[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে অপহৃত ৫শিক্ষার্থীর মধ্যে লংঙি ম্রো বান্দরবান উপজেলা আলীকদমেরখাগড়াছড়ির রামগড়ে দুই কোচিং সেন্টারকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাখাগড়াছড়ির রামগড়ে দুই বসতবাড়ি আগুনে ভষ্মিভুতদীঘিনালায় গার্ল গাইডস এসোসিয়েশনের ৫দিনব্যাপি বিজ্ঞপাখি মৌলিক প্রশিক্ষণ সম্পন্নখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বাড়ির সদস্যদের অজ্ঞান করে দূর্ধষ চুরিগুণগত শিক্ষা জাতিগত ভেদাভেদ ভুলিয়ে দিতে পারবে: রাঙ্গামাটিতে জলখেলি অনুষ্ঠানে সুপ্রদীপনৃ-গোষ্ঠীর আগে ক্ষুদ্র শব্দটি ব্যবহার করতে চাই না: জলকেলীতে উপদেষ্টা সুপ্রদীপবান্দরবানের আলীকদমে মার্মা সম্প্রদায়ের মাহাঃ সাংগ্রাই পোয়েঃ-২০২৫ উৎসব পালনপুরোনো দিনের গ্লানি মুছে যাক সাংগ্রাইয়ের মৈত্রীময় জলেবান্দরবানের থানচিতে খ্রীস্টান সম্প্রদায়ের গুড ফ্রাইডের উপহার দিলেন সেনাবাহিনী
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দীঘিনালায় “নারীর গৃহাস্থালী কাজের স্বীকৃতি ও গৃহকাজে সহযোগিতা” শীর্ষক সেমিনার

৮৯

॥ মোঃ সোহেল রানা, দীঘিনালা ॥
খাগড়াছড়ি দীঘিনালা উপজেলা নারীর গৃহাস্থালী কাজের স্বীকৃতি ও গৃহকাজে সহযোগিতা” শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৭ডিসেম্ব) সকাল সাড়ে ১১টায় দীঘিনালা উপজেলা সেমিনার কক্ষে সমাজসেবা কার্যালয়ের আয়োজনে নারীর গৃহাস্থালী কাজের স্বীকৃতি ও গৃহকাজে সহযোগিতা” শীর্ষক সেমিনারে দীঘিনালা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোঃ শামসুল আলম এর সঞ্চালনায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আরাফাতুল আলম এর প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্যে রাখেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ কাশেম। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা সমাজসেবা সহকারী পরিচালক মিসেস রোকেয়া বেগম, দীঘিনালা উপজেলা পরিষদ নারী ভাইস চেয়ারম্যান সীমা দেওয়ান, দীঘিনালা ইউপি চেয়ারম্যান চন্দ্র রঞ্চন চাকমা, বাবুছড়া ইউপি চেয়ারম্যান গগন বিকাশ চাকমা, সাংবাদিক মোঃ সোহেল রানা, দীঘিনালা রিসোর্স সেন্টার‘র ইন্সক্ট্রার মোঃ মাইন উদ্দিন প্রমূখ।

সেমিনারের প্রধান অলোচক হিসেবে খাগড়াছড়ি জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের পরিচালক মোঃ জসিম উদ্দীন নারীর গৃহাস্থালী কাজের স্বীকৃতি ও গৃহকাজে সহযোগিতা সেমিনারে বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বক্তব্য দেন। আলোচনা সভায় বক্তরা বলেন, নারীর গৃহাস্থালী কাজের স্বীকৃতি ও গৃহকাজে সহযোগিতা করতে হবে। নারীরা পরিবারের সবচেয়ে বেশি অবদান রাখে। তারা জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত পরিবারের সদস্য জন্য সেবা দিয়ে যায়, বিনিময় তারা কিছু চায় না এবং কি পায় না, শুধু অবহেলা পেয়ে যায়। তাদের কাজে সহযোগীতা করতে হবে। নারীদেরকে শিক্ষা শিক্ষিত হয়ে পরিবার, সমাজ ও দেশের জন্য করার সুযোগ দিতে হবে। নারীদেরকে সচেতন হতে হবে। ২০৪১ সালে দেশকে উন্নতির শীর্ষে নিতে হলে নারীদের কাজের স্বীকৃতি ও গৃহস্থলী কাজের সহযোগীতা করতে হবে।