[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

খাগড়াছড়িতে জনস্বাস্থ্য উন্নতকরণ বিষয়ক প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা

উন্নত লেট্রিন ও পয়:বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতে এনজিওরা সহায়ক ভূমিকা পালন করছে

৩৮

॥ খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি ॥
২০২৫ সালের মধ্যে দেশের দশ লাখ পরিবারকে উন্নত লেট্রিন সুবিধার আওতায় আনতে কাজ করছে স্যানমার্কস- বাংলাদেশ। খাগড়াছড়িসহ ৩৫টি জেলায় গ্রামীণ ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্যানিটেশন ব্যবস্থা উন্নয়নে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে আইডিই বাংলাদেশ। সোমবার (১০ জুন) সকালে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত জনস্বাস্থ্য উন্নতকরণ বিষয়ক একটি প্রকল্পের অবহিতকরণ সভায় এইসব তথ্য জানানো হয়।

খাগড়াছড়ি জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তরের আয়োজনে এ অবহিতকরণ সভায় সভাপতিত্ব করেন জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সুপারিন্টেন্ডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার আজগর আলী। আলোচনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশ নেন জেলা পরিষদের মূখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা টিটন খীসা, জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক নাজমুন আরা সুলতানা,জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের ত্বত্তাবধায়ক প্রক্যেশলী আজগর আলী, ইউনিসেফ এর চীফ অফ ফিল্ড অফিস মাধুরী ব্যানার্জি, জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তর- খাগড়াছড়ির নির্বাহী প্রকৌশলী পলাশ চন্দ্র দাস, স্যানমার্কস- বিডি’র পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের টীম লিডার মোঃ ইমরান নিজামী, আরএফএল’র চীফ অপারেটিং অফিসার আব্দুল্লাহ আল জুনাইদ এবং লিকজিল কোম্পানী’র টিম লিডার মোঃ রাশেদুল আলম সরকার। প্রকল্পের সমন্বয়কারী বিমল কান্তি চাকমা’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন, ‘বলিপাড়া নারী কল্যাণ সমিতি (বিএনকেএস)’ এর নির্বাহী পরিচালক হ্লাসিংনু।

প্রধান অতিথি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে পরিবেশ-প্রকৃতির বিপন্নতা এবং নানা ভৌগলিক কারণে পানির উৎস হ্রাস পাচ্ছে। মানসম্মত জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার জন্য পানি একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উপাদান। প্রান্তিক জনপদে সুপেয় পানির সঙ্কট যেখানে তীব্র; সেখানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ল্যাট্রিন ব্যবস্থাপনা অনেক কঠিন। তাই সময় উপযোগী প্রযুক্তি এবং পানি সাশ্রয়ী উন্নত ল্যাট্রিন ও পয়:বর্জ্য ব্যবস্থাপনা খুবই জরুরী। এই কাজে সরকারের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক হিসেবে কাজ করছেন, দেশি-বিদেশী এনজিওরাই।

সভায় ল্যাট্রিন সেবা প্রদানকারীদের মাধ্যমে গ্রামীন পরিবার সমূহের সচেতনতা বৃদ্ধি, উন্নত ল্যাট্রিন সামগ্রীর সুবিধা ও সেবা প্রদান এবং ল্যাট্রিন বাজার ব্যবস্থাপনার টেকসই উন্নয়ন এবং সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের সম্পৃক্ত করণের মাধ্যমে উন্নত ল্যাট্রিন সেবা নিশ্চিত করা নিয়ে আলোচনা করা হয়। খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটি জেলায় প্রকল্পটিতে কাজ করছে বলিপাড়া নারী কল্যান সমিতি (বিএনকেএস) নামের একটি এনজিও।