[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

লামায় গভীররাতে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান স্কেভেটর ধ্বংস

৬২

॥ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, লামা ॥
বান্দরবানের লামায় গভীর রাতে পাহাড় কাটায় ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে স্কেভেটর ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসন। রবিবার (৩১ মার্চ) দিবাগত রাত ১১টায় উপজেলার সরই ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড আমতলী কমিউনিটি ক্লিনিক সংলগ্ন এই অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ কামরুল হোসেন চৌধুরী।

উপজেলা প্রশাসন জানান, রাত গভীরে পাহাড় কাটার গোপন সংবাদ পেয়ে অভিযানে নামে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় উপস্থিতি টের পেয়ে পাহাড় খেকোরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান। তবে পাহাড় কাটার কাজে ব্যবহৃত স্কেভেটর জব্দ করে সেটিকে ধ্বংস করা হয়।

এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ কামরুল হোসেন জানান, পাহাড় কাটার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এই ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। তবে ঘটনাস্থল থেকে কাউকে না পাওয়ায় জরিমানা করা সম্ভব হয়নি। তবে ঘটনাস্থলে স্কেভেটর ধ্বংস করা হয়েছে। পাহাড় কাটা প্রতিরোধে উপজেলা প্রশাসনের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান।

প্রসঙ্গত, লামা উপজেলার সরই ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড আমতলী এলাকায় রাস্তার পাশে দুইটি স্কেভেটর দিয়ে পাহাড় কাটা হচ্ছে। এছাড়া একই ইউনিয়নের লেমুপালং, মেরাইত্তা, লম্বাখোলা, ধূইল্যা এলাকায় নির্বিচারে ৬/৭টি স্কেভেটর দিয়ে পাহাড় কাটা হচ্ছে। স্থানীয় সরকারদলীয় নেতৃবৃন্দ ও বহিরাগত লোকজন এই পাহাড় কাটায় জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে।