[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বাঘাইছড়িতে বায়তুশ শরফ মাদ্রাসায় বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণগৌতম বুদ্ধ ২৫৬০ বছর আগে জগতে আবির্ভূত হয়েছিলেনহৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জসিম মারা গেছেনখাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়িতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ (মূল) দলের সদস্য আটকখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বোরো ধানের বাম্পার ফলনলুটেরার দল আচমকা গন্ডোগোল আবোল তাবোল দল বাঁধাইয়া হগ্গল হাতাইয়া নিতে গোল পাকাইয়াছে, চিন্তায় আছি….দিন-মাস বছর ধরেই অবৈধ দখলে সংকুচিত কাপ্তাই হ্রদ, মুক্ত করতে হবেদেশে বর্তমানে যথেষ্ট খাদ্য মজুদ রয়েছে: উপদেষ্টা আলী ইমামমানুষের জীবন-কর্ম জ্ঞান, মৃত্যু, পুনঃর্জন্ম সবকিছুই ন্যাচারাল: পার্বত্য উপদেষ্টাগৌতম বুদ্ধের ত্রি-স্মৃতি বিজড়িত প্রধান ঘটনাই হলো ‘বুদ্ধপূর্ণিমা’
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

“পার্বত্য চট্টগ্রামের জন্য পুষ্টির প্রতিশ্রুতির অগ্রগতি” শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষরাই বেশি পুষ্টিহীনতায় ভুগছে

৯৯

॥ দহেন বিকাশ ত্রিপুরা, খাগড়াছড়ি ॥

দেশে পুষ্টির অগ্রগতি দৃশ্যমান। তবে আত্মতৃপ্তির সময় এখনো আসেনি। দেশের জনসংখ্যার বিশাল একটা অংশ এখনো পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনগোষ্ঠী, বিশেষ করে এ পুষ্টিহীনতায় বেশি ভুগছে। এর অন্যতম কারণ সচেতনতার অভাব। অবশিষ্ট অপুষ্টি দূর করতে সব পক্ষকে ঐক্যবদ্ধ ও সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। বেশি করে তরুণদের সম্পৃক্ততা থাকার দরকার।

মঙ্গলবার (২আগস্ট) খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন অনুষ্ঠিত “পার্বত্য চট্টগ্রামের জন্য পুষ্টির প্রতিশ্রুতির অগ্রগতি” শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণকারীরা এ কথা বলেন। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অর্থায়নে খাগড়াছড়ি জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটি এ আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস।

বৈঠকে অংশগ্রহণকারীরা বলেন, মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে তরুণদের পুষ্টি বিষয়ে ধারণা দেওয়া যেতে পারে। এ বিষয়ে তরুণ ও যুব সমাজকে সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন। প্রত্যন্ত অঞ্চলে সভা-সেমিনার ও কর্মশালা করা প্রয়োজন।

অংশগ্রহণকারীরা আরো বলেন, শিশুদের নিজ হাতে খাওয়ার অভ্যাস করাতে হবে। আমাদের শিশু ও তরুণদের জন্য বাজার তৈরি আছে কি না তা দেখতে হবে। আমরা বর্তমানে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি, এবার পুষ্টির ব্যবস্থা করতে হবে। দেশে ওরস্যালাইন তৈরির পদ্ধতি গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করা হয়েছিল, তা কেউ ভুলবে না। তেমনিভাবে পুষ্টির জন্য দেশব্যাপী প্রচার-প্রচারণার দরকার।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদের উপ-পরিচালক ড. আকতার ইমাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) গোলাম মোহাম্মদ বাতেন, সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ ছাবের, পার্বত্য জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা টিটন খীসা, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. সফিউদ্দিন, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী রেবেকা আহসান, জেলা পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক এমরান হোসেন চৌধুরী, জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ড. মঈন উদ্দিন আহমদ, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সুমাইয়া নাজনীন, লিন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক জান্নাত নূরসহ প্রমুখ।