[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বড়ুয়া জনগোষ্ঠীর সদস্যরা বৈষম্যের শিকার এটা সত্য কথা: রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসকবান্দরবানে ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক এর প্রতিষ্ঠাতা তপন জ্যোতি’র ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী পালনরাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলার করল্যাছড়ি ব্রিজ ভেঙ্গে যেতে পারে পড়ার যে কোন সময়খাগড়াছড়ির দীঘিমালায় হর্টিকালচার সেন্টার’র চাষীদের মাঝে চারা বিতরণবান্দরবানের আলীকদমে ইয়াবা সেবন, কৃষক দলের সভাপতি আলম সহ আটক ৪খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় তামাক চুল্লিতে আগুন, ব্যাপক ক্ষতিবাঘাইছড়ির মারিশ্যা ২৭ বিজিবি’র উদ্যোগে বিদ্যালয়ে নগদ অর্থ প্রদানবান্দরবানের রুমার মুনলাই পাড়ায় অসহায়দের জন্য সেনাবাহিনীর চিকিৎসা সেবা প্রদানখাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়িতে তরুণী ধর্ষণ ঘটনায় আটক ২ জন স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতানায়েক রাসেলের গুড সার্ভিস পুলিশ ব্যাজ ও সনদপত্র অর্জন
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

উগ্রবাদ প্রতিরোধে ছাত্র, গণমাধ্যামকর্মী ও সুশীল সমাজের ভূমিকা শীর্ষক দিন ব্যাপী সেমিনার

পুলিশ জনগন থেকে বিচ্ছিন্ন নয় : মীর মোদ্দাছ্ছের হোসেন

৫৩

॥ মোঃ আরিফুর রহমান ॥

রাঙ্গামাটি পুলিশ সুপার মীর মোদ্দাছ্ছের হোসেন বলেছেন, পুলিশ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন কেউ নয়। পুলিশ জনগণের জন্যই কাজ করে। তারই ধারাবাহিকতায় পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ মূলমন্ত্রে সারাদেশে ইউনিয়ন পর্যায়ে বিট পুলিশিং কার্যক্রম চলমান রয়েছে। জঙ্গীবাদ, উগ্রবাদ দমনে পুলিশের প্রতিটি অপারেশনে মানুষের সহযোগিতা ছিল। জঙ্গীবাদ ও উগ্রবাদ দমন পুলিশের একার পক্ষে সম্ভব নয়, জনসাধারণের সহযোগিতা অবশ্যই লাগবেই।

বুধবার (৯ মার্চ) রাঙ্গামাটির পলওয়েল পার্ক মাল্টিপারপাসে বাংলাদেশ পুলিশের সন্ত্রাস দমন ও আন্তর্জাতিক অপরাধ প্রতিরোধ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার কলেজ সমুহের ছাত্র, গণমাধ্যমকর্মী ও সুশীল সমাজের নাগরিকদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে ‘উগ্রবাদ প্রতিরোধে ছাত্র, গণমাধ্যামকর্মী ও সুশীল সমাজের ভূমিকা’ শীর্ষক দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত সেমিনারে উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত থেকে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, রাঙ্গামাটিতে মন্দির, বৌদ্ধ তীর্থস্থান সহ সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে সিসি ক্যামেরার আওতায় নিয়ে আসতে অনুরোধ করা হয়েছে। সরকারের একক ভাবে উগ্রবাদ দমন করা সম্ভব নয়। বিভিন্ন প্রতিকুলতাও আছে। তাই সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। মাছ যেমন পানির আশা করে, ঠিক তেমনি পানিও মাছের আশা করে। আমরা একে অপরের পরিপূরক। সুতরাং যে যার জায়গা থেকে ভূমিকা পালন করতে হবে।

তিনি জানান, ১৯৯৭ সালে পার্বত্য চুক্তির ফলে সরকারের সাথে আলোচনার দ্বার উন্মুক্ত হয়ে যায়। যেকোন সমস্যা নিয়ে সরকারের সাথে আলোচনায় বসতে হবে। এ সুযোগ না নিলে শান্তি আসবে না। আলোচনার মাধ্যমেই শান্তি প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। সমাজের কোথাও যেনো সন্ত্রাসবাদ, উগ্রবাদ তৈরির পরিস্থিতি না হয় সেই দিকে কঠোর নজরদারী রাখতে হবে। সবাই এগিয়ে আসলে সমাজ থেকে উগ্রবাদ ও সন্ত্রাসবাদ দূর করা সম্ভব হবে।

এসময় অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) মাহমুদা বেগম, উপসহকারী পুলিশ কমিশনার (ডিএমপি) রোকসানা আক্তার সুজনা, জেলায় কর্মরত সাংবাদিক. বিভিন্ন কলেজের ছাত্র ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।