শিরোনাম
বান্দরবানের লামায় বালু উত্তোলন করায় একজনের কারাদণ্ড সহ স্কেভেটর জব্দদীঘিনালায় শান্তিপূর্ণ ভাবে মাসব্যাপী দানোত্তম কঠিন চীবরদান উৎসব সম্পন্নসরকারি রাজস্ব আদায়ে হেডম্যান-কারবারি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে: বিভাগীয় কমিশনারখাগড়াছড়ির রামগড়ে ভ্রাম্যমান আদালত কর্তৃক ৫ হাজার ঘনফুট বালু জব্দরাঙ্গামাটি আসনে মনিস্বপন দেওয়ানের বিকল্প নয়, দীপেনেরও যোগ্য সম্মান পাওয়া উচিৎসবার প্রতি আমাদের সম্মান ও ভালোবাসা রয়েছে, রাঙ্গামাটিতে এআইজিপিঅবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে দীঘিনালায় ব্যবসায়ীদ্বয়কে ১লক্ষ টাকা জরিমানাবাঙ্গালহালিয়ায় কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠিতখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় শীতের আগাম সবজি চাষে লাভবান কৃষকরাদীঘিনালায় ৫৪তম সমবায় দিবস উদযাপন

দীঘিনালায় শান্তিপূর্ণ ভাবে মাসব্যাপী দানোত্তম কঠিন চীবরদান উৎসব সম্পন্ন

॥ দীঘিনালা উপজেলা প্রতিনিধি ॥
খাগড়াছড়ি দীঘিনালা উপজেলায় বিনন্দচুগ রাজগুরু অগ্রবংশ বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রে ২০তম দানোত্তম কঠিন চীবরদান উদযাপন মধ্যে দিয়ে দীঘিনালায় শান্তিপূর্ণ মাসব্যাপি বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের দানোত্তম কঠিন চীবরদান উৎসব সম্পন্ন হয়েছে। সোমবার (৩নভেম্বর) সকালে ‘অহিংসা পরম ধর্ম’ গৌতম বুদ্ধের মর্মবানী ধারণ করে বিনন্দচুগ রাজগুরু অগ্রবংশ বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রে পরিচালনা কমিটির ও দায়ক দায়ীকা উপাসক উপসীকাদের আয়োজনে

স্বধর্ম আলোচনা সভার সভাপতিত্ব করেন পার্বত্য ভিক্ষু সংঘ বাংলাদেশ, দীঘিনালা উপজেলা শাখা প্রধান উপদেষ্টা ভদন্তঃ শ্রদ্ধালংকার মহাথের। এসনয় উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টা প্রধান, পার্বত্য ভিক্ষু সংঘ বাংলাদেশ সহ-অর্থ সচিব ভদন্তঃ সুমনা নন্দ মহাথের,

ধ্যানমতি মহাথের, দীঘিনালা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান চন্দ্র রঞ্জন চাকমা। ধর্মীয় দেশনায় ভিক্ষুরা বলেন, অহিংসা পরম ধর্ম গৌতম বুদ্ধের বানী অন্তরে ধারণ করে হিংসা বিধেষ ভুলে সকলকে আপন করে নিতে হবে। তাহলে সমাজে কোন অন্যায় থাকবে না। সকলে মাঝে শান্তি সম্প্রীতি বন্ধন সৃষ্টি হবে। দেশ ও জাতীর মঙ্গল কামনায় বিশেষ প্রার্থনা করা হয়।

দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ ইনামুল হাছান বলেন, বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব মাসব্যাপি কঠিন চীবরদান আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর, রাজনৈতিক দলের নেত্রীবৃন্দ ও স্থানীয় সকল সম্প্রদায়ে সহযোগিতায় শান্তিপূর্ণ ভাবে শেষ হয়েছে। ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান সম্প্রীতি বন্ধন দৃঢ় করে।

উল্লেখ্য দীঘিনালা উপজেলায় এবছর ৩৮টি বৌদ্ধ বিহার ও ১০টি বনবিহারে কঠিন চীবরদান উৎসব উদযাপন করা হয়েছে।