[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দীঘিনালায় সফল‘র একুশ শতকের স্কুল ও শিখন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫৩

॥ মোঃ সোহেল রানা, দীঘিনালা ॥
খাগড়াছড়ি দীঘিনালা উপজেলায় একুশ শতকের স্কুল এবং শিখন বিষয়ে কর্মশালা’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (১৯মে) সকাল সাড়ে ১০টায় দীঘিনালা উপজেলা পরিষদের হলরুমে তৃণমূল উন্নয়ন সংস্থার বাস্তবায়নাধীন ‘ইন্টিগ্রেটেড সাপোর্ট ফর দ্যা লাইফলং সাকসেস অফ অরফান চিলড্রেন ইন বাংলাদেশ (সফল) শীর্ষক প্রকল্পের আয়োজন করে।

উপজেলা পর্যায়ে একুশ শতকের স্কুল এবং শিখন বিষয়ে কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার (চলতি দায়িত্ব) হ্যাপি চাকমা। কর্মশালা সভায় উপস্থিত ছিলেন, সহকারী শিক্ষা অফিসার সঞ্চয়ন চাকমা, রাঙ্গামারমা, সোনামিত্র চাকমা প্রমুখ। কর্মশালায় ‘একুশ শতকের স্কুল এবং শিখন’ বিষয়ে সেশন পরিচালনা করেন, উপজেলা রিসোর্স সেন্টার এর ইন্স্ট্রাক্টর মাঈন উদ্দীন। কর্মশালায় উপজেলার প্রায় ৩০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সময় উপস্থিত ছিলেন, সফল প্রকল্পের উপজেলা সমন্বয়কারী প্রীতি চাকমা, কমিউনিটি ফ্যাসিলিটেটর ভূবন ময় চাকমা ও পপেন ত্রিপুরা।

সফল প্রকল্পের সহকারী প্রকল্প ব্যবস্থাপক অম্লান চাকমা কর্মশালার মূল বিষয়বস্তু ও প্রকল্প পরিচিতি উপস্থাপন তুলে ধরে কর্মশালায় বলেন, একুশ শতকের শিখন কেন্দ্র হচ্ছে ৫-১৭ বছর বয়সী শিশুদের কমিউনিটি ভিত্তিক প্রারম্ভিক বিকাশ ও শিখন কেন্দ্র। এটা মূলতঃ বিদ্যালয়ের বাইরে গ্রামের প্রত্যেকটি শিশুর একটি আনন্দময়, শিশুবান্ধব ও নিরাপদপরিবেশে বেড়ে উঠা, পাঠক্রম বহির্ভুত কার্যক্রমের মাধ্যমে নিজেদের সুপ্ত গুণাবলীর বিকাশ লাভ এবং দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে গড়ে তোলা হয়েছে। এছাড়াও এই শিখন কেন্দ্রে বিভিন্ন ধরনের বিনোদন মূলক কার্যক্রম, সভা, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

শিখন কেন্দ্রের বৈশিষ্ট্য হলো শিখন কেন্দ্রটি হবে একীভূত যেখানে সব ধরনের শিশু অংশগ্রহণ করবে শিখন কেন্দ্রের পরিবেশ হবে আনন্দদায়ক ও শিশুবান্ধব শিখন কেন্দ্রটি প্রি-স্কুল, স্কুল, পাড়া কেন্দ্র, প্রাইভেট কিংবা কোচিং সেন্টারের মত নয়ছেলে-মেয়ে নির্বিশেষে সব কাজে শিশুদের অংশগ্রহণ থাকবেক্স একজন কমিউনিটি ভলান্টিয়ারের মাধ্যমে সেশন পরিচালিত হবেশিখন কেন্দ্রে কোন ধর্মীয় বিষয় পড়ানো হয়না শিখন কেন্দ্রটি শিশুদের জন্য নিরাপদ ও ঝুঁকিমুক্ত।