[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
রাঙ্গামাটিতে বর্জ্যব্যবস্থাপনা বিষয়ে পৌরকর্তৃপক্ষের সাথে সনাকের অ্যাডভোকেসি সভারামগড়ে টাওয়ার কাজ করছে না নেটওয়ার্ক বন্ধ, চাঁদা না পওয়ায় সমস্যার সৃষ্টি!চারদিন পর ফের চালু চন্দ্রঘোনা ফেরী, মঙ্গলবার ১৬ জলকপাট বন্ধ করা হবেখাগড়াছড়ির রামগড়ে দুই কসমেটিকস্ দোকানীকে জরিমানারামগড়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে ট্রাক মালিককে জরিমানাপার্বত্য চট্টগ্রামে বড়ুয়া জনগোষ্ঠীর প্রতি বৈষম্যের অবসান চাই, পৌর কমিটি গঠনে নেতৃবৃন্দতাঁগো মাইরের চোট্টে ভীতু বহুত জেঠা-জেঠি হাটে আসিলেও বস্তা-পেট্ট্রা ফালাইয়া যান বাঁচাইতে দৌঁড়াইয়াছে লগে ফাঠাছেঁড়াও হইয়াছে, চিন্তায় আছি…প্রতিহিংসার চরিত্র লইয়া কেউ ক্ষেমতারে ললিপপ বানাইয়া টানা চুষিয়াছে আর অহন মনে হইতেছে বহুতে চোষাচুষিতে চুম্বুকও ফিট করিয়াছে, চিন্তায় আছি…বন্যাকবলিতদের সচেতনতায় স্থানীয় প্রশাসনের জরুরী উদ্যোগ নেয়া দরকারখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় দূর্যোগ মোকাবিলায় করণীয় শীর্ষক সভা অনুষ্ঠিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বন্যাকবলিতদের সচেতনতায় স্থানীয় প্রশাসনের জরুরী উদ্যোগ নেয়া দরকার

বিগত কিছু দিন ধরেই টানা বুষ্টির কারনে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের নিম্নাঞ্চল এলাকাগুলো এখন প্লাবিত হয়েছে। অতিরিক্ত পানির ঢলে নতুন নতুন এলাকাতেও পানি পুবেশ করে যোগাযোগ সহ নানান সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। প্রত্যন্ত পাহাড়ি এলাকার নিম্নাঞ্চলের মানুষ এখন চরম বিপদে দিন অতিক্রম করছে। তারা তাদের গবাদিগশু সহ অন্যত্র আশ্রয় নিলেও তাদেও চিন্তা রয়েগেছে ফসলী জমির দিকে। বর্তমানে রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের নিম্নাঞ্চলগুলোতে যেভাবে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে তাহাতে বন্যাকবলি পানিতে আটকে থাকা মানুষগুলো বাঁচাতে স্থানীয় প্রশাসনকে জরুরী উদ্যোগ নিতে হবে।

এমনিতে প্রতিবছর এসময়ে অতিরিক্ত বৃষ্টির কারনে ও পাহাড়ি এলাকার পানির ঢলে বন্যার সৃষ্টি হয়। তবে এ বছর অন্যান্য বচলরের চাইতে কাপ্তাই হ্রদেও পানি বিপদসীমা উপরেই প্রবাহিত হচ্ছে। কাপ্তাহ হ্রদের পানি ধারণক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ায় বাঁধের ১৬টি গেট দিয়ে প্রায় ৩ফুট উচ্চতায় পানি ছাড়া হচ্ছে। পানি দ্রুত কর্ণফুলী নদীতে ছেড়ে দেওয়ার কারনে চট্টগ্রামর রাঙ্গুনীয়া এলাকার অধিকাংশ নিম্নাঞ্চল এলাকাও এখন প্লাবিত হচ্ছে। কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র এর নিরাপত্তার কারনে কাপ্তাই হ্রদে অতিরিক্ত পানি ধরে রাখার কোন সুযোগ নেই কেননা এর জন্য বাঁদেও চরম ক্ষতি হতে পারে বলে। বর্তমানে ক্প্তাই হ্রদেও পানি একেবারে টুইটুম্বও অবস্থা। শহরের হ্রদ এলাকার বহু বাসাবাড়ি নিম্নাংশে এখন পানি প্রবেশ করেছে। কোথাও কোথাও এলাকার মানুষ বিপদ এড়াতে বাসাবাড়ি ছেড়ে আত্মীয়স্বজনে কাছে আবার কেউ কেউ আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে আশ্রয় নিতে যাচ্ছে। রাঙ্গামাটি জেলার কয়েক হাজার মানুষ এভাবেই নিরাপদে সরে যাচ্ছে।

এদিকে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসন ইতিমধ্যেই বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ যারা আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন তাদেরকে শুকনো খাবার বিতরণ করছে বলে জানা গেছে। তাছাড়াও সংশ্লিষ্ট এলাকার সেনা-বিজিবি’র জোন এর পক্ষ থেকেও কোথাও কোথাও মানবিক সহযোগীতার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে বলে জানা যাচ্ছে। অমরাও চাই এ বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়াক সমাজের সাবলম্বীরা। তাই সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নেতৃবৃন্দরাও বর্তমান পরিস্থিতিতে বন্যাকবলিত এলাকার মানুষের কল্যানে ভালো উদ্যোগ গ্রহন করুক। কলেই জোটবদ্ধ হয়ে এদের পাশে দাঁড়ালে বর্তমান এ বিপদেও পরিস্থিতি মেকালেবা করতে সাহস যোগাবে। সেই সাথে আমাদের স্থানীয় প্রশাসনগুলো জনসচেতনতায় আশ্রয়কেন্দ্রগুলোর নিয়মিত খোঁজ রারুক এবং বিপদগ্রস্ত মানুষের বিপদ এড়াতে ও তাদের সাহস যোগাতে যতটুকু সম্ভব ব্যবস্থা গ্রহন করুক।