[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
লুটেরার দল আচমকা গন্ডোগোল আবোল তাবোল দল বাঁধাইয়া হগ্গল হাতাইয়া নিতে গোল পাকাইয়াছে, চিন্তায় আছি….দিন-মাস বছর ধরেই অবৈধ দখলে সংকুচিত কাপ্তাই হ্রদ, মুক্ত করতে হবেদেশে বর্তমানে যথেষ্ট খাদ্য মজুদ রয়েছে: উপদেষ্টা আলী ইমামমানুষের জীবন-কর্ম জ্ঞান, মৃত্যু, পুনঃর্জন্ম সবকিছুই ন্যাচারাল: পার্বত্য উপদেষ্টাগৌতম বুদ্ধের ত্রি-স্মৃতি বিজড়িত প্রধান ঘটনাই হলো ‘বুদ্ধপূর্ণিমা’বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে দুর্বৃত্তের আগুনে এক পরিবার খোলা আকাশের নীচেবান্দরবানের লামায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে হাটহাজারী যুবকের মৃত্যুখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় গৌতম বুদ্ধের জন্ম, বুদ্ধত্ব লাভ ও মহাপরিনির্বাণ উপলক্ষে মঙ্গল শোভাযাত্রাবান্দরবানের রুমায় অগ্নিকান্ডে এক জুমিয়া পরিবারের ঘর ভষ্মিভুতরাঙ্গামাটির লংগদুতে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানের থানচিতে খ্রীস্টান সম্প্রদায়ের গুড ফ্রাইডের উপহার দিলেন সেনাবাহিনী

॥ চিংথোয়াই অং মার্মা, থানচি ॥
বম ও ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের গুড ফ্রাইডে এর বিশেষ দিনে বান্দরবানের থানচিতে খ্রীষ্টান ধর্মালম্বীদের ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানে তাদের মানবিক সহায়তা ও উপহার সামগ্রী বিতরণ করেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সকালে ১৬ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের-এর অধিনায়ক এর পক্ষ হতে মানবিক সহায়তা ও উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

বাকলাই পাড়া সাবজোনের অন্তর্গত এলাকায় বাসিরাম পাড়া, বাকলাই পাড়া এবং প্রাতা পাড়া বাসিন্দাদের গুড ফ্রাইডে বিশেষ দিনের আর্থিক সহায়তা ও উপহার সামগ্রী প্রদান করেছেন বাকলাই পাড়া সেনা সাব-জোনের সাবজোন কমান্ডার। এদিকে বিশেষ দিনের সেনাবাহিনীর উপহার পেয়ে জীবন ত্রিপুরা, জয়রাম বম ও পার্কেল বমসহ অনেকেই জানান, গুড ফ্রাইডে বিশেষ দিনের সেনাবাহিনীর উপহার সামগ্রী ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন। তাদের সহযোগীতা আমাদের উৎসবকে আরো বেশি আনন্দের করে তোলে। নিরাপত্তাসহ শান্তিপূর্ণভাবে জীবনযাপনে করতে পেরে সেনাবাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন বাসিন্দারা।

অন্যদিকে গুড ফ্রাইডে উৎসবের বাকলাই পাড়া জোনের এলাকায় বাসিন্দাদের মানবিক সহায়তা ও উপহার সামগ্রী বিতরণ করে ১৬ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অধিনায়ক বলেন, ধর্মীয় উৎসব হলো একটি আনন্দের দিন। পাড়ার সকল গুরুত্বপূর্ণ দিনে সেনাবাহিনী সব সময় সাধারণ জনগনের পাশে ছিল, আছে এবং থাকবে। তিনি আরো বলেন, খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সকলে উৎসবমুখর পরিবেশে বিশেষ ধর্মীয় উৎসব উদযাপনে সেনাবাহিনী সর্বদা সচেষ্ট থাকবে। এবং শান্তি সম্প্রীতি ও উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে সেনাবাহিনীর নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে, ভবিষ্যতেও মানবিক সহায়তা ও উপহার সামগ্রী বিতরণের ধারাবাহিকতার কাযর্কমগুলো অব্যাহত থাকবে।

প্রাকৃতিক রূপ ও বৈচিত্র এর এক অনন্য নৈসর্গ আমাদের এই বান্দরবান জেলা। বিভিন্ন ধর্মালম্বীদের নিয়ে সম্প্রীতির এক বন্ধনে গড়ে উঠেছে এখানকার জনপদ। জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন এর পাশাপাশি সার্বিক উন্নয়নের জন্য বরাবরের মতো কাজ করে আসছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানেও বান্দরবান রিজিয়নের অবদান উল্লেখযোগ্য। দেশের উন্নয়ন ও জনগণের জীবনযাপনে নিরাপত্তার স্বার্থে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।