[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
রাঙ্গামাটিতে চোখ রাঙাচ্ছে ম্যালেরিয়া, ৫ মাসে আক্রান্ত ৬৭৬ জনবাঘাইছড়িতে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা দিলেন জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটকবাল্যবিবাহ আইনে শাস্তির বিধান থাকলেও সচেতনতার অভাব: খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসকদীঘিনালায় মাদকদ্রব্য বিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষে ৭বিজিবি’র সভারামগড় কৃষি অফিসের বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণযুবককে অপহরণ করে ৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবী লামায় ৩ সন্ত্রাসী আটকখাগড়াছড়ির পানছড়িতে প্রশিক্ষণের আড়ালে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেপ্তার- ৩তিন পার্বত্য জেলা পরিষদে জনবল নিয়োগ ও শিক্ষা বৃত্তিতে বৈষম্য বন্ধের দাবিমাটিরাঙ্গায় কৃষকের দক্ষতা ও টেকসই কৃষি নিয়ে দিনব্যাপী কর্মশালা
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

বান্দরবানের আলীকদমে অভিযান চালিয়ে ইয়াবা সহ রুমা আক্তার গ্রেফতার

১১৫

॥ বান্দরবান ও আলীকদম প্রতিনিধি ॥
বান্দরবানের আলীকদম উপজেলায় র‌্যাব-১৫ অভিযান চালিয়ে ইয়াবা সহ রুমা আক্তার (৩০) নামে এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১৫। শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) রাতে সদর ইউনিয়নের খুইল্ল্যা মিয়া পাড়া এলাকা থেকে ৩০হাজার পিস ইয়াবাসহ তাকে আটক করা হয়।

আটককৃত আলীকদম সদর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের খুইল্ল্যা মিয়া পাড়া গ্রামে ফরিদুল আলম মেয়ে। তাছাড়া তার স্বামী নুরুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ পথে গরুর পাচারের পাশাপাশি ইয়াবা ব্যবসাও করে আসছিলেন।

র‌্যাবের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, ইয়াবা ব্যবসায়ী রুমা আক্তার দীর্ঘদিন ধরে নিজ ঘরের ভিতরে অবৈধভাবে ইয়াবা ব্যবসা ও বিক্রি জন্য অবস্থান করছিলেন। খবর পেয়ে গোপন সংবাদে অভিযান পরিচালনা শুরু করে র‌্যাব-১৫। অভিযানে র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে পালানো চেষ্টা করলে ইয়াবা ব্যবসায়ী এক নারীকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। উদ্ধার করা হয় ৩০ হাজার পিস ইয়াবা। যার বাজারের মূল্য ষাট হাজার টাকা।

র‌্যাব-১৫ মিডিয়া উইং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু সালম চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গ্রেফতারকৃত মাদক কারবারী সাথে আরো দুইজন ছিল। র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা কৌশলে দ্রুত পালিয়ে যায়। তিনি আরো বলেন, মাদক কারবারীরা আর্থিকভাবে লাভ হওয়ার জন্য সীমান্ত এলাকা থেকে ইয়াবা সংগ্রহ করে মজুদ করে রাখত। পরবর্তীতে সেই ইয়াবাগুলো স্থানীয় এলাকা ও কক্সবাজারের বিভিন্ন পয়েন্টে তাদের নির্ধারিত এজেন্টদের মাধ্যমে বিক্রয় করে আসছিল। গ্রেফতারকৃত বিরুদ্ধে পরবর্তীতে আইনুগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন আছে।