[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে খাগড়াছড়ির গুইমারা রিজিয়ন ও সিন্দুকছড়ি জোনগুইমারায় ওয়াদুদ ভুইয়ার পক্ষে গণসংযোগ ও বিএনপির ৩১ দফা প্রচারখাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলা ও পৌর মহিলা দলের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিতখুচরা সার বিক্রেতাদের লাইসেন্স স্থগিতে সিদ্ধান্তে মাটিরাঙ্গায় ক্ষোভখাগড়াছড়ির রামগ‌ড়ে ভোট ফর ধা‌নের শীষ এর ক্যাম্পেইনমাটিরাঙ্গায় সাংবাদিকদের সাথে ইউএনও’র মতবিনিময়খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা প্রদানখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় খুচরা সার বিক্রেতাদের মানববন্ধনছাত্রনেতা জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে দীঘিনালা কলেজ ছাত্রদলের বিক্ষোভমাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা প্রদান

॥ দীঘিনালা উপজেলা প্রতিনিধি ॥:
খাগড়াছড়ি দীঘিনালা জোনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অসচ্ছল শিক্ষার্থী ও দুঃস্থদের মধ্যে মানবিক সহায়তা প্রদান করেছে।সোমবার (২০অক্টোবর) দীঘিনালা জোন সদরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ৪ই বেংগলের জোন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোঃ ওমর ফারুক, পিএসসি এই সহায়তা প্রদান করেন।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পার্বত্য চট্টগ্রামের খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা জোনে মানবিক সহায়তা কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। এই কর্মসূচির আওতায় অসচ্ছল শিক্ষার্থী, অসুস্থ রোগী এবং দুঃস্থদের জন্য বিভিন্ন ধরনের সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের মধ্যে বই বিতরণ, অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসার জন্য আর্থিক সহায়তা এবং দুঃস্থ পরিবারের জন্য ঢেউটিন প্রদান করা হয়েছে। এছাড়াও, কর্মসংস্থানের জন্য বেকার নারীদের সেলাই মেশিন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পানির সমস্যা সমাধানের জন্য পানির ট্যাংক ও মাদ্রাসায় সিলিং ফ্যান বিতরণ করা হয়।

লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোঃ ওমর ফারুক বলেন, পার্বত্য অঞ্চলে সেনাবাহিনী জনগণের জীবনমান উন্নয়নের জন্য সবসময় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে। আমাদের এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সেনাবাহিনী পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে। সেনাবাহিনীর এই উদ্যোগ সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের মধ্যে প্রশংসিত হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের এই ধরনের সহায়তা কার্যক্রম সামগ্রিকভাবে সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখছে বলে মনে করছেন স্থানীয় বিশ্লেষকরা। তাদের মতে, সেনাবাহিনীর এই ধরনের পদক্ষেপ এলাকার উন্নয়ন ও শান্তি স্থাপনে সহায়ক। ভবিষ্যতে এই ধরনের কার্যক্রমের পরিধি বাড়াতে আরও উদ্যোগ নেয়া উচিত বলে তারা মনে করেন।