রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে শিক্ষক সিরাজুল ইসলামের নামে অপপ্রচারে সচেতন মহলের ক্ষোভ
॥ ইব্রাহীম, বাঘাইছড়ি ॥
রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার কাচালং সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম এর নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুক ও ভিবিন্ন নিউজ পোর্টালে মান হানিকর ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারে বিদ্যালয়ের শিক্ষক, বিভিন্ন সামাজিক সংগঠক, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। একজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে এ ধরনের মিথ্যাচার মোটেও শোভনীয় নয় বলে জানিয়ে এসব মিথ্যা তথ্য প্রত্যাহারেরও আহ্বান জানিয়েছেন।
এসব সুত্রগুলো জানান, উপজেলার পুরাতন মারিশ্যা গ্রামের বাসিন্দা অ্যাডভোকেট হাসান আলী কাচালং সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে ভিবিন্ন বিষয়ে অভিযোগ করেন। তিনি মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান বরাবরেও অভিযোগ করেছেন। এছাড়াও এসব বিষয নিয়ে গত ১৫ জুন রবিবার চট্টগ্রামের দুটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে”বাঘাইছড়িতে সিরাজুল ইসলাম মাস্টারের বিরুদ্ধে অনিয়ম, অর্থ আত্নসাত ও দুর্নীতির অভিযোগ” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। যা অভিযোগকারীর এসব ষড়যন্ত্র বলে তারা উল্লেখ করেন।
তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে অ্যাডভোকেট হাসান আলী জানান, তিনি কাচালং সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড চট্টগ্রাম এর চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছি এবং তা তদন্ত প্রক্রিয়াধীন আছে, এই বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে, আশা করছি তদন্তের পরে সঠিক তথ্য বের হয়ে আসবে উল্লেখ করেন।
অপর দিকে উল্লেখিত অভিযোগ সমুহের বিষয়ে দৃঢ়ভাবে বিরোধিতা করে মোঃ সিরাজুল ইসলাম জানান, শিক্ষকতায় তাঁর জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে কিছু স্বার্থান্বেষী মহল বিভিন্ন অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। অভিযোগের বিষয়ে সত্যতা থাকলে যে কোন শাস্তি মাথা পেতে নেব বলে উল্লেখ করেন।
কাচালং সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ জামাল উদ্দিন বলেন, বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক একাডেমিক কাজে প্রধান শিক্ষককে সহযোগীতা করে থাকেন এবং সিরাজ সাহেব নিষ্ঠার সাথেই উনার দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি অর্থনৈতিক কোন কর্মকান্ডের সাথে কোনভাবে জড়িত নন। সিরাজ সাহেবের বিরুদ্ধে বিদ্যালয় কেন্দ্রিক ও অর্থ আত্মসাৎ এর বিষয়ে যে সকল অভিযোগ করা হয়েছে তা ভিত্তিহীন। মাধ্যমিক শিক্ষস বোর্ড কর্তৃক তদন্ত প্রতিবেদন প্রেরণের কোন নোটিশ বা চিঠি এখনো পাইনি এবং বোর্ড থেকেও যোগাযোগ করা হয়নি।
এই বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি শিরীন আক্তার বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সিরাজ সাহেবের বিরুদ্ধে মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডে অভিযোগ করা হয়েছে এই ধরনের কোন চিঠি বা নোটিশ এখনো অফিসিয়ালি পাইনি। এবং এই বিষয়ে কোন তদন্ত কমিটি হয়েছে বলেও আমার জানা নেই।
॥ ইব্রাহীম, বাঘাইছড়ি ॥
রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার কাচালং সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম এর নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুক ও ভিবিন্ন নিউজ পোর্টালে মান হানিকর ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারে বিদ্যালয়ের শিক্ষক, বিভিন্ন সামাজিক সংগঠক, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। একজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে এ ধরনের মিথ্যাচার মোটেও শোভনীয় নয় বলে জানিয়ে এসব মিথ্যা তথ্য প্রত্যাহারেরও আহ্বান জানিয়েছেন।
এসব সুত্রগুলো জানান, উপজেলার পুরাতন মারিশ্যা গ্রামের বাসিন্দা অ্যাডভোকেট হাসান আলী কাচালং সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে ভিবিন্ন বিষয়ে অভিযোগ করেন। তিনি মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান বরাবরেও অভিযোগ করেছেন। এছাড়াও এসব বিষয নিয়ে গত ১৫ জুন রবিবার চট্টগ্রামের দুটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে”বাঘাইছড়িতে সিরাজুল ইসলাম মাস্টারের বিরুদ্ধে অনিয়ম, অর্থ আত্নসাত ও দুর্নীতির অভিযোগ” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। যা অভিযোগকারীর এসব ষড়যন্ত্র বলে তারা উল্লেখ করেন।
তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে অ্যাডভোকেট হাসান আলী জানান, তিনি কাচালং সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড চট্টগ্রাম এর চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছি এবং তা তদন্ত প্রক্রিয়াধীন আছে, এই বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে, আশা করছি তদন্তের পরে সঠিক তথ্য বের হয়ে আসবে উল্লেখ করেন।
অপর দিকে উল্লেখিত অভিযোগ সমুহের বিষয়ে দৃঢ়ভাবে বিরোধিতা করে মোঃ সিরাজুল ইসলাম জানান, শিক্ষকতায় তাঁর জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে কিছু স্বার্থান্বেষী মহল বিভিন্ন অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। অভিযোগের বিষয়ে সত্যতা থাকলে যে কোন শাস্তি মাথা পেতে নেব বলে উল্লেখ করেন।
কাচালং সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ জামাল উদ্দিন বলেন, বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক একাডেমিক কাজে প্রধান শিক্ষককে সহযোগীতা করে থাকেন এবং সিরাজ সাহেব নিষ্ঠার সাথেই উনার দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি অর্থনৈতিক কোন কর্মকান্ডের সাথে কোনভাবে জড়িত নন। সিরাজ সাহেবের বিরুদ্ধে বিদ্যালয় কেন্দ্রিক ও অর্থ আত্মসাৎ এর বিষয়ে যে সকল অভিযোগ করা হয়েছে তা ভিত্তিহীন। মাধ্যমিক শিক্ষস বোর্ড কর্তৃক তদন্ত প্রতিবেদন প্রেরণের কোন নোটিশ বা চিঠি এখনো পাইনি এবং বোর্ড থেকেও যোগাযোগ করা হয়নি।
এই বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি শিরীন আক্তার বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সিরাজ সাহেবের বিরুদ্ধে মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডে অভিযোগ করা হয়েছে এই ধরনের কোন চিঠি বা নোটিশ এখনো অফিসিয়ালি পাইনি। এবং এই বিষয়ে কোন তদন্ত কমিটি হয়েছে বলেও আমার জানা নেই।