[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
লামায় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ফার্মেসিতে মোবাইল কোর্ট এর জরিমানাচলতি ডিসেম্বরেই পার্বত্য চট্টগ্রামে ই-লার্নিং স্কুল চালু করা হবে- পার্বত্য উপদেষ্টাতথ্য অফিসের আয়োজনে বাঙ্গালহালিয়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিতকাপ্তাইয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক টাইফয়েড টিকাদানে উঠান বৈঠকরাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা মানববন্ধনে, শিক্ষার্থীরা খেলার মাঠেঅনেক প্রকার শাক সবজি এক সাথে রান্না করলে সুষম পুষ্টি বজায় থাকে১০আর.ই ব্যাটালিয়ন কর্তৃক শিক্ষার্থীদেও মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণদীঘিনালায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবসে ফায়ার সার্ভিসের মহড়াখাগড়াছড়ির রামগড়ে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিতরাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

লংগদুতে শান্তি ও ভ্রাতৃত্ব বজায় রাখতে সেনা জোনের আলোচনা সভা

॥ লংগদু উপজেলা প্রতিনিধি ॥
পাহাড়ে শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখা এবং পারস্পরিক ভ্রাতৃত্ববোধ আরও সুদৃঢ় করার লক্ষ্যে রাঙ্গামাটির লংগদু সেনা জোনের উদ্যোগে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। রবিবার (২৮সেপ্টম্বর) বেলা ১২টায় লংগদু জোনে উক্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সভায় লংগদু জোনের জোন অধিনায়ক লে.কর্নেল মীর মোর্শেদ এসপিপি পিএসসি’র প্রতিনিধি হয়ে উপস্থিত ছিলেন, অত্র জোনের ভারপ্রাপ্ত উপ-অধিনায়ক মেজর রিফাত উদ্দীন। এছাড়াও স্থানীয় পুলিশ, আনসার সহ প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, বিভিন্ন সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ এবং অত্র জোনের সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আলোচনা সভায় বক্তারা পার্বত্য অঞ্চলের নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেন এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করার ওপর জোর দেন। এ সময় সম্প্রীতি বিনষ্টকারী যেকোনো অপতৎপরতা রুখে দিতে প্রশাসন, সেনাবাহিনী এবং স্থানীয় জনগণের মধ্যে নিবিড় সমন্বয়ের প্রয়োজনীয়তার কথাও তুলে ধরা হয়।

অত্র জোনের জোন কমান্ডার এর পক্ষ হতে জানানো হয়, পাহাড়ে উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হলে ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। সেনাবাহিনী সর্বদা স্থানীয় প্রশাসন ও জনগণের পাশে আছে এবং থাকবে। উপস্থিত গণ্যমান্য ব্যক্তিরা সভায় এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ জানান এবং ভবিষ্যতে শান্তি রক্ষায় সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন। সভায় সকল সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে সম্প্রীতি ও ঐক্য ধরে রাখার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়।