[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
লোকনাথ ব্রহ্মচারী যোগাশ্রম মন্দির পরিচালনায় গঠিত কমিটি ১১মাসের মাথায় বিলুপ্তরাঙ্গামাটিতে মেধা ও যোগ্যতায় পুলিশে চাকরি পেল ৮ জনরাঙ্গামাটিতে কলা গাছের তন্তু দিয়ে স্যানিটারি ন্যাপকিন ও মাশরুম উদ্ভাবনকাপ্তাই উপজেলা তাঁতীদলের ৩১সদস্যের নতুন কমিটিলংগদুতে বিজিবি জোনের উদ্যোগে যুবক-যুবতীদের প্রশিক্ষন সনদ প্রদানআগর বাগান উপকারভোগীদের সাথে কাপ্তাই বন বিভাগের সভাখাগড়াছড়ির দীঘিনালা থানায় ওপেন হাউজ ডে সভা অনুষ্ঠিতকাজী নজরুল ইসলামের প্রয়াণ দিবসে নবনন্দন সঙ্গীতালয়ের নজরুলসঙ্গীত সন্ধ্যাবিএনপি নেতাকর্মীদের মনোবল ভেঙে দেওয়ার জন্য অপপ্রচার চালাচ্ছেরাঙ্গামাটির কাপ্তাই উপজেলা বিএনপি নেতা বটন মল্লিক বহিষ্কার
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

কিনাপুতি জনবল বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠিত

৩২৫

॥ তুফান চাকমা, নানিয়ারচর ॥

রাঙ্গামাটির নানিয়ারচরে কিনাপতি জনবল বৌদ্ধ বিহারে মহা উপাসিকা বিশাখা কর্তৃক প্রবর্তিত কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠিত হয়েছে। কথিত আছে বৌদ্ধ ধর্মাবল্মবীদের দানের মধ্য সর্বশ্রেষ্ঠ দান হলো এ কঠিন চীবর দান।

বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) দিনব্যাপী আয়োজিত ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ত্রিশরণ সহ পঞ্চশীল প্রার্থনা, মৈত্রী ভাবনা কঠিন চীবর দান, বুদ্ধ মূর্তি দান, সঙ্ঘ দান, অষ্টপরিষ্কার দান, হাজার প্রদীপ দান, পিণ্ডু দান, কল্পতরু দান সহ নানাবিধ দানের আয়োজন করা হয়।

রুপায়ন চাকমার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সঙ্ঘ প্রধান হিসেবে মঞ্চে উপবিষ্ট ছিলেন, রত্নাংকুর বন বিহারে অধ্যক্ষ শ্রীমৎ বিশুদ্ধানন্দ মহাস্থবির, শ্রীমৎ বিমুক্তি জ্যোতি স্থবির ভিক্ষু সহ বিভিন্ন বিহার থেকে আমন্ত্রিত ভিক্ষুরা উপস্থিত ছিলেন।

এসময় বিহার পরিচালনা কমিটির সভাপতি প্রীতি আলো চাকমার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ সদস্য ইলিপন চাকমা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নানিয়ারচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আমিনুল এহসান খান, ১নং সাবেক্ষং ইউপি চেয়ারম্যান সুপন চাকমা, ২নং সদর ইউপি চেয়ারম্যান বাপ্পি চাকমা, নানিয়ারচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সুজিত তালুকদার, বিহার পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক দীপ্তিময় চাকমা প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা পরিষদ সদস্য ইলিপন চাকমা বলেন, ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তির ফলে পার্বত্য অঞ্চলে আজ ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হচ্ছে। বর্তমান সরকার সকল ধর্মের প্রতি আন্তরিক বিধায় প্রত্যকে নিজ ধর্ম যথাযথভাবে পালন করতে পারছে। পার্বত্য শান্তি চুক্তির সুফল হিসেবে জেলা পরিষদের মাধ্যমে বিভিন্ন বিহারে উন্নয়ন, মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দির নির্মাণের প্রকল্প হাতে নিয়েছি। সরকার যদি আবারও রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকতে পারে ভবিষ্যতে এধরনের উন্নয়ন মূলক কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে আশ্বাস।

দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজারো পূর্ণ্যার্থীর পদচারনায় বিহার প্রাঙ্গণ উৎসব মুখর হয়ে উঠে।