বিএফআইডিসি এলপিসি কাপ্তাই ইউনিটকে মাষ্টার প্ল্যান্টের মাধ্যমে আরোও আধুনিকায়ন করা হবে: বনশিল্প চেয়ারম্যান
॥ মোঃ কবির হোসেন, কাপ্তাই ॥
বিএফআইডিসি এলপিসি(লাম্বার প্রেসেসিং কমপ্লেক্স) কাপ্তাই ইউনিটকে মাষ্টার প্ল্যান্টের মাধ্যমে আরোও অধুনিকায়ন করা হবে। শুক্রবার সকাল ১১টায় বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশন চেয়ারম্যান মোঃ নাসির উদ্দীন আহমেদ (অতিরিক্ত সচিব) কাপ্তাই এলপিসি ইউনিট শাখা পরিদর্শনকালে এ কথা বলেন।
বনশিল্প চেয়ারম্যান কাপ্তাই এলপিসি শাখা সকল কার্যক্রম নিজে ঘুরে দেখেন এসময় তিনি বলেন, আমাদের বিশাল নিজস্ব সম্পত্তি পরিত্যক্ত পড়ে আছে। আমরা মাষ্ঠার প্ল্যান্টের মাধ্যমে খালি জমি কাজে লাগিয়ে আরোও রাজস্ব বৃদ্বি করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। বর্তমানে এলপিসি কারখানা বিভিন্ন সরকারি /বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে ফার্নিচার (আসবাবপত্র) সরবরাহ করে ব্যাপক রাজস্ব আয় করেছে। প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে আমরাও কাজ করে চলছি। তিনি আরোও বলেন, আমাদের ফার্নিচার ডিজাইনার ছিলনা ইতিমধ্যে আমরা প্রতিটি ইউনিটে ডিজাইনার নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে।
বনশিল্প চেয়ারম্যান এলপিসি ইউনিট শাখা পরিদর্শনের আগে ২৩লাখ৯৬হাজার ৩৮৪টাকার জিএম অফিসের মেইন গেইট ও বাউন্ডারী ওয়াল নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিএফআইডিসি ঢাকা সদর দপ্তর মহা-ব্যবস্থাপক মোঃ ফারুক হোসেন (রাবার), মোঃ নাজমুল হক (চেয়ারম্যানের একান্ত সচিব), কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি ইউনিট প্রধান সহ-মহাব্যবস্থাপক তীর্থ জিৎ রায়, সহ-ব্যবস্থাপক (হিসাব) বিলাশ কুমার বিশ্বাস, কারিগরী কর্মকর্তা জুয়েল হোসেনসহ এলপিসি ইউনিট কর্মকর্তা-কর্মচারী নেতৃবৃন্দ।
কাপ্তাই এলপিসি ইউনিট প্রধান তীর্থ জিৎ রায় জানান, আমরা মাস্টার প্ল্যান্টের মাধ্যমে পরিত্যক্ত জায়গাকে কাজে লাগিয়ে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করব। আরোও আধুনিকয়নের মাধ্যমে বিভিন্ন জিজাইনার আসবাবপত্র তৈরি করার পরিকল্পনা আছে বলে জানান তিনি।