[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
নাইক্ষ্যংছড়িতে টাস্কফোর্সের অভিযানে ৫ লাখ টাকার সেগুন কাঠ জব্দনাইক্ষ্যংছড়িতে ১০হাজার পিস ইয়াবাসহ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতারঅসদুপায় অবলম্বন করায় খগড়াছিড়িতে ৫ পরীক্ষার্থী বহিষ্কারএইচএসসি পরীক্ষায় রাজস্থলী কেন্দ্রে ইংরেজী ২য় পত্র পরীক্ষা দেয়নি ১৯ পরীক্ষার্থীকমিশন ছাড়া কাজ হয় না বান্দরবানের লামা পৌরসভায় !যা মনে হইতেছে সরকারি খাদ্য গুদামের দরজা জানালা ভাঙ্গাচোড়া, না হইলে ঘরের ইন্দুর বেড়া কাটিতেছে বলিয়াই মনে হইতেছে, চিন্তায় আছি…বান্দরবানের থানচি হাসপাতালেও দূর করতে হবে চিকিৎসক সংকটরাঙ্গামাটিতে পর্যটকদের নতুন আকর্ষণ লেক ভিউ গার্ডেনকাপ্তাইয়ে শহীদ মিনারে “আলোয় আলোয় স্মৃতি সমুজ্জ্বল” অনুষ্ঠিতখাগড়াছড়ির রামগড়ে বিএনপি’র আনন্দ মিছিল
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

নাইক্ষ্যংছড়িতে টাস্কফোর্সের অভিযানে ৫ লাখ টাকার সেগুন কাঠ জব্দ

পাঁচ স’মিল মালিককে ৩৪ হাজার টাকা জরিমানা
॥ মু. মুবিনুল হক মুবিন, নাইক্ষ্যংছড়ি ॥
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে যৌথ টাস্কফোর্স অভিযানে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সেগুন কাঠ জব্দ করা হয়েছে। বুধবার (২জুলাই) দুপুর ১টা ৪৫ মিনিট থেকে বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত নাইক্ষ্যংছড়ি সদর এলাকার কেজি স্কুলসংলগ্ন এলাকায় চালানো অভিযানে ১৬৬ ঘনফুট সেগুন কাঠ উদ্ধার করা হয়, যার বাজারমূল্য প্রায় ৫ লাখ ৮১ হাজার টাকা।

অভিযানটি পরিচালনা করেন নাইক্ষ্যংছড়ির সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইসরাত জাহান ইতু এবং ১১ বিজিবির সহকারী পরিচালক মো. আল আমিন। এতে অংশ নেয় ১১ বিজিবি, নাইক্ষ্যংছড়ি থানা পুলিশ, বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা ও বনবিটের কর্মকর্তারা।

অভিযানে পাঁচটি স’মিলে লাইসেন্সবিহীন কাঠ মজুদের প্রমাণ পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ৩৪ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস কে এম কফিল উদ্দিন কায়েস বলেন, বনসম্পদ রক্ষায় বিজিবি সবসময় তৎপর। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নিয়মিত অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। অবৈধ কাঠ পাচার ও মজুদকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা অব্যাহত থাকবে।

সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইসরাত জাহান ইতু বলেন, বন আইন অনুযায়ী কাঠ সংরক্ষণের লাইসেন্স না থাকায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে জরিমানা করা হয়েছে এবং জব্দকৃত কাঠ যথাযথ প্রক্রিয়ায় বনবিভাগে জমা দেওয়া হচ্ছে।”

নাইক্ষ্যংছড়ি রেঞ্জ কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক সরকার জানান, এসব সেগুন কাঠগুলো দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বিভিন্ন স’মিলে মজুদ করে রাখা হয়েছিল। তদন্ত সাপেক্ষে দায়ীদের বিরুদ্ধে পরিবেশ ও বন আইনে মামলা দায়েরের বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে।”

উল্লেখ্য, বন বিভাগের অনুমোদন ছাড়া সেগুন কাঠ সংরক্ষণ ও পরিবহন আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। জব্দকৃত কাঠ বনবিভাগে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।