পাহাড়ী দাদুর দুরবীণ হইতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মা’র নিকট খোলা চিঠি-৬২
রাষ্ট্রের নয় বিশ্বের জ্ঞানীগুণিরাও ধন্য হইয়াছেন,অর্থ আনিয়া তাগোর স্বপ্নরে দুঃস্বপ্ন বানাইবেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মা’ পত্রের শুরুতেই আমি পাহাড় চুড়া, টিলা-নালার অভাগা, পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুব লাঠি দ্বারা চলিত পাহাড়ী দাদুর হাজার কুঠি আদাব, নমস্কার ও সালাম গ্রহন করিবেন। আশা করি মহান সৃষ্টি কর্তার অপার কৃপায় সোনার বাংলার প্রায় দেড় ডজন কুঠি মানুষ অ-মানুষ লইয়া আপুনি কোন রকুম দিন যাপন করিতেছেন। আমিও নানান চরিত্রের অবাধ্য জীবানু করোনা-১৯’র অত্যাচার, তিন পাহাড়ী জেলার ষোল লাখের অধিক নর-নারী লইয়া পাহাড়ের তলায়, নালায়, চিপায়, কাপ্তাই হ্রদের ধারে, উপরে টং বানাইয়া, জানপরান হাতে লইয়া, মুক্তিপন আর চাঁন্দা দিয়া, মাথা ফাঠাইয়া, ব্রাশ ফায়ার খাইয়া, ষড়যন্ত্রের জেল খাটিয়া, লুটপাঠ আর ঠেলা গুতোর পাহাড় পর্বতে গড়াগড়ি করিয়া, খাইয়া না খাইয়া কোন রকুমের বাঁচিয়া থাকিয়া এই পোড়াকপাইল্লা, অধম, হতভাগা, বেকুব পাহাড়ী দাদুর ভাঙ্গা দুরবীণ হইতে আপুনার দরবারে কিছু জানাইতে, পাহাড় পর্বত লইয়া ভাবিতে, ভাবাইতে, আগাইতে, ফাঁফিয়া, হাঁপিয়া, কাঁপিয়া, আইজ পর্যন্ত ৬২ নম্বর চিঠিখানা লিখিয়াছি। মা’গো দয়া করিয়া পাহাড়ের এই অভাগা পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুব দাদু’র খোলা চিঠিখানা আপুনি একটু সময় দিয়া পড়িবেন, পাহাড় লইয়া ভালামন্দ বিচার বিশ্লেষণ করিবেন, আগাইবেন, হ¹ল দিক ঠিক রাখিয়া সুক্ষ্ম চিন্তায় পাহাড় শাসনের সুক্ষ্ম ব্যবস্থাপত্রও বানাইবেন।
শ্রদ্ধেয় মমতাময়ী, রাজনৈতিক বিজ্ঞ, অকুতোভয় শাসন কর্তা, বিশ^ নেতা মা’জননীগো এই অভাগা পাহাড়ের চুড়ায় থাকিয়া পাহাড় সমতল হ¹ল কোনার বার্তা লইয়া আপুনার দরবারে প্রতি এক পক্ষে লিখিয়া যাইতেছি, তয় মা’গো দূর্বিফাঁকে পড়িয়া মইধ্যে মইধ্যে চোখে ঝাপসাও দেখিয়া পক্ষও অপক্ষে গড়াইতেছে। মা’রে পার্বত্য চট্টগ্রামেও আধিপত্য, চাঁন্দাপথ্য, ঘায়েলপথ্য, দখলপথ্য, নানান অপকর্মপথ্যের বিস্তার লইয়া বহুতে দৌঁড়াইতেছে। বহুতে বন্দুকের নলায় খালি ফটর ফটর করিয়া মানুষ মারিতে ওস্তাদ। পর্বতের বহু ওস্তাতগোর দলাদলী বলাবলি লইয়া জীবন সাঙ্গে যোগই হইতেছে। ক’দিন বিরতি থাকিয়া আবার ঢুঁস করিয়া ফুটায়। লাগাতার অত্যাচারে অসহায় দাদু-দিদিরা পিষ্ট হইতেই আছে, বৈদ্য ওজাতেও ফলাফল শুন্য। অভাগারা রাইত দিন সৃষ্টিকর্তারে জবিতে জবিতে, চোখের জল ফালাইতে ফালাইতে, বুক চাপড়াইতে-চাপড়াইতে জানপরান হেই আছে হেই নাই। উপরে করুনাময় সৃষ্টিকর্তারে, নীচে আপুনি মমতাময়ী, অকুতোভয় শাসন কর্তা, বিশ^ নেতা’র দরবারে খালি মিনতি জানাইতেছে। যাউ¹া, এইবার পর আলোচনা-সমালোচনা-পরামর্শ হইলো….
মা’জননীগো, আমাগো প্রাণের জ্ঞাতি প্রখ্যাত সাংবাদিক অমর একুশে ফেব্রুয়ারীর কবিতা ও গানের রচয়িতা মুক্তিযোদ্ধা, জ্ঞান-গুণের বিলিয়ে দেয়া স্কন্ধের অধিকারী আব্দুল গাফফ্ার চৌধুরীকে দেওয়া সম্মান শুধু দেশ ও রাষ্ট্রের নয় বিশ্বের জ্ঞানীগুণিরাও ধন্য হইয়াছেন। আমাগো সাংবাদিক সমাজ, বুদ্ধিজীবিরাও আপুনারে প্রানভরিয়া দোয়া-আশির্বাদ করিয়াছেন। মা’গো যে দেশে জ্ঞানীগুণিরে সম্মান দেওন হয় সেই দেশে তাঁদেরই জন্ম হয় বারংবার।
মা’গো পাহাড় শাসন ও শান্তির জইন্য নতুন করিয়া আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন নিয়োগ চুক্তির ধারার অংশ হইলেও কড়া নজর রাখিবেন। আমাগো স্বরাষ্ট্র দাদু যাহাই কহিলো তাহাতে বহুতে খুশি আর বহুতের মাথায় খুশকী। তয় কথা হইলো অপরাধ আর অপরাধীর কোন ছাড় নয়। মাথায় রাখিতে হইবে ভালাগুলাইনরা যাহাতে খারাপ না হইয়া যায়। আমাগো বান্দরবন পাহাড়ের শান্তি উন্নয়নের চির ধরাইতে বহুতে আকাম চালাইতেছে। হেইখানে বহু আকাম কুকামের ঘটনা ঘটিলেও নেক্সট ফলাফল পাওন মুশকিল। আকাশ দাদু কহিলো হেই পাহাড়ের নানান কিছিমের শয়তান শক্ত ঘাঁটি বানাইয়া ক’দিন পর পরই ঘুঁটা দেয়। লামা-নাইক্ষ্যংছুরির নালা নর্দমা ঝিড়ি ঝর্ণার ফাঁক-ফোঁকরে চোর, ডাকাইত, মাদক হোতারা দল বাঁন্ধিয়া চাঁটের মতন লাগিয়াই রহিয়াছে। বর্ডারের ঘেরা-বেড়াও নাকি ফাঠাছিঁড়া। যাউ¹া,
মা’রে মাদার ডিস্ট্রিক্টেতো আমামীলীগের কাউন্সিল লইয়া তলে বলে কেসিনোর মতন চরম খেলা চলিয়াছে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রেসিডন্ট প্রার্থীরে লইয়া মনে হইতেছে মাদার ডিস্ট্রিক্টর ভবিষ্যৎ ঘাটতি পূরনের লক্ষ্য। তয় নাই মামার চেয়ে কানা মামাই ভালা। খেমতারে পাইয়া দুই চেয়রমনতো জন-মন, প্রশাসন-মন, হ¹ল মনেই দাগ কাটিয়া যাইতেছে। আপুনারে বহুত কহিয়াছিলাম, পাহাড়ের ফাইভ-টেন গুরিন্দা পাঠাইয়া হেই চেয়ারমনদ্বয়ের আসল মন বাহির করিতে। মা’গো চলিতে ফিরিতে স্বাধীন, উন্নয়ন আর স্বাচ্ছন্দ্যের ভোগের অধিকারী বনের বানরও গাছ-পালার ঢালপালা ভাঙ্গেনা। তয় পাহাড়ের আমামীলীগের নেতাকর্মী বহুতের মাঝে বনের বানরের মতন গুণও খুঁজিয়া পাওন যায় না। চুরি চামারি চালাইয়া উন্নয়ন পুতিষ্ঠানগুলাইনের ডালপালাও ভাঙ্গিয়া দিতাছে। খাগড়াছড়ি পাহাড় পর্বতেরও খোঁজ খবর লইবেন। জুন আসিলেই পাহাড়ের বহুত নেতা-কর্তা জুনি পোকারমতন পিছনেই লাইট জ্বালাইয়া সামনের প্রকল্পের নাম বানাইয়া খুঁজিয়া বেড়ায়। দলের ক্ষেপা, চান্দি গরম দাদু বহুতে কহিলো এই বাঁচাধনগোর চেয়ার একবার খসিয়া পড়িলে পরে বনে জঙ্গলে চষিয়া বেড়াইতে হইবে, যাউ¹া হেইসব কিচ্চা কাহিনী।
মা’জননীগো, স্বপনের পদ্মাসেতু বাস্তবায়নই করিয়াছেন। আমাগো দেশের দাদু-দিদিগোর চোখেমুখে সূর্য্যরে হাঁসি, এই হইলো জনগনের অংশিদার ভিত্তিক উন্নয়ন। যোগাযোগের আরো বহুত উন্নয়নে রেলের লাইনেও নজর দেন। তয় মা’রে দেশের নিত্যপন্যের দরদামতো লাগমহীন দাদু-দিদিরাতো খালি কহে তাইনেরা নাকি ভাংতি পইসাও জমা রাখিতে পারিতেছে না। পোলা-পাইনের পড়ালেখা, সংসার, সমাজ রক্ষা করণ মুশকিল হইয়া পড়িয়াছে। এইভাবে চলিতে থাকিলে মানুষে মানুষে অক্ষমতার বিপরীতে কিপ্টের চিত্রই বাড়িয়া যাইবে। যত বাড়িবে পোড়াকপাইল্লাগোর ঘারেই চড়িবে, হেই হিসাব তামাম দুনিয়ার দাদু-দিদিরাওতো মিলাইতে মাথার চুল ছিঁড়িতেছে। দেশের বাজারেতো কেহয় উঁকি মারে আর কেহয় মজুদ ধরে। রেজা দাদু কহিলো দেশের খাদ্য কর্মকর্তাগোর আচরণ নাকি সরিষায় ভুত মনে হইতেছে, তাইজ্জব কান্ডরে মা। মা’রে দুই কচ্ছপের পিঠে ট্রান্সমিটার বহুত রকুমের প্রশ্নে জন্ম দিতেছে। এই মেকানিজমের হেতুই-বা কি কারাই বা চালাইতেছে আঁটঘাঁটের তথ্য তালাশ করিবেন।
মা’গো আবোল তাবোল নেতাগোর কারনে আমামীলীগের ঘরে অচেনা বহুত ছাড়পোকা বাসা বান্ধিয়াছে। আগামী ইলেকশনের আগেই আনাচে কানাচে গোছাইতে কড়া হইবেন। ইউপি লইয়া দেশের দাদু-দিদিরা যেই তামাশা দেখিয়াছে জাতীয় লইয়া কি হইবে, কি হইবে এই চিন্তা। নতুন নির্বাচন কমিশনের সিইসি দাদুরও মহা চ্যালেঞ্জ আগামী নির্বাচন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার স্বপ্ন পূরনে দূর্নীতিতো প্রধান বাধা হইয়া দাঁড়াইয়াছে। দেশের উন্নয়নে আপুনার অর্থ শক্তিতো খালি উছুঁট খাইতেছে। দুদকরে ভৎসনা করিয়াছে হাইকোর্ট। দুর্নীতি রোধ করিতে জিলা-উপুজিলা-ইউনিয়নেও জোরসে ধাক্কা লাগান। প্রশাসনের কোনায় কোনায় সৎগোরে বসাইয়া দেন। রবিন দাদু কহিলো বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় দেশের ছাত্র-ছাত্রীগোর অর্থ চষিয়া গিলিতেছে। তাইনেগোর নাকি নিয়মনীতির বালাই নাই। পোলাপাইনের পড়ালেখা চালাইতে অভিভাবকরা নোট গুনিতে গুনিতে ফতুর হইতেছে। তয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টিবোর্ডের চোর ডাইকত বহুতরেতো আদালত জেলে ভরিয়াছে। রংচটা আর দিন দুপুরে মহা-মহা স্বপ্ন দেখাইয়া বহুত পাবলিক ভার্সিটি খালি টাকাই গিলিতেছে। তয় মারে শিক্ষার নানান কিচিমের সেক্টরে জোরসে ধক্কা লাগাইতে ওয়ার্ডার করিবেন।
মা’ জননীগো দেশের পাচারকৃত হাজার হাজার কুটি টাকা আনীতে কড়া উদ্যোগ। সময় চলিয়া গেলে সাধন হইবে না। বিগত চাইর যুগেরও অধিক সময় ধরিয়া নাকি দেশের টাকা পাচার হইতেই আছে। যেইভাবে টাকা পাচার হইয়াছে দেশের দাদু-দিদিগোর অর্থ ভাগ্য ধুমড়েমুচরে ফালাইয়াছে। বহুতে শ্রীলংকার মতন স্বপ্ন দেখিতেছে। যারা ঐ স্বপ্ন দেখিতেছে পাচারকৃত অর্থ আনিয়া তাগোর স্বপ্নরে দুঃস্বপ্ন বানাইবেন।
মা’গো রোহিঙ্গ্যা মতিউর রহমান নাকি নিজেরে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করিতেছে, এই প্রলেপ লইয়াতো আমাগো মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে ক্ষোভের দানা বাঁধিতেছে। ব্যাটাগোরে দয়াদরুদ দেখাইতে যাইয়া আমাগো মাহান মুক্তিযোদ্ধাদের লইয়াও টানটানি চলিতেছে। চাঁটগার মাদ্রসাগুলাইনে দৃষ্টি দিবেন। ছোট্ট দাদু আরমান-মাশরাফির খুন অভিভাবকরা দুঃশ্চিন্তায় দিন গড়াইতেছে। টেকনাফের পুতিয়া বাহিনীর অত্যাচর, হেইখানে পনের কুটি টাকার মাদক আইস বিজিবির হাতে জব্দ। উখিয়ায় এইবার লালু বাহিনীর প্রধান হোতা গনি লালু ছয় কুটিটাকার ইয়াবা লইয়া র্যাবের হাতে বন্দি। হাটহাজারীতে ইয়াবা লইয়া তিন বোন হাজতে। আজাদ দাদু কহিলো আনসার ইসলামের অপতৎপরাতও নাকি চলিতেছে।
মা’গো পরম করুণাময় সৃষ্টি কর্তার অশেষ কৃপায় আপনিতো ভালা-মন্দে আপুনার উপদেষ্টা, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী লইয়া দেশ পরিচালনা করিয়া যাইতেছেন। তয় মা’গো আপনি হ¹ল উন্নয়ন দ্রুত গতিতে চালাইলেও দেশ গেরামের দাদু-দিদিরাতো রাক্ষস খোক্ষসের পল্লায় পড়িয়াছে তারমইধ্যে যোগ হইয়াছে বিশ্ব শক্তিধর করোনা-১৯। হুট করিয়া হৃদমাজারে ধরে আর মারিয়াই ছাড়ে। এমনিতে কুটি কুটি দাদু-দিদিরা মানব সৃষ্ট অত্যাচার, নারী-নির্যাতন, ধর্ষন-হত্যা, দূর্নীতি আর মাদকের ছোবলে পিষ্ট। মা’রে মানবতাবিরোধীগোর এইসব কাইজ কাম বধ্ করিতে আপুনার নেতা-নেত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী, ডিসি, এসপি, আইনশৃংখলা বাহিনী, গুরিন্দা বাহিনীরে কড়া ওয়ার্ডার অব্যাহত রাখিবেন।
মা’জননীগো জাতিরে যারা অন্ধকারে নিমজ্জিত করিতে চাহে তলে বলে শত্রুরাও উঁকি ঝুঁকি মারিতেছে। আপুনার মতন বিজ্ঞ মা’রে জ্ঞান দেয়া আমার মতন লাঠি দ্ধারা চলিত পোড়াকোপাইল্লা, অধম, বেকুব পাহাড়ী দাদুর জ্ঞান কতঠুকুই বা কামে লাগিবে, কথা হইলো আপুনার সবদিকেতো শত্রু আর শত্রু। হজাগ থাকিবেন, মানবতাবিরোধীদের ঘায়েল করিতে হার্ট লাইনে যাইবেন। মা’রে আইজও আর বেশী লম্বা করিতে চাহি না। আয়রন, সিলভার, গোল্ডেন বুলেটে আবদ্ধ পাহাড় চুড়া লইয়া এই অভাগার বুকের পাঁজরে বহুত ক্ষোভ, দুঃখ বেদনা জন্মিয়া রহিয়াছে, খোলাসা করিয়া আপনার দরবারে দু-চার কলম লেখিয়া পাবলিকের উপকার করিতে পারিলে জীবনের পরপারে যাইয়াও শান্তি। আইজ যা লিখিয়াছি কোন ভুলভ্রান্তি হইলে মনে কষ্ট দিলে এই অভাগা পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুবরে ক্ষমা করিবেন। মা’রে প্রতি এক পক্ষে আপনার নিকট লিখা এই বেকুবের খোলা চিঠিখানা একটু সময় হাতে লইয়া পড়িবেন। আপনি ও দেশের ১৭ কুঠি দাদু-দিদির জন্য আর্শিবাদ, দোয়া রইল, সবদিকে দৃষ্টি রাখিবেন, স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখিবেন, ভালা থাকিবেন। আইজ এই পর্যন্ত।
ইতি,
আপনারই কুঠি কুঠি দাদু-দিদির পোড়াকোপাইল্লা, অধম, বেকুব
পাহাড়ী দাদু
গ্রন্থনা- এস.এস.বি.এম, তারিখ- ৫জুন, ২০২২ খ্রীঃ