[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বাঘাইছড়িতে কৃষকদের মাঝে কৃষি প্রশিক্ষণ ও কৃষি উপকরণ বিতরণখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ধান চাষে কৃষকদের প্রশিক্ষণ সনদ প্রদানরাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভারাঙ্গামাটির লংগদুতে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে কৃষি উপকরণ বিতরণখাগড়াছড়িতে দেড় দশক পর সরাসরি ভোটে কলেজ ছাত্রদলের কাউন্সিল সম্পন্নরামগড় ৪৩ বিজিবির উদ্যোগে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নগদ অর্থ ও খাদ্যশস্য বিতরণরাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ এক সন্ত্রাসী আটকএকটি দল দেশে চাঁদাবাজি দখলদারি নিয়ে ব্যাস্ত আছে, খাগড়াছড়িতে চরমোনাই পীররাঙ্গামাটির লংগদু সরকারি মডেল কলেজের নতুন অধ্যক্ষ বজলুর করিমরাঙ্গামাটির লংগদুতে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ অবৈধ কাঠ উদ্ধার
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দীঘিনালায় খেলার মাঠে ভবণ নির্মাণের অভিযোগ

১২১

॥ দীঘিনালা উপজেলা প্রতিনিধি ॥

খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলায় মেরুং ইউনিয়নের খেলার মাঠ দখল করে ৫ তলা ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করার অভিযোগ উঠেছে।

সরেজমিনে গিয়েদেখা যায়, উপজেলার মেরুং ইউনিয়নের মেরুং খেলার মাঠের পাশেই ৫তলা ভবনের কাজ শুরু করেছে মেরুং কাঠ ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি। খেলার মাঠের পাশেই ভবনের কাজ শুরু হওয়া নিয়ে স্থানীদের মাঝে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। এদিকে খেলার মাঠের জায়গায় ভবন নির্মাণ করা হলে, খেলার মাঠের দর্শক গ্যালারি মাঠের আড়ালে পড়ে যাবে।

স্থানীয় বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ রুহুল আমিন মাস্টার বলেন, ‘খেলার মাঠটি ১৯৯০ সালে মেরুং সেনা জোনের ১৪ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি খেলার মাঠটি নির্মাণ করে দেন। মাঠের পাশেই অতিথি কক্ষ গুলোও মাঠের জায়গায় করা হয়েছিল। এখন যে ৫ তলা ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করা হয়েছে তা মূলত খেলার মাঠে।’
মেরুং কাঠ ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক ওয়াজ-কোরুনি বলেন, ‘ব্যক্তিগত জায়গায় মেরুং কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির ৫ তলা ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করেছি, এটি মাঠের জায়গা না।’

এ বিষয়ে দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহমিদা মুস্তফা বলেন, ‘মেরুং খেলার মাঠের আলোচ্য জমিটি ব্যক্তিগত জমি দাবি করায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) জায়গার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে পর্যালোচনা এবং শুনানি গ্রহণ করবেন। পরে সার্ভেয়ার দিয়ে সরেজমিনে খতিয়ে দেখা হবে এবং সমগ্র বিষয়টি প্রতিবেদন আকারে কালেক্টর তথা জেলা প্রশাসক বরাবরে পাঠানো হয়েছে। নির্দেশনা সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আপাতত স্থাপনা তৈরির কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।