[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
দীঘিনালায় যৌথবাহিনীর হাতে অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ কর্মী আটকবান্দরবানে রিপোর্টার্স ইউনিটির ভবন জোড়পূর্বক দখলের অভিযোগবান্দরবানের থানচিতে ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশমানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে জনতার হাতে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটকবরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগরাঙ্গামাটির লংগদুতে নৌকার কিছু নেতাকর্মী এখন ট্রাকে উঠে গেছেকাজে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে-পার্বত্য উপদেষ্টাসড়ক দুর্ঘটনায় কাপ্তাই বিএফআইডিসি এলপিসি শাখার কর্মচারী নিহতমানিকছড়ির নবাগত ইউএনও’র সাথে বাংলাদেশ মারমা ঐক্য পরিষদের শুভেচ্ছা বিনিময়খাগড়াছড়িতে বন্যাকবলিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

কাপ্তাইয়ে ‘গ্রেনেড বিষ্ফোরণ’, প্রাণ গেল পিতা-পুত্রের

৯৫

॥ কাপ্তাই উপজেলা প্রতিনিধি ॥

রাঙ্গামাটির কাপ্তাইয়ে অবিষ্ফোরিত গ্রেনেডের যন্ত্রাংশ কুড়িয়ে বাড়িতে নেয়ার পর বিষ্ফোরিত হয়ে বাবা ও ছেলে নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন মা সখিনা বেগম (৩৫)। তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় নেয়া হচ্ছে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

রবিবার (৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ৬টায় কাপ্তাই ৩নম্বর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডে বাদশা মাঝির টিলা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত বাবার নাম ইসমাইল মিয়া (৪৫)। ছেলের নাম মোঃ রিফাত (৭)।

এদিকে ইউপি সদস্য মোঃ হোসেন জানান পুরাতন গ্রেনেড যন্রাংশের বিস্ফারণে এ ঘটনা হয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন কাপ্তাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন বলেন, ধারনা করা হচ্ছে কাপ্তাইয়ের জীবতলী এলাকা জঙ্গল থেকে অবিষ্ফোরিত গ্রেনেডের যন্ত্রাংশ প্লাস্টিকের বস্তায় কুড়িয়ে বাড়িতে আনেন ইসমাইল মিয়া। সেগুলো রাখেন চুলার পাশে। পরে চুলার আগুনে গরম হয়ে তা বিষ্ফোরণ হয়। ঘটনাস্থলেই মারা যান ইসমাইল মিয়া ও তার ছেলে। গুরুতর আহত অবস্থায় তার স্ত্রী সখিনা বেগমকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হচ্ছে। রাত ৮টায় কাপ্তাই ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সকে খবর দিলে অবিস্ফোরিত ও যন্ত্রাংশ নিহত ইসমাইলের বাসা হতে উদ্বার করা হয়। নিহত বাবা ও ছেলের লাশ কাপ্তাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত রাখা হয়েছে।