[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
কাপ্তাইস্থ ১০আর ই ব্যাটালিয়ন কর্তৃক অসহায় পরিবারকে হাঁস বিতরণবিএনপি সন্ত্রাসের রাজনীতি করে না, বাঘাইছড়িতে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তারাখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় পরীক্ষার্থীর মাঝে পানি, ওরস্যালাইন বিতরণ করলো ছাত্রদলবৈসাবী উৎসব উপলক্ষে আলীকদম ৫৭ বিজিবি কর্তৃক আর্থিক অনুদান প্রদানরাঙ্গামাটিতে নয় বছরের শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টায় আটক-১রাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক সদস্য আলীম বহিষ্কারখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় নানান আয়োজনে নববর্ষ উদযাপনবাঘাইছড়িতে উপজেলা প্রশাসনের নববর্ষ উদযাপনরাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বিএনপির শোভাযাত্রামাটিরাঙ্গায় বর্ণিল আয়োজনে উপজেলা প্রশাসনের বর্ষবরণ শোভাযাত্রা
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

পানছড়িতে চার নেতাকর্মীকে হত্যার প্রতিবাদে

মানিকছড়িতে ইউপিডিএফ’র সকাল-সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ

৭৭

॥ মোঃ ইসমাইল হোসেন, মানিকছড়ি ॥

খাগড়াছড়ির পানছড়িতে সংগঠনের চার নেতাকে হত্যার প্রতিবাদে মানিকছড়িতে ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের ডাকা সকাল-সন্ধা সড়ক অবরোধ পালিত হয়েছে।

অবরোধের সমর্থনে সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার পিচলাতলা এলাকায় একটি সিএনজিতে আগুন ধরিয়ে দেয় সমর্থনকারীরা। এছাড়াও উপজেলার খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম সড়কের কলেজিয়েট স্কুল সংলগ্ন, ধর্মঘর, জামতলা ও পিচলাতলা এলাকায় রাস্তায় টায়ার ও কাঁঠ-বাশ পুড়িয়ে সড়ক অবরোধের চেষ্টা করে অবরোধের সমর্থনকারীরা। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গেলে পালিয়ে যায় তারা। এরপরই সড়কে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর টহল আরো জোরদার করা হয়। এছাড়া পুলিশ ও সেনাবাহিনী স্কোয়াড দিয়ে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে দেখা গেছে। তবে সড়কে দূর পাল্লার কোনো যান চলাচল করতে দেখা যায়নি। আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর কঠোর অবস্থানের ফলে দিনভর ঢিলেঢালা ভাবে অবরোধ পালিত হয়েছে।

মানিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ ইকবাল উদ্দিন জানান, সকাল বেলা খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম সড়কের বেশ কয়েকটি স্থানে আগুন দিয়ে অবরোধ পালনের চেষ্টা করলে পুলিশ গিয়ে তা স্বাভাবিক করে। দিনভর কোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই অবরোধ পালিত হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত সোমবার (১১ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে পানছড়ির অনিলপাড়া এলাকায় দুর্বত্তের গুলিতে নিহত হয় গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিপুল চাকমা, জেলা শাখার সহ-সভাপতি লিটন চাকমা, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ (পিসিপি) এর সহ-সভাপতি সুনীল ত্রিপুরা ও ইউপিডিএফ সংগঠক রুহিন ত্রিপুরা। এ সময় সন্ত্রাসীরা আরো ৩ জনকে ধরে নিয়ে যায়। পরে অপহৃতদের উদ্ধার করে সেনাবাহিনী।