[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দীঘিনালায় কোরবানীর গরুর হাটে ক্রেতা-ব্যবসায়ী সমাগম কম

৩০

॥ মোঃ সোহেল রানা, দীঘিনালা ॥
খাগড়াছড়ি দীঘিনালায় এবছর কোরবানীর গরুর হাটে ক্রেতা-ব্যবসায়ীর সমাগম কম। গত বছরের চেয়ে গরুর দাম কিছুটা কম। সমতলের ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করছেন স্থানীয় বিভিন্ন সমস্যার কারনে কম আসছে। পাইকারী ব্যবসায়ীরা কম আশায় এবছর গরুর দাম কম স্থানীয় বিক্রতারা/ব্যসায়ীরা মনে করছেন।

গরুর হাটগুলো সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, স্থানীয় খামারি ও স্থানীয় ব্যাক্তিরা দেশিগরু ও বিদেশী প্রজনন করে মোটাতাজা করে কুববানীর হাটের বিক্রয় করতে নিয়ে এসে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে রয়েছে। খামারী মোঃ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি খামারের দেশি- বিদেশী জাতের প্রজনন করে ১৫টি গরু করবানীর হাটের বেঁচার জন্য মোটাতাজা করেছি। আমার খামারের সর্বচেয়ে বড় গরুটি ব্রহামা জাতের ৫৭হাজার টাকা দিয়ে গত ছয় মাস আগে ক্রয় করছিলাম তখন সাড়ে তিন মন ওজন ছিল এখন প্রায় সাড়ে ১২মন ওজন হয়েছে। পাগলা মন নামে গরুটি সাড়ে ৩লাখ টাকা দাম চাচছি ২লাখ ৮০হাজার হলে বিক্রয় করব। তবে সমতলে ব্যবসায়ী- ক্রেতা কম আসায় বেঁচা-বিক্রি কম। বড় গরুর দাম করছে না।

চট্টগ্রামের রাগুনিয়ার পাইকারী ব্যবসায়ী মোঃ সিরাজুল ইসলাম বলেন, আমি প্রতি বছর দীঘিনালার গরুর হাটগুলো থেকে পাইকারী গরু কিনে রাগুনিয়া গরুর হাটে বিক্রয় করি। এ বছর কি কারনে সমতল থেকে ব্যবসায়ীরা কম আসছে। তবে গত বছরের চেয়ে এবছর গরুর দাম কিছুটা কম। পহাড়ের গরু সমতলে চাহিদা বেশি। কবাখালী ইউনিয়নের কৃপাপুর এলাকর ছোট খামারী লক্ষী রানী দাশ বলেন, আমি ৭টি গরু মোটাতাজা করেছি ১টি গরু ৬০হাজার টাকা বিক্রয় করছি। বাজারের ক্রেতা কম গরু দামাদামি করছে না।

হাচিসনপুর এলাকার খামারী মোঃ আবদুল বারেক বলেন, আমার খামারের বেশি-বিদেশী জাতের গরু আছে ৪০টিও বেশি। কুরবানীর হাটে ১৫টি গরু হাটে এনেছি ক্রেতার এখন দামাদামি করছে না। সমতলে পাইকারী ক্রেতা কম আসছে। আশা করছি দুই-এক দিনের মধ্যে সব ঠিক হয়ে যাবে। তবে স্থানীয় ভাবে ছোট ও মাঝারি গরু চাহিদা বেশী বড় গরু বেঁচা কম হচ্ছে। সমতলে বড় গরুর চাহিদা বেশি। ছাগল বিক্রেতা মোঃ শুক্কুর আলী বলেন, একক ভাবে কোরবানী দেয়ার জন্য ছাগলে প্রচুর চাহিদা রয়েছে। অনেকে ছাগল কিনছে, ছাগলের দাম মাঝারি ৬-৭হাজার টাকা আর বড় ছাগলের দাম ১০-১২হাজার টাকা মধ্যে কিনতে পারছে। কোরবানী পশু ক্রেতার মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, আমি ৭০হাজার টাকা দিয়ে এবছর যে গরু নিনেছি গত বছর ৯০-১লক্ষ দাম ছিল।