[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
রাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক সদস্য আলীম বহিষ্কারখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় নানান আয়োজনে নববর্ষ উদযাপনবাঘাইছড়িতে উপজেলা প্রশাসনের নববর্ষ উদযাপনরাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বিএনপির শোভাযাত্রামাটিরাঙ্গায় বর্ণিল আয়োজনে উপজেলা প্রশাসনের বর্ষবরণ শোভাযাত্রাখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় বর্ণিল আয়োজনে বাংলা নববর্ষ বরণ করেছে বিএনপিবান্দরবানের থানচিতে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হচ্ছে সাংগ্রাই উৎসবখাগড়াছড়ির রামগড়ে গাঁজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতারইসরাইল কর্তৃক ফিলিস্থিনে গণহত্যার প্রতিবাদে রাঙ্গামাটিতে ওয়ার্ল্ড পীস্’র মানববন্ধনঢাকা রমনা লেকে ফুল ভাসিয়ে ফুলবিঝু উৎসব পালন করলেন পার্বত্য উপদেষ্টা
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

রাঙ্গামাটিতে পাট দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১৪৯

॥ প্রেস বিজ্ঞপ্তি ॥

“পাট শিল্পের অবদান, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ” শ্লোগানে রাঙ্গামাটিতে জাতীয় পাট দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়, পাট অধিদপ্তর ও রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের আয়োজনে রবিবার সকালে র‌্যালি শেষে পরিষদ সভাকক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাঃ আশরাফুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় রাঙ্গামাটি হর্টিকালচার সেন্টারের উপপরিচালক কাজী শফিকুল ইসলাম এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আপ্রু মারমা বক্তব্য রাখেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, চট্টগ্রাম পাট অধিদপ্তরের পরিদর্শক পার্থ সারথি মুৎসুদ্দী।

আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিষদ চেয়ারম্যান বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পরিবেশ বান্ধব পাট ও পাটজাত পণ্যকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে ২০২৩ সালের ১লা জানুয়ারি পাট ও পাটজাত পণ্যকে বর্ষপণ্য ২০২৩ হিসাবে ঘোষণা করেছেন। এছাড়াও পাট চাষে কৃষকের আগ্রহ সৃষ্টি, পাটপণ্যের ব্যবহার বৃদ্ধি, পাট ও পাটপণ্যের বাজার সম্প্রসারণসহ সোনালী আঁশ খ্যাত পাটের সম্ভাবনা তুলে ধরার লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৬ সালে ৬মার্চকে জাতীয় পাট দিবস ঘোষণা করেন। পরিবেশ বিরোধী পলিথিনের ব্যবহার রোধ এবং পরিবেশ বান্ধব পাটের ব্যবহার বাড়ানোর জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এসমস্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন, দেশ এক সময় এই সোনালী আঁশ রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করেছে কিন্তু দিন দিন সে ঐতিহ্য হারিয়ে যেতে বসেছে। সে ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে চাষীদের পাট চাষে আগ্রহ বাড়াতে হবে। পরিবেশবান্ধব যেসব ফসল উৎপাদিত হয় সেসব ফসল উৎপাদনে চাষীদের বেশী করে উদ্বুদ্ধ করতে তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান। পাশাপাশি তিনি পার্বত্য চট্টগ্রামে পাট চাষ বাড়ানোর জন্য সরকারি উদ্যোগ কামনা করেন।

এসময় পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা নূরুদ্দীন মুহাম্মদ শিবলী নোমান, পরিষদ সদস্য আছমা বেগম, পরিষদ সদস্য ঝর্ণা খীসা, সহ হস্তান্তরিত বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।