[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
রাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক সদস্য আলীম বহিষ্কারখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় নানান আয়োজনে নববর্ষ উদযাপনবাঘাইছড়িতে উপজেলা প্রশাসনের নববর্ষ উদযাপনরাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বিএনপির শোভাযাত্রামাটিরাঙ্গায় বর্ণিল আয়োজনে উপজেলা প্রশাসনের বর্ষবরণ শোভাযাত্রাখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় বর্ণিল আয়োজনে বাংলা নববর্ষ বরণ করেছে বিএনপিবান্দরবানের থানচিতে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হচ্ছে সাংগ্রাই উৎসবখাগড়াছড়ির রামগড়ে গাঁজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতারইসরাইল কর্তৃক ফিলিস্থিনে গণহত্যার প্রতিবাদে রাঙ্গামাটিতে ওয়ার্ল্ড পীস্’র মানববন্ধনঢাকা রমনা লেকে ফুল ভাসিয়ে ফুলবিঝু উৎসব পালন করলেন পার্বত্য উপদেষ্টা
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

খাগড়াছড়িতে আগাপে কর্তৃক পরিচালিত প্রকল্প উপকারভোগীদের উপহার বিতরণ

১২১

॥ দহেন বিকাশ ত্রিপুরা, খাগড়াছড়ি ॥

পার্বত্য জেলা শিশু উন্নয়ন প্রকল্প-আগাপে, চেলাছড়া সেন্টার কর্তৃক পরিচালিত প্রকল্প উপকারভোগীদের মাঝে উপহার বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১০জুলাই) দুপুরে কম্প্যাশন ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ’র অর্থায়নে প্রকল্পের চেলাছড়া সেন্টারস্থ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনা সভায় পার্বত্য জেলা শিশু উন্নয়ন প্রকল্প, চেলাছড়া সেন্টারের্ এলসিসি যশোবর্ধন ত্রিপুরার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (অ. দা.) ও সহকারী কমিশনার মোঃ এরফান উদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন পেরাছড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তপন বিকাশ ত্রিপুরা।

এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পার্বত্য জেলা শিশু উন্নয়ন প্রকল্প, চেলাছড়া সেন্টারের প্রকল্প ব্যবস্থাপক দিলীপ কুমার ত্রিপুরা। এসময় মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে প্রকল্পের কার্যক্রম সম্পর্কে সংক্ষিপ্তভাবে প্রদর্শন এবং আলোকপাত করেন। এতে তিনি জানান, প্রকল্পের চেলাছড়া পাড়া সেন্টারের আওতাধীন ৩২৫জন শিশু রয়েছে। তাদেরকে বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা করা এবং মানসম্মত শিক্ষাদান আমাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ এরফান উদ্দিন বলেন, সরকারি যে প্রতিষ্ঠানগুলো আছে, আমরা সবসময় চেষ্টা করি, সরকারের নির্বাচনী এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা। সরকার ২০০৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারের একটি এজেন্ডা ছিলো ডিজিটাল বাংলাদেশ করা। সেটা ইতিমধ্যে হয়ে গেছে। এর ফল আমরা ভোগ করতেছি, করছি। বর্তমান সরকার আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। স্মার্ট বাংলাদেশ বলতে হাতে শুধু স্মার্ট ফোন থাকলে স্মার্ট হয় না। স্মার্ট বলতে নাগরিক হিসেবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে জানবে, অন্যকে জানাতে সহযোগিতা করতে পারবো, দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন সহ কল্যাণমূলক কার্যক্রমে ভূমিকা রাখবে। তারাই স্মার্ট বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে কাজ করবে। সরকারের পাশাপাশি সাধারণ জনগনকেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখতে হবে।