[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

স্বাবলম্বীর আশায় কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে মাছের পোনা অবমুক্ত

১৪৩

॥ তুফান চাকমা, নানিয়ারচর ॥
রাঙ্গামাটির নানিয়ারচরে ভাই-ভাই মৎস্য খামারে মাছের পোনা অবমুক্ত করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে নানিয়ারচর সদরের ডাকবাংলো এলাকায় মৎস্য খামারে দেশীয় জাতীয় রুই, কাতাল, গ্লাবস কার্প, মৃগেল সহ বিভিন্ন প্রজাতির ১টন মাছ অবমুক্ত করেন, পার্বত্য শ্রম ও কল্যাণ সঞ্চয় ও ঋণ দান সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান মিজান।

সরজমিনে গিয়ে জানা যায়, পার্বত্য শ্রম ও কল্যাণ সঞ্চয় ও ঋণ দান সমবায় সমিতির উদ্যোগে ৫বছর যাবৎ ১০একর জমিতে মৎস্য চাষ করছে তারা। সমিতির সদস্য সংখ্যা ১১০জন। সমিতির উত্তোলনের টাকা গুলো বাইরে ঋণ প্রদান না করে সেই টাকা গুলো দিয়ে মাছ চাষ করে বৃদ্ধি করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন সমিতির নেতৃবৃন্ধরা। সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বলেন, সদস্যদের উন্নতি বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই প্রকল্পটি গ্রহণ করেছি। ঋণ গুলো বাইরে না দিয়ে সে টাকা গুলো দিয়ে মাছ চাষ করে বৃদ্ধি করার চেষ্টা করছি। এসময় সমিতির সদস্য হেলাল, সদস্য আলেক সহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।

এবিষয়ে নানিয়ারচর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সমিতির সভাপতি প্রগতি চাকমা বলেন, সমিতির পুজি না থাকাতে কৃষি ব্যাংক থেকে ৩লক্ষ টাকা ঋণ নিয়ে আমরা মাছের পোনা অবমুক্ত করছি। আমাদের মতো করে যদি যেকেউ উদ্যোগ গ্রহণ করে তাহলে স্বাবলম্বী হবে। তবে পার্বত্য অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র সেক্ষেত্রে সরকারের কাছ থেকে যদি সহযোগিতা পাওয়া যায় তাহলে অনেক লাভবান হবে।

তিনি আরও বলেন, প্রত্যেক বছর জাল কিনে অনেক টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে। আমরা ইতিমধ্যে পার্বত্য চট্রগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড থেকে বাঁধ নির্মাণের সহায়তা চেয়ে আবেদন করেছি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যদি ভূমিকা রাখে তাহলে আমরা এবং উপজেলার সাধারণ জনগণ আয় উন্নতি বা স্বাবলম্বী হওয়ার আশা করা যায়।