[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বাঘাইছড়ির মারিশ্যা ২৭ বিজিবি’র উদ্যোগে বিদ্যালয়ে নগদ অর্থ প্রদানবান্দরবানের রুমার মুনলাই পাড়ায় অসহায়দের জন্য সেনাবাহিনীর চিকিৎসা সেবা প্রদানখাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়িতে তরুণী ধর্ষণ ঘটনায় আটক ২ জন স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতানায়েক রাসেলের গুড সার্ভিস পুলিশ ব্যাজ ও সনদপত্র অর্জনবান্দরবানের থানচি ইউএনও’র সাথে যুব ক্রীড়া পরিষদের সৌজন্য সাক্ষাৎবান্দরবানের আলীকদমে শ্রমিক দলের আয়োজনে মে দিবস পালিতরাঙ্গমাটি জেলা প্রশাসন, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের আয়োজনে মে দিবস পালনখাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়িতে যথাযথ মর্যাদায় মহান মে দিবস পালনখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় মহান মে বিদস পালনখাগড়াছড়ির পানছড়িতে মে দিবস পালিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

খাগড়াছড়িতে বিজয় মাসে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পুলিশ প্রশাসনের সংবর্ধনা

৮০

॥ খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি ॥

খাগড়াছড়িতে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী পুলিশের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও সম্মাননা স্মারক প্রদান করেছেন জেলা পুলিশ। মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ অফিস সম্মেলন কক্ষে এ সংবর্ধনা ও সম্মাননা স্মারক দেওয়া হয়।

শুরুতে খাগড়াছড়ি জেলার ৪ জন পুলিশ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান খাগড়াছড়ি জেলার পুলিশ সুপার মুক্তা ধর। পরে পুলিশ অফিস সম্মেলন কক্ষে পুলিশ বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ অনুভূতি ও মুক্তিযুদ্ধকালীন তাদের স্মৃতিবিজড়িত ঘটনা ব্যক্ত করেন ।

অনুষ্ঠানে খাগড়াছড়ি জেলার পুলিশ সুপার মুক্তা ধর ১৯৭১ সালের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বলেন, রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে ১৯৭১ সালে সর্বপ্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ শুরু হয়েছিল। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি বাহিনী কর্তৃক যে অপারেশন সার্চলাইট পরিচালিত হয়, সেই অপারেশনের প্রথম লক্ষ্য ছিল রাজারবাগ পুলিশ লাইন আক্রমণ করা। ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি বাহিনী রাজারবাগ পুলিশ লাইন ঘিরে ফেলে তখন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে প্রথম বুলেট নিক্ষিপ্ত হয় চামেলিবাগ পুলিশ ব্যারিকেড থেকে, যার ফলে নিহত হন দুইজন পাকিস্তানি সেনা। পুলিশদের অস্ত্র ও গোলা বারুদ ফুরিয়ে গেলে হানাদার বাহিনী তুমুল গতিতে আক্রমণ শুরু করে। পাকিস্তানি সেনারা সারারাত গুলি ও কামানের গোলা বর্ষণ করে বহু পুলিশ হত্যা করে। এখান থেকেই শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। এসময় জেলা পুলিশ সুপার উপস্থিত মুক্তিযুদ্ধাদের শারীরিক ও পারিবারিক খোঁজখবর নেন এবং খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সবসময় মুক্তিযোদ্ধাদের যেকোনো সমস্যায় তাদের পাশে আছেন এই অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন।

এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মাহমুদা বেগম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মোঃ জসীম উদ্দিন পিপিএম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ তফিকুল আলম ছাড়াও জেলা পুলিশের পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।