শিরোনাম
খাগড়াছড়ির গুইমারায় ক্ষতিগ্রস্ত ৯৭ পরিবারকে সাড়ে ২৭ লক্ষ টাকা সহায়তাব্রি ধান-১০৩ পাহাড়ি অঞ্চলের মাটি ও আবহাওয়ার সাথে অত্যন্ত উপযোগীশহীদ শামসুদ্দিন দেশের জন্যই শহীদ হয়েছেনবাঘাইছড়ি কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ওমর, সম্পাদক রহমতুল্লাহকারিগরি শিক্ষার মান বৃদ্ধির জন্য শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আন্তরিক হতে হবেকাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখায় দোয়া ও আলোচনা সভামানিকছড়িতে সেনাবাহিনীর বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ঔষধ বিতরণরাজস্থলী উপজেলা প্রেস ক্লাবের কার্য্যনির্বাহী কমিটিকে সংবর্ধনাখাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে বানর ছানা উদ্ধার পরে অবমুক্ত করল বন বিভাগবান্দরবানের লামায় ৬ ইটভাটার মালিককে সাড়ে ১৮ লাখ টাকা জরিমানা

বিদ্যালয়ের খেলার মাঠে কংক্রিট-বালির স্তুপ শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি

১৩৬

॥ দীঘিনালা উপজেলা প্রতিনিধি ॥

খাগড়াছড়ির দীঘিনালার সুধীর মেম্বার পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে দুই মাস ধরে বালু ও কংক্রিট স্তূপ করে রাখা হয়েছে। স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) অধীনে সড়ক নির্মাণের জন্য এসব মালামাল রাখা হয়েছে। বিদ্যালয়ের মাঠে মালামাল স্তূপ করে রাখায় শিক্ষার্থীদের স্বাভাবিক খেলাধুলা বন্ধ হয়ে গেছে।

বুধবার উপজেলার ভৈরফা নয়াপাড়া’র সুধীর মেম্বার পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিদ্যালয়টির মাঠ জুড়ে বালু ও কংক্রিটের স্তুপ। বিদ্যালয় থেকে দুইশো গজ আগে সড়ক নির্মাণের কাজ চলছে।

জানা যায়, নির্মাণধীণ সড়কের ইট তুলে মাঠে নিয়ে কংক্রিট ভেঙে স্তুপ করে রেখেছে ঠিকাদার মোঃ হায়দার। কংক্রিট ভাঙা শেষে কংক্রিটের পাশাপাশি বালু এনেও স্তুপ করে রেখেছেন তিনি। এ সময় বিদ্যালয়টির তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী প্রাপ্তি রোয়াজা, কৃষ্টিনা ত্রিপুরা ও বিন্দু ত্রিপুরা জানায়, দুইমাস ধরে বিদ্যালয়ের মাঠে বালু ও কংক্রিট স্তুপ করে রাখায় তারা খেলাধুলা করতে পারছে না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অবিভাবক বলেন, প্রতিবাদ করলে তাদের সন্তানদের ওপর এর প্রভাব পড়তে পারে, সেই ভয়ে চুপ করে আছেন তারা।

এ সময় বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক বাণীভুষণ ত্রিপুরাকে উপস্থিত পাওয়া যায়নি। জানতে চাইলে বিদ্যালয়টির সহকারী শিক্ষক শিউলী ত্রিপুরা বলেন, পাকা রাস্তা পাওয়ার স্বার্থে মাঠে সড়ক নির্মাণের মালামাল রাখতে দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, মাঠে ঠিক হতে অনেকদিন সময় লাগবে। হিরোশিমার মতো মাঠে সহজে ঘাস উঠবেনা। এ

বিষয়ে জানতে চাইলে ঠিকাদার মোঃ হায়দার বলেন, ‘আমি বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়েই মাঠে বালু ও কংক্রিট রেখেছি। কয়েক দিনের মধ্যে মাঠ থেকে আমার মালামাল সরিয়ে নেব।