[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
নারীবান্ধব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবেশান্তি সম্প্রতি ও উন্নয়নে রামগড় ৪৩ বিজিবি’র মানবিক সহায়তা প্রদানবাঘাইছড়ির সাজেক সড়কে ৮ঘন্টা পর যানবাহন চলাচল স্বাভাবিকখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা সেনা জোনের নিরাপত্তা সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিতদীঘিনালায় পার্টনার ফিন্ড স্কুল কংগ্রেস’র কৃষক সমাবেশনিহত ছাত্র উক্যাচিং মারমার পরিবারের খোঁজ নিলেন তারেক রহমানখাগড়াছড়ির রামগড়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের ক্রেস্ট ও সনদ প্রদানবান্দরবানের লামার মিরিঞ্জা কটেজে গলায় ফাঁস দিয়ে পর্যটকের মৃত্যুঋতুপর্ণা’র মায়ের জন্য যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রানলয়ের অর্থিক সহায়তা প্রদানরাজস্থলীর বাঙ্গালহালিয়াতে উক্য চিং মারমার সৎকার সম্পন্ন
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

খাগড়াছড়িতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের মাঝে সহায়ক উপকরণ বিতরণ ও পুরস্কার প্রদান

॥ খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি ॥
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার কালেক্টরেট প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের মাঝে বিনামূল্যে সহায়ক উপকরণ বিতরণ, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে জেলা শহরের শালবন এলাকায় অবস্থিত কালেক্টরেট প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় মাঠে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও রাষ্ট্রদূত (অব.) সুপ্রদীপ চাকমা।

জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাগড়াছড়ি জেলার পুলিশ সুপার মোঃ আরেফিন জুয়েল, প্রেসক্লাবের সভাপতি তরুণ কুমার ভট্টাচার্য, জেলা প্রতিবন্ধী উন্নয়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহজাহান, বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা, অভিভাবকসহ শিক্ষার্থীরা।

প্রধান অতিথি সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, প্রতিবন্ধীরা আমাদের সমাজেরই একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাদের উন্নয়নে আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। তাদের উপযুক্ত সহায়তা ও সুযোগ প্রদান করা গেলে, তারা সৃজনশীল ও উৎপাদনশীল কাজে অবদান রাখতে পারবে। তিনি আরও বলেন, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের যথাযথ সম্মান ও সহযোগিতা করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। তারা আমাদেরই সন্তান, স্বজন। তাদের পাশে দাঁড়ানো উচিত প্রত্যেকের।

অনুষ্ঠানে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয় এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য সহায়ক উপকরণ প্রদান করা হয়।