[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের ঘুমধুম সীমান্তে আবারো স্থলমাইন বিস্ফোরণে রোহিঙ্গা যুবকের পা বিচ্ছিন্নরাঙ্গামাটিতে চোখ রাঙাচ্ছে ম্যালেরিয়া, ৫ মাসে আক্রান্ত ৬৭৬ জনবাঘাইছড়িতে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা দিলেন জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটকবাল্যবিবাহ আইনে শাস্তির বিধান থাকলেও সচেতনতার অভাব: খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসকদীঘিনালায় মাদকদ্রব্য বিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষে ৭বিজিবি’র সভারামগড় কৃষি অফিসের বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণযুবককে অপহরণ করে ৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবী লামায় ৩ সন্ত্রাসী আটকখাগড়াছড়ির পানছড়িতে প্রশিক্ষণের আড়ালে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেপ্তার- ৩তিন পার্বত্য জেলা পরিষদে জনবল নিয়োগ ও শিক্ষা বৃত্তিতে বৈষম্য বন্ধের দাবি
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

লামায় গভীররাতে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান স্কেভেটর ধ্বংস

৬২

॥ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, লামা ॥
বান্দরবানের লামায় গভীর রাতে পাহাড় কাটায় ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে স্কেভেটর ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসন। রবিবার (৩১ মার্চ) দিবাগত রাত ১১টায় উপজেলার সরই ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড আমতলী কমিউনিটি ক্লিনিক সংলগ্ন এই অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ কামরুল হোসেন চৌধুরী।

উপজেলা প্রশাসন জানান, রাত গভীরে পাহাড় কাটার গোপন সংবাদ পেয়ে অভিযানে নামে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় উপস্থিতি টের পেয়ে পাহাড় খেকোরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান। তবে পাহাড় কাটার কাজে ব্যবহৃত স্কেভেটর জব্দ করে সেটিকে ধ্বংস করা হয়।

এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ কামরুল হোসেন জানান, পাহাড় কাটার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এই ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। তবে ঘটনাস্থল থেকে কাউকে না পাওয়ায় জরিমানা করা সম্ভব হয়নি। তবে ঘটনাস্থলে স্কেভেটর ধ্বংস করা হয়েছে। পাহাড় কাটা প্রতিরোধে উপজেলা প্রশাসনের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান।

প্রসঙ্গত, লামা উপজেলার সরই ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড আমতলী এলাকায় রাস্তার পাশে দুইটি স্কেভেটর দিয়ে পাহাড় কাটা হচ্ছে। এছাড়া একই ইউনিয়নের লেমুপালং, মেরাইত্তা, লম্বাখোলা, ধূইল্যা এলাকায় নির্বিচারে ৬/৭টি স্কেভেটর দিয়ে পাহাড় কাটা হচ্ছে। স্থানীয় সরকারদলীয় নেতৃবৃন্দ ও বহিরাগত লোকজন এই পাহাড় কাটায় জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে।