[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের থানচিতে ১৩মাস পর পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আংশিক প্রত্যাহারজিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে কাপ্তাইয়ে দুস্থদের মাঝে চাল বিতরণবান্দরবানে খুলে দেয়া হয়েছে লামা উপজেলার সকল রিসোর্টসীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদান
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

দীঘিনালায় ঐতিহাসিক বদ‘র দিবস উপলক্ষে মিলাদ দোয়া মাহফিল

১১২

॥ মোঃ সোহেল রানা, দীঘিনালা ॥

১৭ রজমান এই দিনে ইসলামের ইতিহাস বিখ্যাত ‘বদর যুদ্ধ’ সংঘটিত হয়েছিল। মুসলিম সম্প্রদায়ের মুসলমানরা ১৭ রমজান ঐতিহাসিক বদর দিবস হিসেবে পালন করে থাকে। রবিবার (৯এপ্রিল) খাগড়াছড়ি দীঘিনালায় কবাখালী জালালাবাদ কেন্দ্রীয় জামের মসজিদে দিবসটি উপলক্ষে আ‘লা হযরত যুব সংগঠনের উদ্দ্যেগে বিশেষ মিলাদ দোয়া মাহফিল ও ইফতার এর মধ্যদিয়ে পালন করা হয়েছে।

আ‘লা হযরত যুব সংগঠনের সভাপতি মোঃ সাব্বির এর সভাপতিত্বে এতে উপস্থিত ছিলেন, আ‘লা হযরত যুব সংগঠনের সাধারন সম্পদক মোঃ হেলাল উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মো: হাবিবুর রহমান, আল আমিন বারীয়া নুরানী হিফজ খানার হাফেজ গাজী মোঃ সেলিম উদ্দিন, মাও: আবুল বাশার প্রমূখ। এতে মিলাদ ও দোয়া পাঠ করেন কবাখালী জালালাবাদ জামে মসজিদের প্রেস ইমাম হাফেজ মাও: মোঃ আব্দুচ ছবুর আল কাদেরী। মিলাদ ও দোয়া মুনাজাত এর শেষে অত্র সংগঠনের সদস্য ও অত্র এলাকার মুসল্লিদের ইফতার করানো হয়।

মহানবী হযতর মুহাম্মদ(স:) মদিনায় হিজরতের পর ইসলামের দৃঢ় প্রতিষ্ঠা ও প্রসার, মহানবী হজরত মোহাম্মদ (সা:)র প্রভাব প্রতিপত্তি বৃদ্ধি ও কর্মকাণ্ডে সাফল্য লাভ এবং মদিনা নগরীর শাসন-শৃঙ্খলা উন্নতি বিধানে মক্কার কুরাইশদের মনে তীব্র অসন্তোষ ও ক্ষোভের সঞ্চার হয়। এই ঈর্ষা ও শত্রুতা থেকেই পৌত্তলিক মক্কাবাসী মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা:)র সাথে প্রথম যে সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটায় ইসলামের ইতিহাসে তা ’গাজওয়ায়ে বদর’ বা বদর যুদ্ধ নামে পরিচিত। ইসলামের ইতিহাসে এটি প্রথম প্রধান যুদ্ধ। এতে জয়ের ফলে মুসলিমদের ক্ষমতা পূর্বের তুলনায় বৃদ্ধি পায়। মহানবী হযরত মুহাম্মদ(সা:) নেতৃত্বে আনসার ও মুহাজির নিয়ে গঠিত মাত্র ৩শত১৩ জনের একটি মুসলিম বাহিনী ১৩শত কুরাইশ বাহিনীর মাক্কী ফৌজ‘র সাথে মোকাবেলার জন্য প্রেরন করা হয়। মদিনা থেকে ৮০মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে বদর উপত্যকায় দ্বিতীয় হিজরির ১৭রমজান মুসলিম বাহিনীর সাথে বিধর্মী কুরাইশদের সংঘর্ষ হয়। বদর যুদ্ধে হযরত মুহাম্মদ(সা:) স্বয়ং নিজে এই যুদ্ধ পরিচালনা করেন। রাসূল (সা:) হত্যার ষড়যন্ত্রকারী আবু জাহেলসহ ৭০জন কুরাশই সৈন্য নিহত হয়। অপদিকে মাত্র ১৪জন মুসলিম সৈন্য শাহাদাত বরন করেন।