[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
লামায় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ফার্মেসিতে মোবাইল কোর্ট এর জরিমানাচলতি ডিসেম্বরেই পার্বত্য চট্টগ্রামে ই-লার্নিং স্কুল চালু করা হবে- পার্বত্য উপদেষ্টাতথ্য অফিসের আয়োজনে বাঙ্গালহালিয়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিতকাপ্তাইয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক টাইফয়েড টিকাদানে উঠান বৈঠকরাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা মানববন্ধনে, শিক্ষার্থীরা খেলার মাঠেঅনেক প্রকার শাক সবজি এক সাথে রান্না করলে সুষম পুষ্টি বজায় থাকে১০আর.ই ব্যাটালিয়ন কর্তৃক শিক্ষার্থীদেও মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণদীঘিনালায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবসে ফায়ার সার্ভিসের মহড়াখাগড়াছড়ির রামগড়ে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিতরাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

নাইক্ষ্যংছড়িতে টাস্কফোর্সের অভিযানে ৫ লাখ টাকার সেগুন কাঠ জব্দ

পাঁচ স’মিল মালিককে ৩৪ হাজার টাকা জরিমানা
॥ মু. মুবিনুল হক মুবিন, নাইক্ষ্যংছড়ি ॥
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে যৌথ টাস্কফোর্স অভিযানে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সেগুন কাঠ জব্দ করা হয়েছে। বুধবার (২জুলাই) দুপুর ১টা ৪৫ মিনিট থেকে বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত নাইক্ষ্যংছড়ি সদর এলাকার কেজি স্কুলসংলগ্ন এলাকায় চালানো অভিযানে ১৬৬ ঘনফুট সেগুন কাঠ উদ্ধার করা হয়, যার বাজারমূল্য প্রায় ৫ লাখ ৮১ হাজার টাকা।

অভিযানটি পরিচালনা করেন নাইক্ষ্যংছড়ির সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইসরাত জাহান ইতু এবং ১১ বিজিবির সহকারী পরিচালক মো. আল আমিন। এতে অংশ নেয় ১১ বিজিবি, নাইক্ষ্যংছড়ি থানা পুলিশ, বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা ও বনবিটের কর্মকর্তারা।

অভিযানে পাঁচটি স’মিলে লাইসেন্সবিহীন কাঠ মজুদের প্রমাণ পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ৩৪ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস কে এম কফিল উদ্দিন কায়েস বলেন, বনসম্পদ রক্ষায় বিজিবি সবসময় তৎপর। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নিয়মিত অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। অবৈধ কাঠ পাচার ও মজুদকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা অব্যাহত থাকবে।

সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইসরাত জাহান ইতু বলেন, বন আইন অনুযায়ী কাঠ সংরক্ষণের লাইসেন্স না থাকায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে জরিমানা করা হয়েছে এবং জব্দকৃত কাঠ যথাযথ প্রক্রিয়ায় বনবিভাগে জমা দেওয়া হচ্ছে।”

নাইক্ষ্যংছড়ি রেঞ্জ কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক সরকার জানান, এসব সেগুন কাঠগুলো দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বিভিন্ন স’মিলে মজুদ করে রাখা হয়েছিল। তদন্ত সাপেক্ষে দায়ীদের বিরুদ্ধে পরিবেশ ও বন আইনে মামলা দায়েরের বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে।”

উল্লেখ্য, বন বিভাগের অনুমোদন ছাড়া সেগুন কাঠ সংরক্ষণ ও পরিবহন আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। জব্দকৃত কাঠ বনবিভাগে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।