[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
কাপ্তাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আয়োজনে বিশ্ব তামাক দিবস উদযাপনরাঙ্গামাটির রাজস্থলীস্থ কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহার নিরাপত্তায় দেওয়াল নির্মানের দাবিকাপ্তাইয়ে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ সম্পন্ন ও পুরস্কার বিতরণবরকলে গৃহহীন পরিবারের পাশে আইমাছড়া ইউপি চেয়ারম্যানবান্দরবানের থানচিতে পাহাড় ধসের শঙ্কা, নিম্নাঞ্চলের মানুষের জনজীবন দুর্ভোগেবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে বিজিবির জব্দ গরু ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা সংঘর্ষে আহত ৪বান্দরবানের থানচিতে পাহাড় ধসে গুরুতর আহত ১রাঙ্গামাটির রাজস্থলী উপজেলায় বন্যহাতির তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড বসতবাড়িকাপ্তাই উপজেলায় পাহাড় ধ্বসের ঝুঁকিতে এক হাজার পরিবারদীঘিনালায় আশ্রয় কেন্দ্রে বিএনপি’র ত্রান সহায়তা
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দীঘিনালায় ভ্যান ও ঠেলাগাড়িতেই পরীক্ষা কেন্দ্রে যাচ্ছে শিক্ষার্থী

৪৭

॥ মোঃ সোহেল রানা, দীঘিনালা ॥
আষাঢ় মাসের টানা প্রবল বর্ষণে পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় খাগড়াছড়ি দীঘিনালা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে দীঘিনালা-সাজেক-লংগদু প্রধান সড়কে যান চলাচল বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। নৌকা ঠেলাগাড়ি ও ভ্যান গাড়ি দিয়ে এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা কেন্দ্রে যাচ্ছে।

উপজেলার-মেরুং ইউনিয়ন এ সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়েছে। মেরুং-লংগদু সড়কের দাঙ্গাবাজার মূল সড়ক প্লাবিত হয়ে যানচলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে করে মেরুং ইউনিয়ন এর ছোবাহানপুর, চিটাগাংপাড়া, ১নং কলোনি, ৩নং কলোনি এলাকায় নিম্নাঞ্চল পানি ডুকে পানি বন্ধী হয়ে পড়েছে। এদিকে কবাখালী ইউনিয়ন এর মাইনী ব্রীজ থেকে কবাখালী বাজার পর্যন্ত সাজেক যাওয়া মেইন সড়কে পানিতে তলিয়ে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এছাড়াও উপজেলার, কবাখালী, বোয়ালখালী ও মেরুং এলাকার ঝুকিপূর্ণ এলাকাগুলো ভারি বর্ষণে প্লাবিত সহ বিভিন্ন জায়গায় পাহাড় ধসে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এতে বাড়তে পারে জন দুর্ভোগও। ঝুকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে বসবাসরত মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে চলে আসার জন্য মাইকিং করা হচ্ছে।

আষাঢ় মাসের টানা প্রবল বর্ষণে উপজেলার ঝুকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে বসবাসরত মানুষদের নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য উপজেলা প্রশাসন কতৃক খোলা হয়েছে জরুরি সেবাকেন্দ্র ও মেরুং, কবাখালি, বোয়ালখালী, বাবুছড়া সহ চারটি ইউপিতে খোলা হয়েছে ২১ টি আশ্রয় কেন্দ্র। মেরুং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোছা মাহমুদা বেগম লাকী বলেন, দীঘিনালা উপজেলার মেরুং ইউনিয়ন এ বন্যায় বেশি ক্ষতির আশংকা থাকে ইতিমধ্যে চার/পাঁচটি এলাকায় পানিতে প্লাবিত হয়েছে। পানি বন্ধি এলাকাগুলোতে মাইকিং করা হয়েছে, ঝুঁকিপূর্ন এলাকার মানুষজনকে আশ্রয় কেন্দ্রে চলে আসার জন্য।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ মামুনুর রশীদ জানান, টানা ভারি বৃষ্টির কারণে উপজেলার ঝুকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে সর্তকতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে এবং ঝুকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসরত মানুষের নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য চারটি ইউপিতে খোলা হয়েছে ২১ টি আশ্রয়কেন্দ্র। যেকোনো দুর্যোগ মোকাবেলায় দীঘিনালা উপজেলা প্রশাসন প্রস্তুত রয়েছে বলেও জানান তিনি।