[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
গণমাধ্যম শক্তিশালী একটি মাধ্যম রাজস্থলীতে সেনা কর্মকতার মতবিনিময়খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন বর্ণাঢ্য আয়োজনে পালিতকাপ্তাই উপজেলার রাইখালীতে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম উদ্বোধনরামগড়ে ওয়াদুদ ভুইয়া ফাউন্ডেশন কর্তৃক মসজিদে আর্থিক সহায়তা প্রদানকাপ্তাই পিতার অভিযোগে বাল্যবিবাহ বন্ধ মুচলেখা সহ জরিমানা দিলেন ‘মা’আওয়ামী সরকারের আমলে উন্নয়নের নামে পার্বত্য চট্টগ্রামে লুটপাট হয়েছে: দীপন তালুকদাররাজস্থলীতে বিএনপির উদ্যোগে খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালনবিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি ও দখল বাণিজ্যের সুযোগ নেই: জাবেদ রেজাজাতীয়তাবাদী দলে দালাল, ভুঁইফোড় কিংবা সুবিধাবাদী দোসরদের ঠাঁই দেয়া যাবে নাশান্তি ও উন্নয়নে রাজস্থলীকে রোল মডেল হিসেবে গড়ে তোলা হবে:ক্যাম্প কমান্ডার
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

জুরাছড়িতে জাতীয় গণহত্যা দিবস পালিত

৫৭

॥ জুরাছড়ি উপজেলা প্রতিনিধি ॥

জুরাছড়িতে জাতীয় গণহত্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২৫মার্চ) জুরাছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) জীতেন্দ্র কুমার নাথ সভাপতিত্বে জাতীয় গণহত্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান রিটন চাকমা, জুরাছড়ি থানা অফিসার ইনচার্জ, মোঃ শফিউল আজম, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কৌশিক চাকমা।

বক্তারা বলেন ২৫ মার্চ, জাতীয় গণহত্যা দিবস। ১৯৭১ সালে আজকের এই দিনে বাঙালির ইতিহাসের কালরাত, মানসভ্যতার ইতিহাসের একটি কলঙ্কিত অধ্যায়। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর হিংস্র দানবের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ে গণহত্যাযজ্ঞ শুরু করে। তাই আজকের দিনটি জাতীয় গণহত্যা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।

বক্তারা আরো বলেন,২৫ মার্চ ছিল অসহযোগ আন্দোলনের ২৪ তম দিন। সেদিন সন্ধ্যায় ইয়াহিয়া খান গোপনে ঢাকা ত্যাগ করেন। মধ্যে রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অপারেশন সার্চ লাইট’ এর নামে ঘুমন্ত নিরস্ত্র বাঙালির ওপরে নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়,পিলখানা এবং রাজারবাগে,অতর্কিত হামলা চালিয়ে ছাত্র- শিক্ষক,পুলিশ ও সামরিক সদস্যদের হত্যা করতে থাকে।

পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর জেনারেল টিক্কাখান বলেছিলেন,আমি পূর্ব পাকিস্তানের মাটি চাই, মানুষ চাই না। ফলশ্রুতিতে বাঙালি জাতীয় জীবনে নেমে আসে এক বিভিষিকাময় ভয়াল কালোরাত। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী স্বাধীনতাকামী বাঙালির ওপর হিংস্র দানবের মত ঝাঁপিয়ে পড়লে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষনা করেন।

বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাংলার সর্বস্তরের জনগণ ঐক্যবদ্ধভাবে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। তাই ৩০ লক্ষ শহীদের শহীদের আত্বত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয় বহুল প্রতিক্ষিত মহান স্বাধীনতা। লাভ করেছি স্বাধীন –সার্বভৌম বাংলাদেশ।