[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের রোয়াংছড়িতে জলবায়ু সহনশীলতা ও নারীর ক্ষমতায়ন কর্মসূচীর সভাবান্দরবানের লামায় অবৈধ ইটভাটা গুড়িয়ে দিয়েছে প্রশাসননির্যাতিত নারী ও শিশুর পাশে আছে পুলিশ: বান্দরবান পুলিশ সুপারখাগড়াছড়ির রামগড় থানার উদ্যোগে ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিতখাগড়াছড়ির চেঙ্গী নদীতে সেতুর অভাবে চরম দুর্ভোগে ১২ গ্রামের মানুষভালনারেবল উইমেন বেনিফিট এর অপেক্ষমান থেকে উপকারভোগী নির্বাচন করা হবেরাঙ্গামাটির আইনকন ঝুলন্ত সেতু ১৫ দিন ধরে ডুবে থাকায় হতাশ পর্যটকরারাঙ্গামাটিতে যুব কাফেলার উদ্যোগে রিজার্ভ বাজারে সড়ক সংস্কারখাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়িতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালিতরামগড়ে কেমিষ্ট এন্ড ড্রাগিষ্ট কল্যাণ সমিতি’র সভাপতি জসিম, সম্পাদক দেলোয়ার
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানের লামায় অবৈধ ইটভাটা গুড়িয়ে দিয়েছে প্রশাসন

॥ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, লামা ॥
অবৈধভাবে নির্মিত ইটভাটা উচ্ছেদ কার্যক্রম এর অংশ হিসেবে বান্দরবান জেলার লামা উপজেলায় ২টি ইটভাটা গুড়িয়ে দিয়ে উচ্ছেদ করেছে প্রশাসন। হাইকোর্টের নির্দেশক্রমে বুধবার (১৩আগষ্ট) সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত লামা উপজেলার ফাইতং ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ি এলাকার অভিযান চালিয়ে ২টি ইটভাটা গুড়িয়ে দেওয়া হয়।

ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মঈন উদ্দিন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, বান্দরবান জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সিনিয়র সহকারী কমিশনার আব্দুল্লাহ খায়রুল ইসলাম চৌধুরী, পরিবেশ অধিদপ্তর বান্দরবান জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো.রেজাউল করিম সহ প্রমূখ।

জানা গেছে, পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ও জেলা প্রশাসনের লাইসেন্স না থাকায় হাইকোর্ট উপজেলার ৬টি অবৈধ ইটভাটা উচ্ছেদ’র নির্দেশ দেন। নির্দেশনা মতে অভিযানের প্রথম দিনে গুড়িয়ে দেয়া হয় এলাহি ব্রিকস ও সেভেন ব্রিকস ম্যানু। এ কাজে সহযোগিতা করেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদস্যরা। একই সঙ্গে বন্ধ করে দেয়া হয় ইটভাটা গুলোর সব কার্যক্রম।

অভিযান চালিয়ে দুই ইটভাটা গুড়িয়ে দেয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে পরিবেশ অধিদপ্তর বান্দরবান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো.রেজাউল করিম বলেন,পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ও জেলা প্রশাসনের লাইসেন্স না থাকায় হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী আভিযানের প্রথম দিনে দুইটি অবৈধ ইটভাটা গুড়িয়ে কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

পর্যায়ক্রমে অন্য চারটি অবৈধ ইটভাটাও গুড়িয়ে দিয়ে উচ্ছেদ করা হবে। যেসব ইটভাটা গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে, সেসব ভাটার মালিকরা যদি আবার ও অবৈধভাবে ভাটার কার্যক্রম শুরু করেন,তাহলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ রেজাউল করিম।