[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

ঘূর্ণিঝড় “রেমাল” সতর্কতায় মাটিরাঙ্গায় খোলা হয়েছে ৮টি আশ্রয় কেন্দ্র

৬৩

॥ মোঃ আবুল হাসেম, মাটিরাঙ্গা ॥
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় “রেমাল” এর প্রভাবে অতি বর্ষণ ও পাহাড় ধ্বসের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় খোলা হয়েছে ৮টি আশ্রয়কেন্দ্র। ভারি বর্ষনের কারনে মাটিরাঙ্গার বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধ্বসের ঘটনায় সম্ভাব্য ক্ষয় ক্ষতি এড়াতে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারী লোকজনকে মাইকিং করে সরিয়ে নিতে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান, মেয়র ও তদারক কর্মকর্তাকে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন করতে বলা হয়।

একই সাথে উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভাসহ মোট ৮টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে এবং কেন্দ্রগুলোর সেবা ও নিরাপত্তামূলক কাজের জন্য বিভিন্ন কর্মকর্তাদের দায়িত্ব বন্টন করা হয়েছে।

মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ মিজানুর রহমান বলেন, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় “রেমাল” এর প্রভাবে বিভিন্নস্থানে পাহাড় ধ্বসের ঘটনা ঘটতে পারে বিধায় অত্র উপজেলায় ৮টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়ছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে বলা হয়েছে। তাছাড়া দূর্যোগ মোকাবিলায় উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হয়েছে।