[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানে সাবেক এক চেয়ারম্যান সহ ১৬জনের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন মামলা

৩৪

॥ মু. মুবিনুল হক মুবিন, নাইক্ষ্যংছড়ি ॥

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা আওয়ামিলীগ এর সহ-সভাপতি হাবিব উল্লাহসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে শনিবার (২৮ মে) নারী নির্যাতন ও চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করেছেন একই এলাকার শাকেরা বেগম নামের এক নারী।

বাদীনির অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে তার নিজ জায়গায় গাছের চারা লাগাতে গেলে চেয়ারম্যান ও তার বাহিনীর লোকজন বাঁধা দেয় এবং ৩ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করেন। গত শনিবার (১৪ মে) সকালে অপরিচিত কিছু লোক এসে খবর দেয় বাদীনির ভাই ও ছেলেকে অপহরণ করে দোছড়ি খইয়াতলি পাহাড়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। খবর পেয়ে বাদীনি ও তার আরো দুই বোন উক্ত স্থানে গেলে চেয়ারম্যান দলবলে ঘেরাও করে শ্লীলতাহানী ও মারধর করে।

এ ঘটনার বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় অভিযোগ করতে গেলে পুলিশ আদালতের আশ্রয় নিতে পরামর্শ দেন। পরে চিকিৎসা শেষে গত ২৫ মে বান্দরবান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল অভিযোগ দায়ের করেন। আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে বান্দরবান টুরিস্ট পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ জাহাঙ্গীর আলমকে অভিযোগটি তদন্তের বিজ্ঞ বিচারক মোহাম্মদ সাইফুর রহমান ছিদ্দিক নির্দেশ দেন।

এ অভিযোগের বিষয়ে সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল আদালতের পিপি এ্যাডভোকেট বাচিং থুয়াই মার্মা।

এদিকে সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হাবীব উল্লাহ বলেন, মামলার বাদী ও স্বাক্ষীরা পরস্পর যোগসাজসে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেছেন। এ ঘটনার বিষয়ে ওই মহিলার বিরুদ্ধে এর আগে বান্দরবান চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা চলমান আছে। উক্ত মামলা থেকে রেহাই পেতে তিনি ও তার ছেলে সহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে আমার আদালতে এ মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন।