[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

মানিকছড়িতে পালিত হয়েছে ইউপিডিএফ’র আধাবেলা সড়ক অবরোধ

১১১

॥ মোঃ ইসমাইল হোসেন, মানিকছড়ি ॥

পার্বত্য চট্টগ্রামে ঠ্যাঙারে বাহিনীর সন্ত্রাসসহ মানবাধিকার লঙ্ঘন বন্ধের দাবিতে খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে পালিত হয়েছে আধাবেলা সড়ক অবরোধ কর্মসূচি। রবিবার (১৫ জানুুয়ারি) সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত পাহাড়ের আঞ্চলিক সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) এর ডাকে পালিত হয় এই কর্মসূচি।

ভোরে উপজেলার জামতল ও গিরি মৈত্রী সরকারি ডিগ্রী কলেজের সামনে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি সড়কে গাছ কেটে ও টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধ পালনের চেষ্টা করলে পুলিশ ও সেনাবাহিনী সড়ক থেকে গাছ ও জ্বলন্ত টায়ার সরিয়ে সড়কের যান চলাচল স্বাভাবিক করে। তবে উপজেলার কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
অবরোধের কারণে দূর পাল্লার সব ধরণের যানবাহন চলাচল বন্ধ ছিল। তবে উপজেলার আঞ্চলিক সড়ক গুলোতে অটোরিকশাসহ ছোট যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক ছিল। এছাড়াও উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকার নয়াবাজার থেকে গুইমারা উপজেলার সীমানা পর্যন্ত স্কোয়াড দিয়ে বেশ কিছু যানবাহন পাড়াপাড় করেতে দেখা গেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের।

মানিকছড়ি থানার ওসি মোহাম্মদ শাহানূর আলম জানান, সড়কে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনীর সদস্যদের কঠোর অবস্থানের ফলে অবরোধকে কেন্দ্র করে উপজেলার কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। সেই সাথে সীমান্তবর্তী নয়াবাজার এলাকা থেকে গুইমারার সীমানা পর্যন্ত স্কোয়াড দিয়ে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখা হয়।