[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

কেএনএফ বান্দরবানে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনার তৎপরতা চালাচ্ছে

পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি সাম্প্রদায়িক রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেয় না

৮৫

॥ পাহাড়ের সময় ডেক্স ॥
পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি সাম্প্রদায়িক রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেয় না উল্লেখ করে বলেছেন কেএনএফ বান্দরবানে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়িয়ে দিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ ধরার হীন তৎপরতা চালাচ্ছে। কেএনএফ’র সাথে জেএসএস এর বন্দুক যুদ্ধের অবতাড়নাও জাজ্জ্বল্য মিথ্যাচার বৈ কিছু নয়। বৃহস্পতিবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সজীব চাকমা, সহ তথ্য ও প্রচার সম্পাদক পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি এ কথা উল্লেখ করেন।

সজীব চাকমা’র প্রেরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত (১৪ ফেব্রুয়ারি) বম পার্টি খ্যাত তথাকথিত কুকি-চিন ন্যাশনাল আর্মি এর “জেএসএস সমর্থিত উগ্র মারমা নেতৃবৃন্দের নেতৃত্বে মারমা জনগণ কর্তৃক নিরীহ বম ও লুসাই জনগণের উপর অতর্কিত হামলার প্রতিবাদে কেএনএফ এর প্রতিক্রিয়া” শীর্ষক প্রেস বিজ্ঞপ্তির প্রতি জনসংহতি সমিতির দৃষ্টি আকর্ষিত হয়েছে।

উক্ত প্রতিক্রিয়ায় বলা হয় যে, রুমা বাজারে জেএসএস সন্ত্রাসীরা বিক্ষোভ মিছিল করেছে। বিক্ষোভ মিছিলের এক পর্যায়ে বম সম্প্রদায়ের নিরীহ জনগণের উপর হামলা শুরু করে। তথাকথিত কেএনএফের এই বক্তব্য সর্ববৈ মিথ্যা ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য-প্রণোদিত। পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি কখনোই সাম্প্রদায়িক রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেয় না। জনসংহতি সমিতি স্মরণাতীত কাল থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, ম্রো, তঞ্চঙ্গ্যা, বম, খিয়াং, লুসাই, পাংখো, খুমী, চাক, গোর্খা, সাওতাল ও অহমিয়া প্রভৃতি জুম্ম জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলন চালিয়ে আসছে।

প্রতিক্রিয়ায় বিবৃত তথাকথিত কেএনএ’র সাথে জেএসএস-এর বন্দুক যুদ্ধের অবতাড়নাও জাজ্জ্বল্য মিথ্যাচার বৈ কিছু নয়। এটা দিবালোকের মতো সকলের কাছে স্পষ্ট যে, কেএনএফে’র সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের নির্বিচার গুলি বর্ষণে আহত উহ্লাচিং মারমা একজন নিরীহ গ্রামবাসী। এধরনের হঠকারী ও সাম্প্রদায়িক ঘটনার মধ্য দিয়ে কেএনএফ বান্দরবানে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়িয়ে দিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ ধরার হীন তৎপরতা চালাচ্ছে বলে জনসংহতি সমিতি মনে করে।

রুমার ঘটনায় জনসংহতি সমিতিকে জড়িত করে বম পার্টি খ্যাত তথাকথিত কেএনএফের বক্তব্যের জন্য জনসংহতি সমিতি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।