[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
রামগড়ে ওয়াদুদ ভুইয়া ফাউন্ডেশন কর্তৃক মসজিদে আর্থিক সহায়তা প্রদানকাপ্তাই পিতার অভিযোগে বাল্যবিবাহ বন্ধ মুচলেখা সহ জরিমানা দিলেন ‘মা’আওয়ামী সরকারের আমলে উন্নয়নের নামে পার্বত্য চট্টগ্রামে লুটপাট হয়েছে: দীপন তালুকদাররাজস্থলীতে বিএনপির উদ্যোগে খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালনবিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি ও দখল বাণিজ্যের সুযোগ নেই: জাবেদ রেজাজাতীয়তাবাদী দলে দালাল, ভুঁইফোড় কিংবা সুবিধাবাদী দোসরদের ঠাঁই দেয়া যাবে নাশান্তি ও উন্নয়নে রাজস্থলীকে রোল মডেল হিসেবে গড়ে তোলা হবে:ক্যাম্প কমান্ডাররাঙ্গামাটি ২৯৯ আসন তারেক জিয়াকে উপহার দেবে জেলা বিএনপি: দীপন তালুকদারকাপ্তাই হ্রদের পানিতে তিন তরুণের স্বপ্নের ১৫ লক্ষ টাকার মাশরুমরাঙ্গামাটি পৌরসভাকে নাগরিক বান্ধব ও জবাবদিহিমূলক হতে হবে
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

লংগদুতে ট্রলি দূর্ঘটনায় এবার চালকেরও মৃত্যু হয়েছে

॥ মোঃ আলমগীর হোসেন, লংগদু ॥
জেলার লংগদু উপজেলাস্থ বগাচতর ইউনিয়নের হেলিপেড এলাকায় ট্রলি (ছয় চাকা) গাড়ি উল্টে হেলপার নিহতের পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঐ গাড়ির চালকও মৃত্যু বরণ করেছেন।

গত শুক্রবার আশঙ্কাজনক অবস্থায় ড্রাইভার সাগর (৩০) কে চট্টগ্রামের পার্ক ভিউ হাসাপাতাল ভর্তি করানো হয়েছিল। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেরিন সিটি কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে দীর্ঘ চারদিন আইসিইউতে লাইভ সাপোর্টে রেখে চিকিৎসা চালিয়ে যায় পরিবার। অবস্থার অবনতি হয়ে মঙ্গলবার সকাল ৮ টায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।মট্রলি চালক সাগর উপজেলার বগাচতর ইউনিয়নের ঠেকাপাড়া এলাকার সেকান্দর আলীর ছেলে। তিনি দীর্ঘ দিন যাবত ট্রলি গাড়ি চালিয়ে নিজের পরিবার পরিজনের ভরণপোষণ ক আসছেন।

উল্লেখ্য গত ৯মে শুক্রবার রাত আনুমানিক ৯টায় উপজেলার ৪নং বগাচতর ইউনিয়নের হেলিপেড এলাকায় মালামাল নিয়ে আসার পথে গাড়ি উল্টে ঘটনাস্থলেই সহাকরী বিজয় চাকমা (২১) মৃত্যু হয়। তৎক্ষনাৎ গুরতর অবস্থায় চট্টগ্রামে নিয়ে যাওয়া হয় চালক সাগরকে। চারদিন চিকিৎসা চালিয়েও শেষমেষ মঙ্গলবার সাকালে তিনিও মারা যান।

পরিবার সূত্রে জানাযায়, সকাল ৮টায় সাগরের মৃত্যুর পরপর তাকে চট্টগ্রাম মেরিন সিটি কলেজ হাসপাতাল থেকে রিলিজ নিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা করেছেন। নিজ গ্রামেই শেষ বিদায় দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।