[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
লামায় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ফার্মেসিতে মোবাইল কোর্ট এর জরিমানাচলতি ডিসেম্বরেই পার্বত্য চট্টগ্রামে ই-লার্নিং স্কুল চালু করা হবে- পার্বত্য উপদেষ্টাতথ্য অফিসের আয়োজনে বাঙ্গালহালিয়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিতকাপ্তাইয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক টাইফয়েড টিকাদানে উঠান বৈঠকরাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা মানববন্ধনে, শিক্ষার্থীরা খেলার মাঠেঅনেক প্রকার শাক সবজি এক সাথে রান্না করলে সুষম পুষ্টি বজায় থাকে১০আর.ই ব্যাটালিয়ন কর্তৃক শিক্ষার্থীদেও মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণদীঘিনালায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবসে ফায়ার সার্ভিসের মহড়াখাগড়াছড়ির রামগড়ে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিতরাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে ফায়ার সার্ভিস ষ্টেশন স্থাপনের দাবি

॥ মনু মারমা ॥
দেশের সবচেয়ে বড় উপজেলা হলেও বাঘাইছড়িতে ফায়ার সার্ভিসের কোন স্টেশন নেই। তাই বাঘাইছড়ি উপজেলায় জরুরি ভিত্তিতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন স্থাপনের দাবিতে জানিয়েছে বাঘাইছড়ি উপজেলাবাসী। রবিবার (১৭আগষ্ট) সকালে রাঙ্গামাটি শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলনে এই দাবী জানান বাঘাইছড়ি উপজেলাবাসী।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, বাঘাইছড়ির স্থায়ী বাসিন্দা এ্যাডভোকেট মোঃ রহমত উল্লাহ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, এ্যাডভোকেট জিল্লুর রহমান, মোঃ রেজাউল করিম, মোঃ আল আমিন, মোঃ আলমগীর, মোঃ রকিফুল ইসলাম প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, আয়তনের দিক থেকে দেশের সর্ববৃহৎ উপজেলা রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন স্থাপিত হয়নি। আর দীর্ঘদিনেও ফায়ার সার্ভিস স্টশন স্থাপিত না হওয়ায় প্রতিবছর এই উপজেলায় অগ্নিকান্ডে কয়েক কোটি টাকা ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। জনবহুল ও গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা হিসেবে বাঘাইছড়ি উপজেলায় ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন স্থাপনের দীর্ঘদিনের দাবি থাকলেও সরকার এই ব্যাপারে উদাসীন। বিভিন্ন সময় আশ্বাস ওদয়া হলেও যার কোন বাস্তবায়ন নেই। তাই জনগণের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার স্বার্থে বাঘাইছড়ি উপজেলায় একটি পুর্ণাঙ্গ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন স্থাপন, অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধার কাজে দক্ষ জনবল, আধুনিক যন্ত্রপাতি ও যানবাহন সরবরাহসহ স্থানীয় জনগণের জন্য নিয়মিত ফায়ার সেফটি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু করার জোর দাবি জানান এলাকাবাসী।