শিরোনাম
বান্দরবানের লামায় বালু উত্তোলন করায় একজনের কারাদণ্ড সহ স্কেভেটর জব্দদীঘিনালায় শান্তিপূর্ণ ভাবে মাসব্যাপী দানোত্তম কঠিন চীবরদান উৎসব সম্পন্নসরকারি রাজস্ব আদায়ে হেডম্যান-কারবারি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে: বিভাগীয় কমিশনারখাগড়াছড়ির রামগড়ে ভ্রাম্যমান আদালত কর্তৃক ৫ হাজার ঘনফুট বালু জব্দরাঙ্গামাটি আসনে মনিস্বপন দেওয়ানের বিকল্প নয়, দীপেনেরও যোগ্য সম্মান পাওয়া উচিৎসবার প্রতি আমাদের সম্মান ও ভালোবাসা রয়েছে, রাঙ্গামাটিতে এআইজিপিঅবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে দীঘিনালায় ব্যবসায়ীদ্বয়কে ১লক্ষ টাকা জরিমানাবাঙ্গালহালিয়ায় কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠিতখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় শীতের আগাম সবজি চাষে লাভবান কৃষকরাদীঘিনালায় ৫৪তম সমবায় দিবস উদযাপন

রাঙ্গামাটি আসনে মনিস্বপন দেওয়ানের বিকল্প নয়, দীপেনেরও যোগ্য সম্মান পাওয়া উচিৎ

১০

॥ মিলটন বড়ুয়া ॥
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাঙ্গামাটি জেলা বিএনপি’র পরিবার এখন উন্মূখ হয়ে রয়েছে। বিএনপি’র দাবি তাদের নেতৃত্বকে নানাভাবে দাবিয়ে রাখা হয়েছিল দীর্ঘ বছর। পার্বত্য চট্টগ্রামের রাজনৈতিক পরিবেশ সমতলের চেয়ে ভিন্ন বলে ষড়যন্ত্র করেই বিএনপিকে পিছিয়ে রাখার চেষ্টা করা হয়েছিল। রাঙ্গামাটি আসনে মনিস্বপন দেওয়ান মনোনয়ন পাওয়ার পর ‘বাঘের উপর টাগ’ থাকে প্রবাদের কথাটি যেন রাজনৈতিক নেতৃত্ব মহলের কাছে মনে করিয়ে দেন। বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম জিয়াকে কথা দিয়ে ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিজয় ছিনিয়ে নিয়ে মনিস্বপন দেওয়ান পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রীও হন। রাঙ্গামাটিবাসীকে তাক লাগিয়ে দিলে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা বিশেষ করে আওয়ামীলীগও যেন ধরাশায়ী হয়ে যায় তাঁর কূটকৌশলে। মনিস্বপন পাঁচ বছরের ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়েই জেলা বিএনপি ও অংগসংগঠনের তৃণমূল নেতৃবৃন্দ ও কর্মীদের সুসংগঠিত করতে সফলও হয়েছিলেন এই দাবি জেলা বিএনপি’র অধিকাংশ নেতৃবৃন্দের।

তবে মনিস্বপন দেওয়ানকে বিএনপি থেকে সরাতে নানানভাবে ষড়যন্ত্র হয়েছিল। কেননা মনিস্বপন বিএনপিতে থাকলে একছত্র আধিপত্য আর ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করা চলবে না বলে। কিন্তু ঘরে-বাইরের ষড়যন্ত্র যেন থেমে থাকেনি, মনিস্বপনের পিছু ছাড়েনি। অতঃপর ২০০৮ সালে নির্বাচনের আগে দেশে জরুরি অবস্থা জারি হলে ঘর শত্রুর কারনে মনিস্বপন চুপসে থাকলেও দলগঠনের লক্ষ্যে তাঁর মনোবল দৃঢ়ই ছিল। মনিস্বপনকে দমিয়ে রাখতে বাইরের শক্তিশালী ষড়যন্ত্রকারীরা বিএনপি’র ঘরে সত্রু সৃষ্টি করে তাঁর বিরুদ্ধে তারাও তাল মিলিয়েছিল ষড়যন্ত্রকারীদের সাথে। কিন্তু নিজ ঘরের আপন নেতারা লাগাতার তাঁর বিরুদ্ধাচারণ করলে শেষে হাল ছেড়ে দেন তাও আবার কৌশল নিয়ে। জরুরি অবস্থার সময়ে দেশের জাতীয় নেতা থেকে শুরু করে জেলা পর্যায়ের নেতাদের পরিস্থিতিও সে-সময় ভয়ানক অবস্থায় পার হয়েছিল। অন্যদের মতো মনিস্বপন দেওয়ানও বিপদগ্রস্ত হলে নিজের অনেক নেতা তখন পাশে থাকেনি। তাই কৌশলগত কারনে ঘরের দরজা ফেলে ক্ষনিকের জন্য অন্যের দরজায় দাঁড়িয়েছিলেন এটি ছিল তাঁর রাজনৈতিক কৌশল। মনিস্বপন সকল প্রতিকূল পরিস্থিতির সাথে মোকাবেলা করে ঠিকই নিজ দলের কাছেই ফেরেন এমনই জানা গেছে দলীয় সুত্রগুলো থেকে।

এদিকে মনিস্বপন দেওয়ানকে ঘরের বাইরে রেখে সেসময়ে ষড়যন্ত্রকারীদের সাথে যারা গোপনাচারণ করেছেন বিএনপির নেতারা তখন ঘরের মধ্যখুঁটি জোগারে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। গুঁচিয়ে থাকা ঘরে প্রবেশ করলে হাতের নাগালেই সব কিছু পাওয়া যায় তবে অগোছালো ঘরে খুঁজে পাওয়াও দায়। মনিস্বপন দেওয়ান উপমন্ত্রী থাকা অবস্থায় জেলা বিএনপির কাঁচাঘরের কার্যালয়টি ইয়া বড় পাকা ভবনে রূপ দেয়। সবাইকে নিয়ে মনিস্বপন দেওয়ান বিএনপির ঘর ঘুছিয়ে নিয়েছিল বলে তাঁর অনুপস্থিতিতে বাকীরাও এসে আরো গোছানোর হাল ধরেছেন। এদের মধ্যে অন্যতম হলো বর্তমান সভাপতি দীপন তালুকদার দিপু, কেন্দ্রীয় ধর্মবিষয়ক সম্পাদক দীপেন দেওয়ান। এছাড়াও কর্ণেল (অব) মনিষ দেওয়ান, মৈত্রী চাকমা এবং আরো কেউ কেউ। মনিস্বপনের অনুপস্থিতিতে দীপেন দেওয়ানও বিএনপিকে ঘুছিয়ে রাখতে পাহাড়ের আনাচে কানাচে চষে বেড়িয়েছেন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে মৈত্রী চাকমা এমপি প্রার্থী হন, নির্বাচনে আওয়ামীলীগের প্রার্থী দীপংকর তালুকদার বিজয়ী হন। আওয়ামীলীগ সরকার গঠন করলে অনেকটা ধীরে কেউ কেউ বিএনপি’র কার্যালয়মূখী হতে বিরতও হন। তবে ত্যাগী সভাপতি দীপন তালুকদার দিপু সাথে সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশিদ মামুন, যুবদলের নেতা অপু-পনির সহ আরো অনেক নেতাকর্মী হাল ছেড়ে দেননি।

দলীয় সুত্রগুলো জানায়, আওয়ামীলীগ টানা ১৫ বছর ক্ষমতায় থেকে গেলে এরই মধ্যে মনিস্বপন দেওয়ান যাহাতে বিএনপি’র ঘরমূখী আর হতে না পারে তার জন্য আওয়ামীলীগের নেতৃত্বস্থানীয়রা বিএনপি সহ অংগসংগঠনের কিছু নেতা-কর্মীদের আর্থিক ও ঠিকাদারী কাজ সহ নানানভাবে টোপ গিলিয়ে দিয়ে অনেকটা পাকাপোক্তভাবে মনিস্বপন বিরোধী একটা গ্রুপ দাঁড় করা হয়েছিল, কেননা আওয়ামীলীগের নেতৃত্ব জানে যে, মনিস্বপন দেওয়ান বিএনপিতে থাকলে তাদের হয়তো জায়গা নেওয়া চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে। কিন্তু ২০২৪ সালে সরকার বিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলন আওয়ামীলীগকে উৎখাত করলে দেশের রাজনীতিতে পটপরিবর্তন ঘটে ভিন্নভাবে। মামলা হামলা সহ পূর্বের সকল বাঁধা পেরিয়ে সারা দেশের ন্যায় রাঙ্গামাটিতেও বিএনপি’র সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা দলীয় কার্যালয়মূখী এবং রাজনৈতিকভাবে সভাসমাবেশ করতে শুরু করে। কেন্দ্রীয় নির্দেশে এবার মনিস্বপন দেওয়ানও ঘরে ফিরে দলীয় কর্মসূচীতেও চলে আসেন। তবে কেউ কেউ এখনো তাঁকে মেনে নিতে না পারলেও অধিকাংশ নেতাকর্মী মনিস্বপন দেওয়ানের উপস্থিতি তাদের মাঝে আশার আলো জাগিয়েছে বলে অনেকে জানাচ্ছেন।

অতীত থেকে জানা যায়, ২০০৮ সালে আওয়ামীলীগ সরকার গঠন করলে জেলা আওয়ামীলীগের কিছু নেতৃত্ব বিএনপি’র কিছু উগ্র এবং একগুঁয়েদের পাশে নিয়ে ষড়যন্ত্রের বিষ ঢেলে দিয়েছিল মনিস্বপন দেওয়ানের বিরুদ্ধে। তাই এই ষড়যন্ত্রকে কাজে লাগিয়েছিল বিএনপির সুবিধাভোগি, লোভী আর অজ্ঞ নের্তত্বের মধ্যেও। গোপনে আওয়ামীলীগের নের্তৃত্বের ছায়ায় থেকে জেলা বিএনপির নেতৃত্ব সারির অনেকেও কোটি কোটি টাকার ব্যবসাবাণিজ্য করে গেছে বিনিময়ে মাথায় ষড়যন্ত্রের বিষ গ্রহন করেছে আর সেই বিষে বিষিয়ে দিয়েছিল নিজের দলের নেতৃত্বকেও। যার কারনে জেলা বিএনপি রাজনীতি নিয়ে রাঙ্গামাটিতে আর সেভাবে কোমর শক্ত করতে পারেনি মনিস্বপন দেওয়ান চুপসে যাওয়ার কারনে। মনিস্বপন ঘরে আসলেও এখন আবার অনেকে ফোঁস ফাঁস করছেন তাঁকে পাশ কাটাতে, কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্যে রাঙ্গামাটিতে বিএনপির রাজনীতির মাঠে কূটবুদ্ধির নেতৃত্ব বলিষ্ট করতে মনিস্বপন দেওয়ানের বিকল্প নয় বলে জেলা দলের নেতৃত্বস্থানীয় অনেকে তাই জানিয়েছেন। তারা দলের নেতা ও নেতৃত্বকে নিয়ে কাউকে আর কোন ষড়যন্ত্রে জড়াতে দিতেও চান না এমটাই বলছেন।

এদিকে জাতীয় নির্বাচনের সময় যতই ঘনিয় আসছে ততই জেলা বিএনপির অংগসংগঠন সহ সকল স্তরের নেতৃবৃন্দ ও কর্মীদের মাঝে বিজয়ের দৃঢ়স্বপ্ন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ৫ আগষ্ট ২০২৪ এ আওয়ামীলীগ সরকারের পতনের পর জেলা বিএনপি রাজনৈতিক কর্মকান্ড স্বাধীনভাবে করতে পারছে। আওয়ামীলীগ প্রতিহিংসার রাজনীতি করতো বলে মামলা হামলার ভয়ে দলীয় কার্যক্রমেও এগিয়ে যেতে পারেনি। ব্যবসাবাণিজ্য সহ উন্নয়ন কর্মকান্ডেও অংশ গ্রহন করতে পারেনি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে বর্তমানে দলের বিভিন্ন সারির নের্তৃত্ব স্থানীয় অনেকে সফলতার গুরুত্বপূর্ণ আংশিক উল্লেখ করে বলেছেন, মনিস্বপন দেওয়ান উপমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর মানুষের কল্যাণ ও সড়ক যাতায়াত নিরাপত্তার জন্য সকল বাঁধা উপেক্ষা করে রাঙ্গামাটি জেলাবাসীর দাবি ও স্বপ্ন পূরণে বিলাসবহুল গাড়ির প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করেন। চুরি, ডাকাতি, মাদক ব্যবসা বন্ধে কঠোরতা অবলম্বন করেন। অহেতুক মামলায় প্রতিবেশী এবং সামাজিক সম্প্রীতি, শান্তি নষ্টে ষড়যন্ত্র ও মাকুষকে অযথা হয়রানি বন্ধে কঠোর ছিলেন। রাজনৈতিক কূটকৌশলে উন্নয়ন এবং শান্তির জন্য পারদর্শীতার পরিচয় দেন। সৃংখলা এবং সাংগঠনিক কাজ এগিয়ে নিতে দলের কাঁচা ঘরের কার্যালয়টি পাকা ভবনে রূপ দেন। নিজ দলের নেতা কর্মীদের উন্নয়নে এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের সহার্য্যওে সাধ্যমত সহযোগীতার হাত বাড়িয়েছিলেন এসব ছিল তাঁর সফলতার গুরুত্বপূর্ণ কিছু অংশ।

জেলা দলের অনেকের সাথে কথা বলে জানা যায়, ২০০১ সালের নির্বাচনে মনিস্বপন দেওয়ান আওয়ামীলীগ প্রার্থী দীপংকর তালুকদারকে পরাজিত করে বিপুল ভোটে জয়ী হন। তিনি বিএনপির নেতৃত্বে আসার পর জেলা সহ দলের উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতৃত্বেও সু-সৃংখল করতে পেরেছিলেন। মনিস্বপন দলের উসৃংখল নেতৃত্বকেও দমাতে কাউকে ছাড় দেননি। তিনি উপমন্ত্রী হয়েছিলেন বলে তাই নয়, রাজনৈতিক নেতৃত্ব দিতেই তিনি বিএনপিতে এসেছিলেন এবং চেয়ারপার্সন বেগম জিয়াকে কথা দিয়েছিলেন। তাই একমাত্র মনিস্বপন দেওয়ানই রাজনৈতিক বিচক্ষনতা দেখিয়েছেন রাঙ্গামাটিতে বিএনপিও পারে বিজয়ী হতে। রাজনৈতিক বিজ্ঞ মহলও বুঝতে পেরেছিল মনিস্বপন দেওয়ান ফিট ফর পলিটিক্স ইন মাদার ডিস্ট্রিক্ট। কিন্তু প্রতিপক্ষরা এই ফিটকে তাদের জন্য হিট ভেবে মনিস্বপন দেওয়ানকে বিএনপি থেকে তাড়াতে ষড়যন্ত্রের জাল বুনেছিল তারাই যারা ভাবতো মনিস্বপন থাকলে রাজনীতিতে ও সামাজিক পরিবেশে পানি ঘোলা করে মাছ শিকার আর হবে না। তাই প্রতিপক্ষরা নিজের আধিপত্যবাদকে ধরে রাখতে মনিস্বপন হঠাও গোপন পলিসি ছিল ষড়যন্ত্রকারীদের।

মনিস্বপন দেওয়ান বিএপি’র ঘরে ফিরে আসলেও ঘরের কিছু আপন নেতারা মনিস্বপনের বিরুদ্ধাচারণ জিঁয়েই রেখেছেন। যার কারনে সাম্প্রতিক সময়ে দলীয় বিভিন্ন সভাসমাবেশে তাঁকে অনেকটা দুরে সরিয়ে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে অথচ আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর দলীয় বিভিন্ন সভাসমাবেশে তাঁর উপস্থিতি সরগরমই ছিল। তবে এবার আরো জোর সময় এসেছে দলকে সুসংগঠিত করতে উন্নয়ন এবং মানুষের সেবায় দল আর নের্তৃতৃ¦কে দাঁড় করাতে। ষড়যন্ত্রকারীদের সাথে তাল মিলিয়ে যারা নিজের ঘরের খুঁটি সরিয়ে নিতে চেয়েছিল এখন তাদেরই অনেকে বলছেন ‘বেস্ট অফ মনিস্বপন’। তাই জেলা বিএনপি সহ অংগসংগঠনের নেতৃবৃন্দরা দাবি করে আসছেন ২৯৯ রাঙ্গামাটি আসনে মনিস্বপন দেওয়ানের বিকল্প নয়, বিজয়টা তাদের ঘরে আসবে বলে। তবে দীপন তালুকদার দিপু এবং দীপেন দেওয়ান শুড বি রেসপেক্ট ফর্ম সেন্ট্রাল পার্টি এই প্রত্যাশাও কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে তাইতো জানিয়েছেন বিএনপি পরিবারের অনেক নেতাকর্মী।

এদিকে রাঙ্গামাটি জেলার রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন রাঙ্গামাটি জেলা পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্যে মাদার ডিস্ট্রিক্ট। এখানকার রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সহ সার্বিক উন্নয়ন ও সম্প্রীতির মেলবন্ধন সুদৃঢ় করতে রাজনৈতিক নেতৃত্ব যথেষ্ট কৌশুলি হতে হয়। ২০০১ সালে মনিস্বপন দেওয়ান এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি কৌশুলি বলে পরিচয় দিয়েছেন। আমজনতার চাহিদার প্রতি সম্মানও দিয়েছেন এবং যতটুক সম্ভব তিনি করতে পেরেছেন। তবে দীপেন দেওয়ান, দীপন তালুকদার, মামুন, অপু সহ আরো অনেকে রয়েছেন রাজনৈতিক পরিবেশে সহনশীলতার পরিচয় দিয়ে আসছেন।