[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
কাপ্তাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আয়োজনে বিশ্ব তামাক দিবস উদযাপনরাঙ্গামাটির রাজস্থলীস্থ কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহার নিরাপত্তায় দেওয়াল নির্মানের দাবিকাপ্তাইয়ে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ সম্পন্ন ও পুরস্কার বিতরণবরকলে গৃহহীন পরিবারের পাশে আইমাছড়া ইউপি চেয়ারম্যানবান্দরবানের থানচিতে পাহাড় ধসের শঙ্কা, নিম্নাঞ্চলের মানুষের জনজীবন দুর্ভোগেবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে বিজিবির জব্দ গরু ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা সংঘর্ষে আহত ৪বান্দরবানের থানচিতে পাহাড় ধসে গুরুতর আহত ১রাঙ্গামাটির রাজস্থলী উপজেলায় বন্যহাতির তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড বসতবাড়িকাপ্তাই উপজেলায় পাহাড় ধ্বসের ঝুঁকিতে এক হাজার পরিবারদীঘিনালায় আশ্রয় কেন্দ্রে বিএনপি’র ত্রান সহায়তা
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

রামগড় বন্যার্তদের মাঝে ৪৩ বিজিবি’র মানবিক সহায়তা

২১

॥ মোঃ মাসুদ রানা, রামগড় ॥
প্রচুর বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত জনসাধারনকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে স্থানান্তর অব্যাহত রেখেছে খাগড়াছড়ির রামগড় ৪৩ বিজিবি। এর পাশাপাশি বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থানরত মানুষের মাঝে মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেছে রামগড় বিজিবির সদস্যরা।

শুক্রবার (২৩শে আগষ্ট) সকাল থেকেই ৪৩ বিজিবির দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় আকষ্মিক সৃষ্ট বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ গরীব ও অসহায় সর্বমোট ৪২৫ টি পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

এসব ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে শিশু খাদ্য, শুকনা খাবার, পানি ও মোমবাতিও বিতরণ করা হয়। সকালে উপজেলার মহামুনি এলাকায় জোন অধিনায়ক লেঃ কর্নেল সৈয়দ ইমাম হোসেন এর সাথে বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শন শেষে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন গুইমারা সেক্টর কমান্ডার কর্নেল এস এম আবুল এহসান। এছাড়া ব্যাটালিয়ন আওতাধীন বিভিন্ন এলাকায় জোন অধিনায়কের নির্দেশে ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করেন ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর নুর উদ্দিন আহমদ। ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক জানিয়েছেন, পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত ব্যাটালিয়ন অধিনস্ত এলাকার দূর্গত মানুষকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া ও ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ অব্যাহত থাকবে।

উল্লেখ্য, রামগড় ৪৩ বিজিবি কর্তৃক বন্যা কবলিত এলাকায় সাধারণ জনগণকে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করার পাশাপাশি রান্না করা খাবার, শুকনো খাবার ও নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী বিতরণের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।