[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
ব্যবসায়ীর গুদামে মিলল ১৮ মেট্রিক টন সরকারি চাল ও গমতেল উৎপাদনের নিয়ম না জানায় পাম ফল নষ্ট হচ্ছে দীঘিনালায়রাঙ্গামাটিতে চ্যানেল আই প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচীরাজস্থলীতে বর্ণিল আয়োজনে কাব কার্ণিভাল অনুষ্ঠিতমাটিরাঙ্গা জোন কর্তৃক বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদানকাপ্তাই বাজারে ভবঘুরে ১৪ গরু খোয়াড়ে দিল ব্যবসায়ীরাবান্দরবানের আলীকদমে ভ্রমণে এসে নিখোঁজ শুভ’র ১৩ দিনেও সন্ধান মেলেনিযেখানে বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় সেখানেই যেন আলোর নিচে অন্ধকারবান্দরবানের থানচিতে এবার গ্রামে ফিরল বম জনগোষ্ঠীর আরো এক পরিবারবান্দরবানে সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র সরঞ্জামসহ ৯ জন আটক, জনমনে স্বস্তি
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

কাউখালীতে নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদ দিবস পালিত

১১৮

॥ নিজস্ব প্রতিবেদক ॥

কাউখালীতে নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদ দিবস ২০২৩ পালিত হয়েছে। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে নারীর উপর সহিংসতা আশংক; প্রতিরোধ গড়ে তুলুন, প্রতিবাদ করুণ, প্রতিপাদ্যে ও অধিকার এখানে, এখনই প্রকল্প-২।

মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলা অডিটোরিয়ামে এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার সৈয়দা সাদিয়া নূরীয়া।

তারুণ্যের কন্ঠস্বর প্লাটফর্ম ও উইমেন্স এডুকেশন ফর এডভান্সমেন্ট এন্ড এমপাওয়ারমেন্ট এর আয়োজনে এবং নারী পক্ষের সহযোগীতায় এতে আরো উপস্থিত ছিলেন, উইভ এর নির্বাহী অফিসার নাইউ প্রু মারমার (মেরি) সভাপতিত্বে ও প্রকল্পের ট্রেইনার নিঝুম চাকমার সঞ্চালনায় এতে আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অংপ্রু, ঘাগড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দীন, কিশোর-কিশোরী ও অভিভাবকবৃন্দ।

বক্তারা, নারীর নিরাপদ জীবন বির্নিমাণে ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত সংশ্লিষ্ট সকলকে দায়িত্ব পালনের প্রতি জোর দাবি জানান।

উল্লেখ, নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে ১৯৮১ সালে লাতিন আমেরিকায় নারীদের এক সম্মেলনে ২৫ নভেম্বর আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়।

১৯৬০ সালের ২৫ নভেম্বর লাতিন আমেরিকার দেশ ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রের স্বৈরাচারী শাসকের বিরুদ্ধে ন্যায়সংগত আন্দোলন করার জন্য প্যাট্রিয়া, মারিয়া তেরেসা ও মিনার্ভা মিরাবেল—এই তিন বোনকে হত্যা করা হয়। তারই স্মরণে দিবসটির উদ্ভব।

১৯৯৩ সালে ভিয়েনায় বিশ্ব মানবাধিকার সম্মেলন দিবসটিকে স্বীকৃতি দেয়। জাতিসংঘ দিবসটি পালনের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয় ১৯৯৯ সালের ১৭ ডিসেম্বর। বাংলাদেশে নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদ দিবস উদযাপন কমিটি ১৯৯৭ সাল থেকে এই দিবস ও পক্ষ পালন করছে।