[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
বান্দরবানের থানচিতে ১৩মাস পর পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আংশিক প্রত্যাহারজিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে কাপ্তাইয়ে দুস্থদের মাঝে চাল বিতরণবান্দরবানে খুলে দেয়া হয়েছে লামা উপজেলার সকল রিসোর্টসীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদান
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

মাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক বিধবা মহিলাকে শান্তি ও সম্প্রীতির ঘর প্রদান

১১১

॥ মোঃ আবুল হাসেম, মাটিরাঙ্গা ॥

খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক বিধবা বয়স্ক মহিলাকে শান্তি ও সম্প্রীতির ঘর প্রদান করা হয়েছে। বুধবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে মাটিরাঙ্গা পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের দরিদ্র বিধবা মহিলা মোছাঃ রত্না বেগমকে মাটিরাঙ্গা সেনা জোনের পক্ষ হতে ঘর উপহার দেওয়া হয়।

প্রায় ২লাখ ১০ হাজার টাকা ব্যয়ে নির্মিত শান্তি ও সম্প্রীতির নিদর্শন এই ঘরটি উদ্বোধন করেন, মাটিরাঙ্গা সেনা জোনের জোন কমান্ডার লে: কর্ণেল এএসএম মঞ্জুরুল কবীর, পিএসসি। একই সময়ে ঘরের চাবি রত্না বেগমের হাতে তুলে দেন। এ সময় নতুন পাড়া ২নং ওয়ার্ড কমিশনার মোহাম্মদ আলী উপস্থিত ছিলেন।
মাটিরাঙ্গা জোন থেকে উপহার স্বরুপ ঘরটি পেয়ে রত্না বেগম উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। এছাড়াও এলাকার জনসাধারণের মাঝে সেনাবাহিনী কর্তৃক এরকম মানবতার কার্যক্রমে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছে।

মাটিরাঙ্গা জোনের জোন কমান্ডার লে: কর্ণেল এএসএম মঞ্জুরুল কবীর, পিএসসি বলেন, মাটিরাঙ্গা সেনা জোন দৃঢ়তা ও পেশাদারিত্বের সাথে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় নিরাপত্তা প্রদানের পাশাপাশি মাটিরাঙ্গা জোন আর্তমানবতার সেবায় দরিদ্র ও দুস্থ জনগণের সেবায় সব সময় নিবেদিত। তিনি বলেন, দেশ ও জাতির আস্থা ও গৌরবের প্রতীক এই সেনাবাহিনী ভবিষ্যতেও পার্বত্য এলাকায় সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সহায়তায় নিবেদিত প্রাণ হিসেবে কাজ করে যাবে।