[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
কাপ্তাইস্থ ১০আর ই ব্যাটালিয়ন কর্তৃক অসহায় পরিবারকে হাঁস বিতরণবিএনপি সন্ত্রাসের রাজনীতি করে না, বাঘাইছড়িতে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তারাখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় পরীক্ষার্থীর মাঝে পানি, ওরস্যালাইন বিতরণ করলো ছাত্রদলবৈসাবী উৎসব উপলক্ষে আলীকদম ৫৭ বিজিবি কর্তৃক আর্থিক অনুদান প্রদানরাঙ্গামাটিতে নয় বছরের শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টায় আটক-১রাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক সদস্য আলীম বহিষ্কারখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় নানান আয়োজনে নববর্ষ উদযাপনবাঘাইছড়িতে উপজেলা প্রশাসনের নববর্ষ উদযাপনরাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বিএনপির শোভাযাত্রামাটিরাঙ্গায় বর্ণিল আয়োজনে উপজেলা প্রশাসনের বর্ষবরণ শোভাযাত্রা
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বাজার মূল্যে প্রায় ২১ কোটি ৫৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা

বান্দরবানের রুমা উপজেলার বগামুখ পাড়াস্থ পাহাড়ের উঁচুতে আফিম ক্ষেত ধ্বংস

১০২

॥ উবাসিং মারমা, রুমা ॥
বান্দরবানের রুমা উপজেলার ৯ বিজিবি’র সদস্যরা বিশেষ অভিযান চালিয়ে বগামুখ পাড়া সংলগ্ন উমবাক্ক পাড়ার পাহাড়ের চাষকৃত পপিক্ষেত ধ্বংস করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৩ফেব্রুয়ারী) গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বান্দরবানের রুমা উপজেলা বগামুখ গ্রামের সংলগ্ন পাহাড়ি এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।

বিজিবি সুত্র জানায়, সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে রমরমাভাবে চলাচ্ছিল বেআইনি আফিম চাষ। পরে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাহাড়ের উঁচুতে চাষকৃত আফিম ধ্বংস করা হয়। সূত্র জানায়, একটি চাষের জমিতে অবৈধ ভাবে আফিম চাষ হচ্ছিলো প্রায় ১১৫একর জমির জায়গা জুড়ে। পরে মঙ্গলবার সকালে ক্যাপ্টেন ওয়াজেদুল মাহমুদ আসিফ এর নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করে পাহাড়ে চাষকৃত জমির আফিম ক্ষেতের গাছ, ফুল ও ফলসহ স্থানীয় জনসাধারণের উপস্থিতিতে ধ্বংস করা হয়।

বিজিবি সূত্র আরো জানায়, স্থানীয় সোর্স ও নিজস্ব গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রুমা সদর ইউনিয়নের বাজার পাড়া আর্মি ক্যাম্প হতে দক্ষিণ-পূর্বকোনে ১৫ কিলোমিটার দূরত্বে এ চাষ করা হতো। অভিযানে ধ্বংসকৃত অবৈধ বস্তুসমূহের ওজন প্রায় ২ হাজার ৮শত ৭৫কেজি এবং যার বর্তমানে বাজার মূল্যে প্রায় ২১ কোটি ৫৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা।

আফিম ক্ষেত ধ্বংসের বিষয়ে রুমা ব্যাটালিয়ন ৯বিজিবি জোন কমান্ডার জানান, বাংলাদেশের সীমান্ত ও সার্বভৌমত্ব সুরক্ষা ছাড়াও চোরাচালান দমন, মাদকদ্রব্য অবৈধ অনুপ্রবেশ প্রতিরোধ, দূর্গম পাবর্ত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠা সীমান্ত অপরাধ দমনে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করে যথাযথ ও কার্যকরীভাবে পেশাদারিত্বের সাথে মাদক নির্মূলে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।