[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
শিক্ষার উন্নয়নে সকলকে অগ্রণী ভুমিকা রাখার আহবান: রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসকলংগদুতে সেনা জোনের উদ্যোগে গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সাথে মতবিনিময়খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে বৃদ্ধের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধাররাজস্থলীতে জাতীয় মৌসুমি ক্রীড়া প্রতিযোগিতার প্রস্তুতি সভামাটিরাঙ্গা ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসায় নবাগত শিক্ষকদের বরণবান্দরবানের লামায় ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারীকে গণধর্ষণ, গ্রেফতার ২রামগড়ে পানিতে ডুবে পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রের মৃত্যুলোকনাথ ব্রহ্মচারী যোগাশ্রম মন্দির পরিচালনায় গঠিত কমিটি ১১মাসের মাথায় বিলুপ্তরাঙ্গামাটিতে মেধা ও যোগ্যতায় পুলিশে চাকরি পেল ৮ জনরাঙ্গামাটিতে কলা গাছের তন্তু দিয়ে স্যানিটারি ন্যাপকিন ও মাশরুম উদ্ভাবন
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

কাপ্তাইয়ে ‘গ্রেনেড বিষ্ফোরণ’, প্রাণ গেল পিতা-পুত্রের

৯৭

॥ কাপ্তাই উপজেলা প্রতিনিধি ॥

রাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে অবিষ্ফোরিত গ্রেনেডের যন্ত্রাংশ কুড়িয়ে বাড়িতে নেয়ার পর বিষ্ফোরিত হয়ে বাবা ও ছেলে নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন মা সখিনা বেগম (৩৫)। তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় নেয়া হচ্ছে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

রবিবার (৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ৬টায় কাপ্তাই ৩নম্বর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডে বাদশা মাঝির টিলা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত বাবার নাম ইসমাইল মিয়া (৪৫)। ছেলের নাম মোঃ রিফাত (৭)।

এদিকে ইউপি সদস্য মোঃ হোসেন জানান পুরাতন গ্রেনেড যন্রাংশের বিস্ফারণে এ ঘটনা হয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন কাপ্তাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন বলেন, ধারনা করা হচ্ছে কাপ্তাইয়ের জীবতলী এলাকা জঙ্গল থেকে অবিষ্ফোরিত গ্রেনেডের যন্ত্রাংশ প্লাস্টিকের বস্তায় কুড়িয়ে বাড়িতে আনেন ইসমাইল মিয়া। সেগুলো রাখেন চুলার পাশে। পরে চুলার আগুনে গরম হয়ে তা বিষ্ফোরণ হয়। ঘটনাস্থলেই মারা যান ইসমাইল মিয়া ও তার ছেলে। গুরুতর আহত অবস্থায় তার স্ত্রী সখিনা বেগমকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হচ্ছে। রাত ৮টায় কাপ্তাই ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সকে খবর দিলে অবিস্ফোরিত ও যন্ত্রাংশ নিহত ইসমাইলের বাসা হতে উদ্বার করা হয়। নিহত বাবা ও ছেলের লাশ কাপ্তাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত রাখা হয়েছে।