[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

রামগড় বন্যার্তদের মাঝে ৪৩ বিজিবি’র মানবিক সহায়তা

২০

॥ মোঃ মাসুদ রানা, রামগড় ॥
প্রচুর বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত জনসাধারনকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে স্থানান্তর অব্যাহত রেখেছে খাগড়াছড়ির রামগড় ৪৩ বিজিবি। এর পাশাপাশি বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থানরত মানুষের মাঝে মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেছে রামগড় বিজিবির সদস্যরা।

শুক্রবার (২৩শে আগষ্ট) সকাল থেকেই ৪৩ বিজিবির দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় আকষ্মিক সৃষ্ট বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ গরীব ও অসহায় সর্বমোট ৪২৫ টি পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

এসব ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে শিশু খাদ্য, শুকনা খাবার, পানি ও মোমবাতিও বিতরণ করা হয়। সকালে উপজেলার মহামুনি এলাকায় জোন অধিনায়ক লেঃ কর্নেল সৈয়দ ইমাম হোসেন এর সাথে বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শন শেষে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন গুইমারা সেক্টর কমান্ডার কর্নেল এস এম আবুল এহসান। এছাড়া ব্যাটালিয়ন আওতাধীন বিভিন্ন এলাকায় জোন অধিনায়কের নির্দেশে ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করেন ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর নুর উদ্দিন আহমদ। ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক জানিয়েছেন, পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত ব্যাটালিয়ন অধিনস্ত এলাকার দূর্গত মানুষকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া ও ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ অব্যাহত থাকবে।

উল্লেখ্য, রামগড় ৪৩ বিজিবি কর্তৃক বন্যা কবলিত এলাকায় সাধারণ জনগণকে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করার পাশাপাশি রান্না করা খাবার, শুকনো খাবার ও নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী বিতরণের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।