[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
আগামী নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান ওয়াদুদ ভূঁইয়ারবান্দরবানের লামায় নিখোঁজের ৪ দিন পর ঝিড়ি থেকে শিশুর লাশ উদ্ধারখাগড়াছড়ির রামগড়ে মাটি ও বালু উত্তোলনের দয়ে দেড় লক্ষ টাকা জরিমানারাঙ্গামাটির লংগদুতে সাঁতার প্রতিযোগীতা ও পুরস্কার বিতরণদীঘিনালায় শিক্ষকদের সাথে টাইফয়েড ভ্যাকসিন ক্যাম্পেইন এর মতবিনিময়কাপ্তাইয়ে প্রাইভেটকার যোগে চোলাইমদ পাচার করতে গিয়ে আটক-৪দীঘিনালায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ সমাপনী উপলক্ষে পোনামাছ অবমুক্তকরণখাগড়াছড়ির পানছড়িতে বিজিবির জনকল্যাণমুখী সহায়তাবান্দরবানে ভিক্ষু ড. এফ দীপংকর মহাথের হত্যা, বৌদ্ধরা কি অসহায় ?পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনী ও বিজিবি’র মানবিক কর্মকান্ডে অসহায়রা সেখানেই সুখের খোঁজাখুজি করে
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

খাগড়াছড়ির রামগড়ে এসিল্যান্ডের শূন্যতায় দুর্ভোগে সেবা প্রার্থীরা

১০

॥ মোঃ মাসুদ রানা, রামগড় ॥
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছুটিতে থাকায় এবং দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা না থাকায় জরুরী সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সেবা গ্রহীতারা।

জানাযায়, ১৭দিন আগে অসুস্থতাজনীত কারন দেখিয়ে এসিল্যান্ড ছুটিতে যায়। ছুটিতে যাওয়ায় ভুমি সংক্রান্ত বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন। এসিল্যান্ডের ছুটির ১৭দিন অতিবাহিত হলেও এখনও পর্যন্ত লিখিতভাবে দায়িত্ব পাননি উপজেলা নির্বাহী অফিসার। বর্তমানে পদটি শূন্য থাকায় ভূমি অফিসের সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সেবাপ্রার্থীরা। বিশেষ করে, জমি কেনাবেচা, নামজারি শুনানী সেবা মিলছে না। জমি খারিজ না করার কারণে জমি বেচা কেনা করতে পারছেন না সাধারণ মানুষ। এতে করে নানা দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কয়েকজন ভুক্তভোগী বলেন, রামগড় উপজেলা ভুমি অফিস জেলার অন্যান্য উপজেলা থেকে ব্যস্ততম একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। প্রতিদিনই জমি বেচাকেনা, নামজারি, কাগজপত্র উঠানো হয়ে থাকে। দীর্ঘদিন এসিল্যান্ড না থাকায় এসব জরুরী সেবা বন্ধ থাকায় দুর্ভোগে পড়েছেন সেবাপ্রার্থীরা। বিশেষকরে প্রবাসীদের দুর্ভোগ চরমে।

এছাড়াও এসিল্যান্ড ভুমি অফিসের পাশাপাশি রামগড় ১নং ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক এবং রামগড় পৌরসভার জন্ম মৃত্যু সংক্রান্ত নিবন্ধকের অতিরিক্ত দায়িত্বও পালন করেছিলেন। বর্তমানে ইউনিয়ন ও পৌরসভার নাগরিক ও বিভিন্ন সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা ভূমি অফিসের এক কর্মকর্তা বলেন, অফিসের কাজ উপজেলা সহকারী কমিশনারের মাধ্যমে সম্পন্ন করতে হয়। এসিল্যন্ড না থাকায় সেবাপ্রার্থীদের নিয়মিত সেবা দেওয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না।