[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

চুক্তির ২৬তম বর্ষপূর্তী পালনকে কেন্দ্র করে সাংবাদিকদের সাথে দীপংকর তালুকদার

মানুষের আস্থা অর্জন করতে পেরেছি বলে এখনো আমার অবস্থান সুন্দর

১৮৫

॥ মিলটন বড়ুয়া ॥
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি নিয়ে তৎকালীন এরশাদ সরকার এগিয়ে গেলেও সঠিক নির্দেশনা দিতে পারেনি। বিএনপিতো বিরাজমান পরিস্থিতি সমাধানে এগোয়নি বরং বিরোধীতাই করেছে। আওয়ামীলগ সরকার চুক্তি করেছে পুরো বাস্তবায়ন না হওয়ায় আমাদেরও মন কাঁদে। কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে এর থেকে উত্তোরণ হতে না পারলে সমস্যা সমাধানে কষ্টকর হবে। মঙ্গলবার (২৮নভেম্বর) সন্ধ্যায় জেলা আওয়ামীলগের সভাপতি দীপংকর তালুকদার এর বাসভবন ‘দীপালয়ে’ পার্বত্য চুক্তির ২৬তম বর্ষপূর্তী পালনকে কেন্দ্র করে সাংবাদিকদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

এ মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী, সংরক্ষিত আসনের সাবেক এমপি ফিরোজা বেগম চিনু, জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বৃষকেতু চাকমা, অভয় চাকমা, জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য ত্রিদিব দাশ প্রমুখ।

এসময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে দীপংকর তালুকদার আরো বলেন, আওয়ামীলীগকে উৎখাত করে চুক্তি বাস্তবায়ন করা যাবে না। সেসময়ে চুক্তির সংগে যারা জড়িত ছিল অনেকেই পরপারে চলে গেছে। আমরাওতো চলে যেতে পারি কিন্তু চুক্তি বাস্তবায়ন করতে চাই। বন, ভুমি এবং পুলিশ সংক্রান্ত বিষয়ে ধারা সমূহ বাস্তবায়ন বাকী আছে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে আলাদাভাবে চিন্তা করার কোন সুযোগ নেই। আপনারাই বলুন কখনো কি ভেবেছেন ফকিরাছড়ি আর বরকলে বিদ্যুৎ যাবে। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেখানে বিদ্যুৎ যাওয়ার ব্যবস্থা নাই বা সময় লাগবে সেখানেও সোলার প্যানেলে মাধ্যমে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেওয়া হয়েছে। পার্বত্য চুক্তির পর আজ যা উন্নয়ন হয়েছে এবং হচ্ছে সবগুলো প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতার কারণ। দেখুন এখানে মেডিকেল কলেজ ও বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যায়ের বিরোধীতা করা হয়েছে কিন্তু আজ কারা লাভবান হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীতো এবার রাঙ্গামাটিতেও রেল লাইন আনবেন। চুক্তি মোতাবেক যার যার জমি তাকেই দেয়া হোক। রাঙ্গামাটির বর্ষিয়ান এই নেতা আরো বলেন, কাঠালের আমস্বত্ত হয় না তাতে আমেই হয়। আঞ্চলিক দলগুলোর বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেখুন বড় প্রেম শুধু কাছেই টানে না দুরেও ঠেলে দেয়। এ অঞ্চলের মানুষের মাঝে আস্থা অর্জন করতে পেরেছি বলে এখনো আমার সুন্দর অবস্থান। অনেক কষ্ট করেই সব কিছুকে টিকিয়ে রেখেছি। হ্যাঁ অনেকেই হুমকী দেয় আওয়ামীলীগ করতে পারবে না। এখন দেখুন ১০/১১জন মনোনয়ন ফরম কিনেছেন এটাইতো আওয়ামীলীগের সাথে যারা জড়িত তাদের বড় পাওয়া। প্রত্যেক নদীর মেলা হলো সমুদ্রে মিশে যাওয়া।