[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
ছাত্রদলের উদ্যোগে ক্রীড়ামোদীদের জন্য ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণনারীবান্ধব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবেশান্তি সম্প্রতি ও উন্নয়নে রামগড় ৪৩ বিজিবি’র মানবিক সহায়তা প্রদানবাঘাইছড়ির সাজেক সড়কে ৮ঘন্টা পর যানবাহন চলাচল স্বাভাবিকখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা সেনা জোনের নিরাপত্তা সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিতদীঘিনালায় পার্টনার ফিন্ড স্কুল কংগ্রেস’র কৃষক সমাবেশনিহত ছাত্র উক্যাচিং মারমার পরিবারের খোঁজ নিলেন তারেক রহমানখাগড়াছড়ির রামগড়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের ক্রেস্ট ও সনদ প্রদানবান্দরবানের লামার মিরিঞ্জা কটেজে গলায় ফাঁস দিয়ে পর্যটকের মৃত্যুঋতুপর্ণা’র মায়ের জন্য যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রানলয়ের অর্থিক সহায়তা প্রদান
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

রামগড়ে ৪৩ বিজিবি’র সহায়তায় ভারত থেকে ফেরত পেলো কোরবানীর পশু

১০

॥ মোঃ মাসুদ রানা, রামগড় ॥
খাগড়াছড়ির রামগড় ৪৩ বিজিবি এর অধীনস্থ বাগানবাজার বিওপির দায়িত্বপূর্ণ পুরান রামগড় এলাকার বাসিন্দা মোঃ নাজিম উদ্দিন কর্তৃক পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকায় কেনা কুরবানীর মহিষটি অসাবধানতাবশত ছুটে যায় এবং স্থানীয় জনগণ কর্তৃক ধরার চেষ্টা করলে গ্রামের বিভিন্ন স্থানে ছুটাছুটি করে। এক পর্যায়ে মহিষটি বাংলাদেশের সীমানা অতিক্রম করে সীমান্ত পিলার ২২১৪/১২-এস এর নিকট দিয়ে ফেনী নদী পার হয়ে ভারতের অভ্যন্তরে চলে যায়। তৎক্ষণাৎ এলাকার লোকজন বাগানবাজার বিওপিতে খবর দেয়।

বিওপি কমান্ডার বিষয়টি সম্পর্কে রামগড় ৪৩ বিজিবির অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মোঃ আহসান উল ইসলাম, পিএসসি কে বিষয়টি অবগত করলে তিনি বিএসএফ এর সাথে যোগাযোগ সাপেক্ষে মহিষটি আনার কার্যক্রম শুরু করেন। পরবর্তীতে, প্রতিপক্ষ ১১৪ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের সদস্যরা মহিষটি খোঁজার চেষ্টা করে কিন্তু ঘন জংগল ও সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ায় মহিষটি ধরতে ব্যর্থ হয়।

গতকাল ০৮ জুন ৪৩ বিজিবি ও ১১৪ বিএসএফ এর সমন্বয়ের মাধ্যমে সকালে বিএসএফ কর্তৃক মহিষটি ধরার চেষ্টা করলে সীমান্ত পিলার ২২১৩/এমপি এর নিকট দিয়ে ফেনী নদী পার হয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে। এসময় বিজিবি এবং স্থানীয় জনসাধারণের সহায়তায় মহিষটি ১১টায় আটক করে মালিকের নিকট হস্তান্তর করা হয়।

মহিষের মালিক নাজিম বলেন, বিজিবি’র সহানুভূতিশীলতা ও আন্তরিক প্রচেষ্টায় আজ আমরা শুধু পশুটি ফেরত পাইনি, আমাদের ঈদের আনন্দও ফিরে পেয়েছি এবং এটা শুধু একটা পশু ফেরত আনার ঘটনা নয়, এটি আমাদের ধর্মীয় অনুভূতির প্রতি বিজিবির শ্রদ্ধা ও সীমান্তবর্তী মানুষের পাশে দাঁড়ানোর এক অনন্য নজির।