পাহাড়ী দাদুর দুরবীণ হইতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মা’র নিকট খোলা চিঠি-৬৯
বহুতে মরিল গুম হইলো চেঁছা খাইলো বিচারের কি, ছাপা হওনের পরে পরে চাপা পড়নেরও খবর হয়।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মা’ পত্রের শুরুতেই আমি পাহাড়-চুড়া, টিলা-নালার অভাগা, পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুব লাঠি দ্বারা চলিত পাহাড়ী দাদুর হাজার কুঠি আদাব, নমস্কার-সালাম গ্রহন করিবেন। আশা করি মহান সৃষ্টি কর্তার অপার কৃপায় সোনার বাংলার দেড় ডজন কুঠি মানুষ অ-মানুষ লইয়া আপুনি কোন রকুম দিন যাপন করিতেছেন। আমিও তিন পাহাড়ী জেলার ষোল লাখের অধিক দাদু-দিদি লইয়া পাহাড়ের তলায়, নালায়, চিপায়, কাপ্তাই হ্রদের ধারে, উপুরে টং বানাইয়া, জানপরান হাতে লইয়া, মুক্তিপন আর চাঁন্দা দিয়া, মাথা ফাঠাইয়া, ব্রাশ ফায়ার খাইয়া, ষড়যন্ত্রের জেল খাটিয়া, লুটপাঠ আর ঠেলা গুতোর পাহাড় পর্বতে গড়াগড়ি করিয়া, খাইয়া না খাইয়া কোন রকুমের বাঁচিয়া থাকিয়া এই পোড়াকপাইল্লা, অধম, হতভাগা, বেকুব পাহাড়ী দাদুর ভাঙ্গা দুরবীণ হইতে আপুনার দরবারে কিছু জানাইতে, পাহাড় পর্বত লইয়া ভাবিতে, ভাবাইতে, আগাইতে, ফাঁফিয়া, হাঁপিয়া, কাঁপিয়া, আইজ পর্যন্ত ৬৯ নম্বর চিঠিখানা লিখিয়াছি। মা’গো দয়া করিয়া পাহাড়ের এই অভাগা দাদু’র খোলা চিঠিখানা আপুনি একটু সময় দিয়া পড়িবেন, পাহাড় লইয়া ভালামন্দ বিচার বিশ্লেষণ করিবেন, আগাইবেন, হ¹ল দিক ঠিক রাখিয়া সুক্ষ্ম চিন্তায় পাহাড় শাসনের সুক্ষ্ম ব্যবস্থাপত্রও বানাইবেন।
শ্রদ্ধেয় মমতাময়ী, রাজনৈতিক বিজ্ঞ, স্বপ্নদ্রষ্টা, অকুতোভয় শাসন কর্তা, বিশ^ নেতা মা’জননীগো এই অভাগা পাহাড়ের চুড়ায় থাকিয়া পাহাড় সমতল হ¹ল কোনার বার্তা লইয়া আপুনার দরবারে প্রতি এক পক্ষে লিখিয়া যাইতেছি, তয় মা’গো দূর্বিফাঁকে পড়িয়া মইধ্যে মইধ্যে চোখে ঝাপসা দেখিয়া পক্ষও অপক্ষে গড়াইতেছে। মা’রে পার্বত্য চট্টগ্রামেও নানান কিসিমের সাইন বোর্ড, আধিপত্য, চাঁন্দাপথ্য, ঘায়েলপথ্য, দখলপথ্য, অপকর্মপথ্যের বিস্তার লইয়া দৌঁড়াইতেছে। বহুতে বন্দুকের নলায় ফটর ফটর করিয়া দাদু-দিদিগোরে খালি পরপারে দিতে ওস্তাদ। পর্বতের বহু ওস্তাতগোর দলাদলী বলাবলি লইয়া জীবন সাঙ্গে যোগই হইতেছে। ক’দিন বিরতি থাকিয়া আবার ঢুঁস করিয়া ফুটায়। লাগাতার অত্যাচারে অসহায় দাদু-দিদিরা পিষ্ট হইতেই আছে, বৈদ্য ওজাতেও ফলাফল শুন্য। অভাগারা রাইত দিন সৃষ্টিকর্তারে জবিতে জবিতে, চোখের জল ফালাইতে ফালাইতে, বুক চাপড়াইতে-চাপড়াইতে জানপরান হেই আছে হেই নাই। উপরে করুনাময় সৃষ্টিকর্তারে, নীচে আপুনি মমতাময়ী, অকুতোভয় শাসন কর্তা, বিশ^ নেতা’র দরবারে খালি মিনতি জানাইতেছে। যাউ¹া, এইবার পর আলোচনা-সমালোচনা-পরামর্শ হইলো….
মা’জননীগো, তিন পাহাড়ে আপুনার আমামীলীগের রাজনীতির হাবাবাতাসের তীরতো মইসা জোঁক-চিনে জোঁকের পল্লায় পড়িয়াছে। কে কারে ল্যাং মারিবে, তালু ফাটাইবে, পটকাইবে, লটকাইবে, ছেঁচরাইবে, প্যাঁচাইবে, পঁচাইবে এইসব লইয়া তলে তলে মাহাযুদ্ধ চলিতেছে। লীগের চান্দি গরম দাদু-দিদি বহুতে কহিলো আনাচে কানাচেই ভাইরাসে ভাইরাসে বলি ধরিতেছে ধরিতেছে পুরিস্থিতি। পস দাদু কহিলো জেলা আমামীলীগের মেঘের আড়ালে কিন্তু অতীত বর্তমানের কুইশান চলিতেছে। ইঞ্চিনিয়ার এক দাদু কহিলো জনসুংহুতি সুমিতির কান্দে বন্দুক রাখিয়া আর কত শিকার চালাইবে। তাইনের বয়ানে কহিলো পুরানে কহে বোবার শত্রু নাই জনসুংহুতি সুমিতি বোবা থাকিতে যাইয়া ডোবায় গড়াইতেছে অবস্থা। বচনে নাকি কহে পাঁঠারে বলি দিলে পাঁঠি হাঁসে তয় পাঁঠাও কহে অ-পাঁঠি তোর দিনও ঘনাইতেছে। হেই দলেরেও পাশে লওনের প্রয়োজন বলিয়াও ঢোক গিলিতেছে। হারের চিত্র লইয়া নেতাগোর বারান্দায় বারান্দায় ঘুরিয়া হার দাদু কহিলো দলের ত্যাগী বহুতে মরিল গুম হইলো চেঁছা খাইলো বিচারের কি হইল তাঁগোর ফর্দ লইয়া টান দেওনেরও দরকার। খালি এককের পিছনে তালি মারনের দরকার কি। যা মনে হইতেছে আগামী ইলেকশনে মাদারডিস্ট্রিক্টের পুরিস্থিতি চরমে থাকিবে। বহুতেরতো অবস্থা যারে কুমিরে গিলিয়াছে হেও এখুন ঢেঁকি দেখিয়া ভয় পাইতাছে অবস্থা, বিষয় আশয়খানা ভাবিয়া দেখিবেন।
মা’গো বান্দরবনের পাহাড়ে পাহাড়ে এইসব কি চলিতেছে। হেইখানের নানা পাহাড়ের টিলা নালায় লাট্টালাট্টি দফায় দফায়। গেল সপ্তাহেওতো আষ্ট জনের লাশ লইয়া টানাহেঁচড়া চলিয়াছে। গোলাগুলির পুরিস্থিতি দেখিয়া রুমা-রোয়াছুড়ির পাহাড়-টিলা-নালার অসহায় পোড়াকপাইল্ল্যা দাদু-দিদিরাতো কাথাকম্বল লইয়া পলাইতেছে। কেএনএফ’র উত্তানের পিছনে কারা কারা হেই তথ্য তালাসেরও দরকার। আধিপত্য বিস্তার লইয়া পাহাড়ের হালি সমেতের ভিতরে তাইনেরা কিভাবে বাসা বান্ধিয়াছে এই কুইশান পাহাড়ের অজ্ঞ-বিজ্ঞ দাদু দিদিগোর। পাহাড় আশান্তির হ¹ল দল আর দালালের বিষয় আশয় লইয়া আমাগো মুন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমুন্ত্রীর পুরিস্কার বয়ানেরও দরকার। দয়া করিয়া এসব ঘটনার পিছনে আরো কি কি ভাইরাসের যোগ রহিয়াছে পাহাড়বাসী জানিতে চাহে। মা’গো আমাগো কুজেন দাদুর পাহাড়েরও আমামীলীগের অবস্থার খবরাখবর লওনের দরকার। হেইখানের বিরোধ লইয়াওতো বহুতের ভেতরটায় নাকি খালি মোচর মারে। আগামী নির্বাচন লইয়া হেই পাহাড়েরও দাদু বহুতে হিসাবের খাতা খুলিয়া যোগ বিয়োগ গুণ চালাইতেছে। তয় বিজ্ঞ এক দাদু কহিলেন, হেই পাহাড়ে নাকি ভারত-বাংলাদেশ দ্বৈত বহুত নাগরিক তাইনেরা উভয়দিকেই গিলিতেছে। সীমান্ত পার হইয়া দেদারসে হেলে-দুলে কামিং-গোইং চলিতেছে। তয় অরক্ষিত পাহাড় গুলাইনের পুরিস্থিতি সুরক্ষিত করিতে আপুনি মন দিয়া কাজ চালাইবেন।
মা’জননীগো দেশের তামাম দুনিয়ার দাদু-দিদিরাতো চরম বিপদে দিন কাটাইতেছে। নিত্যপন্য জিনিষপত্র লইয়া দিন দিন চান্দি গরম হইতেছে। বাজারের পুরিস্থিতির নিয়ম বালাইও নাই। যে যার মতনই চালাইতেছে, প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেট দাদুরাতো ফাঁকে ফাঁকে তথ্য তলাশ লইয়া মাঠে নামিলেও দুই এক ঘন্টার পর হেই আগের চিত্র। বাজারে ঢুকিলে টাকা ফতুর তয় ব্যাগ খালি থাকিতেছে। দেশের তামাম দুনিয়ার দাদু দিদিগোরে বাঁচাইতে বাজারে বাজারে অনিয়মের সাজার ব্যবস্থা করিতে হইবে। মা’রে এইভাবে চলিতে দেওন যায় কি। যাউ¹া, আগামীর জাতীয় ইলেকশন লইয়া দেশী বিদেশী বহুতের মাথা খালি চক্কর মারিতেছে। ইলেকশন লইয়া ফিরিকশন লাগাইতে তামাম দুনিয়ার ক্ষেমতাধর দেশের মোড়লরাওতো বহুত কিচ্চা কাহিনীর প্যাঁচ মারিতেছে। মোড়লগোর দেশে দেশে যেইভাবে মানবাধিকার লঙঘন হয় হেই বেশরম তাইনেরা বঙ্গবন্ধুর দেশ লইয়া চক্রান্ত চালায়। জাতিরে কলঙ্কমুক্ত করিতে পিছনের শয়তানগোর শেষ কখন পুরিস্কার করিবেন। পিছনে থাকনের সমুয় নাই, সামনে আগাইতে ভাঙ্গাচোড়া, ইট পাত্থর, গর্ত-শর্ত, কাঁটাকুটা যাহাই থাকুক হ¹লই পিষিয়া যাইতে হইবে। মা’রে বাংলারে লইয়া ষড়যন্ত্র হেই পুরানের। তয় স্মরণ রাখিতে হইবে নবাব দাদুরেও নিজের ঘরের শয়তানরাই খতম করিয়াছিল।
মা’জননীগো, দেশের আমামীলীগের মনোনীত ইউনিয়ন, উপুজিলা চেয়ারমন মেম্বর হইতে মেয়র, এমপি গুলাইনের পিছনে গুরিন্দা দেন। এইসবের বহুতে ক্ষেমতারে পাইয়া দেশের দাদু-দিদিগোরে চুইংগামের মতন চুষিয়া বদনামের নাইবোর্ড বানাইয়াছে। পাহাড় সমতলে বহুতের বদনামের সাইনবোর্ড দিনে দিনে বড় হইয়াছে। আগেভাগে হাতুড়ি পেটা না করিলে ইলেকশনের ময়দানে চেয়ারের খুঁটিতে করাত চালাইবে। দেশের বিজ্ঞ দাদু-দিদি বহুতেতো কহিতেছে চেয়ারের খুঁটি কাটিয়া পিড়ে বানাইবে হেই পিড়িতেই বসিয়া থাকন ছাড়া উপায় হইবে না। আগেভাগেই হাল ধরনের দরকার। যাউ¹া হেই কিচ্চা, মা’রে দেশের লুট হওনের টাকা কড়ি ফেরত মজুদের তৃপ্ত খবরতো দাদু-দিদিরা চাহিতেছে। হাজার হাজার কুটি টাকা লুট পাচার হইয়াছে। রাষ্ট্রয়াত্ত চাইর ব্যংকের আটশ তেত্রিশ কুটি টাকার কি হইবে। লুটের টাকায় বিদেশে বিদেশে ফ্ল্যাটবাড়ি করিয়াছে। লুটপাটের খবর পুত্রিকায় ছাপা হওনের পরে পরে চাপা পড়নেরও খবর হয়। আইনসশৃংখলা বাহিনীর হেফাজতে মৃত্যু ঘটনা বহুত কুইশানের জন্ম হইতেছে। বিচারের আগে হেফাজতে যাইয়া যদি আসামীর মৃত্যুই হয় তয় বিচারও হইলো কই। এইসব ঘটনাও দেশের দাদু-দিদিগোর মনে দাগ কাটিতেছে। তয় নির্বাচনের আগেই স্পর্শকাতর বহুতের হিসাব যোগ বিয়োগ গুনেই শেষ করিতে আগাইবেন। মা’রে মনে রাখিতে হইবে সত্য দিয়া বার বার আঘাত করিলে মিথ্যার মৃত্যুই হইবে।
মা’গো দেশের ২য় রাজধানী চাঁটগার পুরিস্থিতিওতো টাল মাটাল। পাহাড় কাটা লইয়া চসিকের তিন মেম্বর লগে প্রকৌশলীর বিরুদ্ধেও মামলা। চসিকের এক দিক হইলে সিডিএর আরেক দিক। হেইখানের টেরিবাজারে ট্যারাগোর ত্রিকোণের মাইরের চট্টে ব্যবসা লাটে। চবিতে চাত্রলীগের হামলায় পালন করিয়াছে কর্মবিরতি। হেইখানে চোর, ডাকাইত, কিশোর গ্যাং, মাদক কারবারী, ছিনতাইকারী হ¹লই আকামের কামে জোর কদমে আগাইয়া যাইতেছে। থামিয়াও নাই পরিবেশ বিরোধী নানান কিচিমের চক্রান্ত। তথ্যমুন্ত্রী হাছান জেঠার রাঙ্গুনিয়ায় ভালা করিয়া তথ্য তালাশ লইবেন। যাহাই চলিতেছে জেঠার নির্বাচুনী এলাকার পুরিস্থিতিতো বেহাল হইয়া বসে কিনা। খালি মারামারি আর খুনোখুনিতে মামলা লম্বা হইতেছে।
মা’গো পরম করুণাময় সৃষ্টি কর্তার অশেষ কৃপায় আপনিতো ভালা-মন্দে আপুনার উপদেষ্টা, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী লইয়া দেশ পরিচালনা করিয়া যাইতেছেন। তয় মা’গো আপনি হ¹ল উন্নয়ন দ্রুত গতিতে চালাইলেও দেশ গেরামের দাদু-দিদিরাতো রাক্ষস খোক্ষসের পল্লায়ও পড়িয়াছে। এমনিতে মানব সৃষ্ট অত্যাচার,নারী-নির্যাতন, ধর্ষন-হত্যা, দূর্নীতি আর মাদকের ছোবলে পিষ্ট। মা’রে মানবতাবিরোধীগোর এইসব কাইজ কাম বধ্ করিতে আপুনার নেতা-নেত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী, ডিসি, এসপি, আইনশৃংখলা বাহিনী, গুরিন্দা বাহিনীরে কড়া ওয়ার্ডার অব্যাহত রাখিবেন।
মা’জননীগো বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে দুর্নীতিমুক্ত নেতা-দেশ গড়নের পিছনে আরো শক্ত হইবেন। জাতিরে কলঙ্কমুক্ত করিতে কঠিন উদ্যোগ লইবেন। যারা অন্ধকারে নিমজ্জিত করিতে চাহে তলে বলে শত্রুরাও উঁকি ঝুঁকি মারিতেছে। আপুনার মতন বিজ্ঞ মা’রে জ্ঞান দেয়া আমার মতন লাঠি দ্ধারা চলিত পোড়াকোপাইল্লা, অধম, বেকুব পাহাড়ী দাদুর জ্ঞান কতঠুকুই বা কামে লাগিবে, কথা হইলো আপুনার সবদিকেতো শত্রু আর শত্রু। হজাগ থাকিবেন, মানবতাবিরোধীদের ঘায়েল করিতে হার্ট লাইনে যাইবেন। মা’রে আইজও আর বেশী লম্বা করিতে চাহি না। আয়রন, সিলভার, গোল্ডেন বুলেটে আবদ্ধ পাহাড় চুড়া লইয়া এই অভাগার বুকের পাঁজরে বহুত ক্ষোভ, দুঃখ বেদনা জন্মিয়া রহিয়াছে, খোলাসা করিয়া আপনার দরবারে দু-চার কলম লেখিয়া পাবলিকের উপকার করিতে পারিলে জীবনের পরপারে যাইয়াও শান্তি। আইজ যা লিখিয়াছি ভুলভ্রান্তি হইলে মনে কষ্ট দিলে এই অভাগা পোড়াকপাইল্লা, অধম, বেকুবরে ক্ষমা করিবেন। মা’রে প্রতি এক পক্ষে আপনার নিকট লিখা এই বেকুবের খোলা চিঠিখানা একটু সময় হাতে লইয়া পড়িবেন। আপনি ও দেশের ১৭ কুঠি দাদু-দিদির জন্য আর্শিবাদ, দোয়া রইল, সবদিকে দৃষ্টি রাখিবেন, স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখিবেন, ভালা থাকিবেন, হ¹লরে ভালা রাখিবেন। আইজ এই পর্যন্ত।
ইতি,
আপনারই কুঠি কুঠি দাদু-দিদির পোড়াকোপাইল্লা, অধম, বেকুব
পাহাড়ী দাদু
গ্রন্থনা- এস.এস.বি.এম, তারিখ- ১৬এপ্রিল, ২০২৩ খ্রীঃ