[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

প্রণোদনার টাকা না দেয়ায় বরকলে স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ

২৩০

॥ বরকল উপজেলা প্রতিনিধি ॥

করোনাকালীন সময়ে বরকল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দায়িত্বরত ডাক্তার, নার্স ও স্টাফদেরদের জন্য সরকারের দেয়া প্রণোদনার অর্থ না দেয়ায় স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন। বর্তমানে প্রণোদনার অর্থ পাওয়া না পাওয়া নিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মরতদের অভ্যন্তরীণ ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

প্রণোদনার অর্থ বঞ্চিত ডাক্তার নার্স ও কর্মচারীরা জানিয়েছেন। করোনাকালীন সময়ে কেন এখনো নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত প্রণোদনার হাসপাতালের কর্মরতদের সকলের জন্য অর্থ দেয়া হলেও তারা এর থেকে বঞ্চিত রয়েছেন। এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিশ্চিুক ডাক্তাররা বলেন, প্রণোদনার অর্থ বরাদ্দের বিষয়ে জেনেছিলাম। তবে আমরা কোন টাকা পাইনি। এ বিষয়ে কমপ্লেক্সের হেডক্লার্ক ও টিএসও জানতেন। আবার ক’জন কর্মচারীও এ বিষয়ে বলেন, বাড়ি ঘর ছেড়ে টানা তিন মাস দায়িত্ব পালন করেছি। ৩ লক্ষ টাকা বারাদ্দ এসেছে বলে জানেন তবে তিনিও কোন টাকা পাননি।

উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের মেডিকেল কর্মকর্তা উপেন চাকমা বলেন,বরাদ্দের ব্যপারে তিনি কিছুই জানেন না। তার ডিউটি ছিল ডিউটি করেছেন। তবে তিনি কোন টাকা পাইনি বলে উল্লেখ করেন।

এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে দায়িত্ব প্রাপ্ত ডাক্তার মংক্যছিং সাগর বলেছেন, টাকার সুবিধা ডাক্তার নার্স ও কর্মচারীরা পেয়েছেন। অর্থ না দেওয়ার বিষয়টি মিথ্যে।

এ বিষয়ে রাঙ্গামাটি জেলা সিভিল সার্জন বলেছেন, করোনা কালীন সময়ে রোগীর সেবায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তার ও কর্তব্যরতদের যাতায়াতসহ বাস্থান ব্যবহারে কেউ ব্যক্তিগতভাবে অর্থ ব্যয় করলে ভাউচারের মাধ্যমে তাদেরকে পরিশোধ করা হবে।