[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের লামায় সাড়ে ৬ লাখ ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি চারা ধ্বংসখাগড়াছড়ির রামগড়ে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ব্যক্তি গ্রেফতারদীঘিনালায় নবাগত ইউএনও শান্তি ও উন্নয়নে সবার সহযোগীতা চাইলেনবান্দরবানের আলীকদমে বন্দুকের গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু, চার বন্ধু আটকদীঘিনালায় কৃত্তি শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা বিভাগের পুরস্কার বিতরণমাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান দূর্ঘটনায় রাঙ্গামাটির উক্য চিং মারমাও মারা গেলখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় অস্ত্র, গুলি ও সামরিক সরঞ্জাম উদ্ধারপাহাড়ের উন্নয়নে ঐক্য ও সম্প্রীতির বিকল্প নেই: খাগড়াছড়িতে নাহিদ ইসলামদীঘিনালায় নদীর গর্ভে বিলিন রাস্তা সাঁকো দিয়ে চলাচলখাগড়াছড়িতে কিশোরী ধর্ষণের প্রতিবাদে দীঘিনালায় মানববন্ধন
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

খাগড়াছড়ির রামগড়ে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ব্যক্তি গ্রেফতার

॥ মোঃ মাসুদ রানা, রামগড় ॥
খাগড়াছড়ির রামগড় পাতাছড়া ইউনিয়নে ৭ বছর বয়সী এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মোঃ শাহিন (৫৩) নামের এক চা দোকানদারকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মঙ্গলবার (২২জুলাই) দিবাগত রাত ৮টার দিকে উপজেলার পাতাছড়া ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ড রসুলপুর এলাকা থেকে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।

গ্রেফতার মোঃ শাহিন, খাগড়াছড়ি জেলার রামগড় উপজেলার পাতাছড়া ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামের মৃত লেদু মিয়ার ছেলে বলে পুলিশ জানিয়েছে।

জানা গেছে, গ্রেফতার মোঃ শাহিন ফটিকছড়ির বাগানবাজার ইউনিয়নের গার্ডপাড়া এলাকার পুরাতন বাসিন্দা। ভুক্তভোগী শিশুর বাড়িও রসুলপুর। সেখানে স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় সে দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ে। দুপুরে শিশুটি ওই মাদরাসার ক্লাস শেষ করে বাড়িতে যাবার সময় স্থানীয় চা দোকানদার শাহিন তাকে নাতিন বলে ডেকে এনে দোকানে নাস্তা করিয়ে তারপর দোকানের পিছনে নিয়ে যায়। তারপর সুযোগ করে সেই শিশুটিকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।

রামগড় থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মঈন উদ্দীন বলেন, শিশুটি স্থানীয় মাদরাসায় পড়তে যায়। মাদরাসা থেকে ফেরার সময় সুযোগে শিশুটিকে একা পেয়ে শাহিন নিজের দোকানের পিছনে নিয়ে গিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। শিশুটি বাড়ি ফিরে বিষয়টি অভিভাবক দের জানায়। পরে শিশুটিকে রামগড় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে থানায় মামলা করা হয় এবং আসামীকে গ্রেফতার করা হয়। আইনিপ্রক্রিয়া শেষে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।