[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বাঘাইছড়ির মারিশ্যা ২৭ বিজিবি’র উদ্যোগে বিদ্যালয়ে নগদ অর্থ প্রদানবান্দরবানের রুমার মুনলাই পাড়ায় অসহায়দের জন্য সেনাবাহিনীর চিকিৎসা সেবা প্রদানখাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়িতে তরুণী ধর্ষণ ঘটনায় আটক ২ জন স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতানায়েক রাসেলের গুড সার্ভিস পুলিশ ব্যাজ ও সনদপত্র অর্জনবান্দরবানের থানচি ইউএনও’র সাথে যুব ক্রীড়া পরিষদের সৌজন্য সাক্ষাৎবান্দরবানের আলীকদমে শ্রমিক দলের আয়োজনে মে দিবস পালিতরাঙ্গমাটি জেলা প্রশাসন, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের আয়োজনে মে দিবস পালনখাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়িতে যথাযথ মর্যাদায় মহান মে দিবস পালনখাগড়াছড়ির দীঘিনালায় মহান মে বিদস পালনখাগড়াছড়ির পানছড়িতে মে দিবস পালিত
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

কাপ্তাইয়ে ‘গ্রেনেড বিষ্ফোরণ’, প্রাণ গেল পিতা-পুত্রের

৯৬

॥ কাপ্তাই উপজেলা প্রতিনিধি ॥

রাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে অবিষ্ফোরিত গ্রেনেডের যন্ত্রাংশ কুড়িয়ে বাড়িতে নেয়ার পর বিষ্ফোরিত হয়ে বাবা ও ছেলে নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন মা সখিনা বেগম (৩৫)। তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় নেয়া হচ্ছে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

রবিবার (৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ৬টায় কাপ্তাই ৩নম্বর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডে বাদশা মাঝির টিলা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত বাবার নাম ইসমাইল মিয়া (৪৫)। ছেলের নাম মোঃ রিফাত (৭)।

এদিকে ইউপি সদস্য মোঃ হোসেন জানান পুরাতন গ্রেনেড যন্রাংশের বিস্ফারণে এ ঘটনা হয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন কাপ্তাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন বলেন, ধারনা করা হচ্ছে কাপ্তাইয়ের জীবতলী এলাকা জঙ্গল থেকে অবিষ্ফোরিত গ্রেনেডের যন্ত্রাংশ প্লাস্টিকের বস্তায় কুড়িয়ে বাড়িতে আনেন ইসমাইল মিয়া। সেগুলো রাখেন চুলার পাশে। পরে চুলার আগুনে গরম হয়ে তা বিষ্ফোরণ হয়। ঘটনাস্থলেই মারা যান ইসমাইল মিয়া ও তার ছেলে। গুরুতর আহত অবস্থায় তার স্ত্রী সখিনা বেগমকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হচ্ছে। রাত ৮টায় কাপ্তাই ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সকে খবর দিলে অবিস্ফোরিত ও যন্ত্রাংশ নিহত ইসমাইলের বাসা হতে উদ্বার করা হয়। নিহত বাবা ও ছেলের লাশ কাপ্তাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত রাখা হয়েছে।