[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

রুমায় পাহাড়িদের সাথে প্রতারণা করছে গীণগ্রেইন কেশিও

৫২

॥ বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি ॥

ঢাকাস্থ গ্রীণগ্রেইন কেশিও বান্দরবানের রুমা উপজেলার বিভিন্ন কৃষকদের থেকে কাজু বাদাম সংগ্রহ করার কথা বলে প্রতারণা করার অভিযোগ উঠেছে। চাষীরা কেশিওর চাহিদা মোতাবেক কাজুবাদাম চাষ ও সংগ্রহ করে এখন বিপাকে পড়েছে।

সরেজমিনে জানা গেছে, গ্রীণগ্রেইন কেশিও প্রসেসিং ইন্ডাস্ট্রি প্রতারণার করার ফলে পাহাড়ের কাজু বাদামের বাগান মালিকরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছে এবং পরিবার-পরিজন নিয়ে কষ্টের দিনযাপন করছে। বাকি কাজু বাদাম কোথায় বিক্রি করবে এ নিয়েও হতাশ হচ্ছেন অনেকে।

কাজু বাদাম চাষীরা বলেন,গ্রীণগ্রেইনের চেয়ারম্যান শাকিল আহমেদ ৫০ মেট্রিকটন কাজু বাদাম সংগ্রহ করার জন্য রুমা কৃষি অফিসারের মাধ্যমে তাদেরকে ৪ লক্ষ টাকা অগ্রিম দেয়, পরে গ্রীণগ্রেইন ২০ মেট্রিকটন কাজু বাদাম নিয়ে যায়। প্রতারণার ভুক্তভোগীরা আরো বলেন, অবশিষ্ট ৩০ মেট্রিকটন কাজুবাদাম নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি নিয়ে গ্রিইনগ্রেন চেয়ারম্যান তাদেরকে আজ ২ মাস যাবৎ তারিখের পর তারিখ দিয়ে যাচ্ছেন।

এবিষয়ে কাজু বাদাম সংগ্রহকারি বান্দরবান রুমা উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা সুটিমল তঞ্চগ্যা জানান, বান্দরবান জেলার কৃষি অধিদপ্তরের ডিডি নির্দেশক্রমে চট্টগ্রামের গ্রিনগ্রেইন কেশিও প্রসেসিং ইন্ডাস্ট্রি নামে কৃষি মন্ত্রীর নির্দেশে কৃষকদের কাছ থেকে কাজুবাদাম সংগ্রহ করতে বলেন। কিন্তু কাজুবাদাম সংগ্রহ করার পর গ্রিনগ্রেইন কেশিও প্রসেসিং ইন্ডাস্ট্রির চেয়ারম্যান শাকিল আহমেদ কোন ফোন রিসিভ করছেন না। ফোন রিসিভ করলেও একের পর এক তারিখ দিয়ে যাচ্ছে,কাজু বাদাম না নিয়ে কৃষকদেরকে নানান অজুহাত দেখাচ্ছেন।

ই-পিসি/আর