[vc_row][vc_column css=”.vc_custom_1596871563159{margin-bottom: 0px !important;}”][vc_column_text css=”.vc_custom_1596874329023{padding-top: -30px !important;}”]

শিরোনাম
সীমান্তে পুশইন ও চোরাচালান ঠেকাতে তৎপর রয়েছে বাঘাইহাট বিজিবিলংগদু উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবির টহল জোরদার: লে. কর্ণেল নাহিদ হাসানরাঙ্গামাটিতে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটকপুশইন ও চামড়া পাচার রোধে রামগড় ৪৩ বিজিবির নিরাপত্তা জোরদাররাজস্থলীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনচামড়া পাচার ও সীমান্ত দিয়ে পুশইন ঠেকাতে বিজিবি টহল বাড়িয়েছেমাটিরাঙ্গা সেনা জোন কর্তৃক ঈদ উপহার ও মানবিক সহায়তা প্রদানউন্নয়ন কর্মকান্ডে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারীদের প্রশ্রয় দেওয়া হবে না: বিজিবি রাজনগর জোন কমান্ডারবান্দরবানের লামা হাসপাতালে প্রথম সাপে কামড়ানো রোগীকে বাঁচালো চিকিৎসকদুর্যোগকালীন ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১০আরই ব্যাটালিয়নের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

মহালছড়িতে বিপুল পরিমাণ গাঁজা ক্ষেত ধ্বংস করেছে সেনাবাহিনী 

১০১

॥ মিল্টন চাকমা, মহালছড়ি ॥

খাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলার দুর্গম এলাকার কলাবুনিয়া নামক জায়গায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমান গাঁজা ক্ষেত ধ্বংস করেছে সেনাবাহিনী।

সেনাসূত্র হতে প্রাপ্ত তথ্য সূত্রে জানা যায়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) সাড়ে ১২ টার দিকে মহালছড়ি জোন এলাকা কলাবুনিয়া নামক জায়গায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় আনুমানিক ৬-৮ বিঘা পরিমাণ গাঁজা ক্ষেত এর সন্ধান পায় সেনাবাহিনী। সব মিলিয়ে আড়াইশো থেকে তিনশো কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। তবে ব্যবসায়ীরা সেনা বাহিনীর উপস্থিত টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ায় ঘটনাস্থলে কাউকে পাওয়া যায়নি। ঘটনাস্থলে তখন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অফিসের একটি দল ও স্থানীয় থানার পুলিশ সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সুত্রটি আরো জানায়, দূর্গম পাহাড়ে গাঁজার চাষ করে দেশের বিভিন্ন স্থানে তা সরবরাহ করে থাকে মাদক ব্যবসায়ীরা। এসব গাঁজা ক্ষেত সাধারনত গহীন অরন্য ও দূর্গম পাহাড়ি এলাকায় যেখানে তুলনামূলক জনবসতি কম সে সকল জায়গায় মাদক ব্যবসায়ীরা নিরাপদ এলাকা হিসাবে বেছে নেয়। সেনাবহিনীর গোয়েন্দা তথ্যমতে, আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলগুলোর সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা, অস্ত্র ক্রয় ও তাদের বেতন ভাতাসহ অন্যান্য প্রশাসনিক কাজে মাদক ব্যবসা থেকে অর্জিত অর্থ ব্যয় করা হয়ে থাকে। উদ্ধারকৃত গাঁজা প্রায় আড়াইশো থেকে তিনশো কেজি গাঁজা একত্রে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

অভিযানে নেতৃত্বদানকারী সেনা কর্মকর্তা জানান, এরুপ কার্যক্রম সন্ত্রাসীদের বিভিন্ন প্রকার মাদকের চাষ বন্ধ এবং মাদক নিষ্ক্রিয় করাসহ সাধারণ জনগণের মাঝে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।